পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eথ সংখ্যা ] বিষ্ণু-, ভাগবত-, ব্রহ্মবৈবৰ্বপুরাণ এবং পরবর্তী কালের বৈষ্ণবগ্রন্থেও কৃষ্ণ ও বিষ্ণু এক বলা হইয়াছে। দুই এক স্থলে কৃষ্ণকে বিষ্ণু হইতে সমাপ্ত তত্ত্বতঃ পৃথক্ করা হইয়াছে, যদিও বিষ্ণু ও ভাগবত পুরাণে কৃষ্ণ দুই-একবার বিষ্ণুর অংশাবতার বলিয়া বিবৃত হইয়াছেন, তথাপি .তিনি সাধারণতঃ বিষ্ণুর সম্পূর্ণ অবতীর ও পরব্রহ্ম বলিয়। উক্ত हश्ब्रांtझ्न । उशबठ-शूनां१ बलि८डरछन সংস্থাপনার্থীয় ধৰ্ম্মস্ত প্রশময়ৈতস্য চ | অবতীর্ণ হি ভগবান অংশেন জগদীশ্বরঃ । মহাভারত বলেন — • যন্ত নারায়ণে নাম দেবদেবঃ সনাতন: । তস্তাংশে মামুমেম্বাসীদ বাসুদেবঃ প্রতাপবান ॥ এইরূপ বিষ্ণুপুরাণও উহাকে দুই-এক স্থানে অংশীলতাব বলিয়৷ বিবৃত্ত করিয়াছেন। মহাভারতের কৃষ্ণ কিন্তু বড়ই জটিল । মহাভারতের নাম স্থানে কৃষ্ণ নানাভাবে চিত্রিত হইয়াছেন। ভগবদগীতার দার্শনিক অংশে কৃষ্ণকে বিষ্ণুর অবতার স্বরূপে চিত্রিত করা হইয়াছে। কিন্তু মহাভারতের অম্বাস্ত স্থানে কোথাও বা তাহীর ভগবত্তাকে নু্যনীকৃত করা হইয়াছে, কোথাও বা ভগবত্ত সন্দিগ্ধ ব৷ একেবারে অস্বীকুত হইয়াছে। অধিকাংশ স্থলে কৃষ্ণকে যোদ্ধ প্রভৃতি রূপে বর্ণনা করা হইয়াছে-ভগবত্তা যেন উtহাতে আদৌ আরোপিত হয় নাই । যুদ্ধবিগ্রহ প্রভৃতি কৰ্ম্মক্ষেত্রে তিনি সৰ্ব্বত্র মানুষের ভূমিকাই অভিনয় করিয়াছেন—কোথাও দেবভালেব পরিচয় দেন নাই । বন্ধর সাহায্যে বা শত্রুবিনাশে উাহীর অলৌকিক শক্তির পরিচয় কোথাও নাই । মহাভারতের বহুস্থানেই দেপিতে পাওয়া যায় যে, কুষ্ণ মহাদেবকে পুজাৰ্চন করিয়া উহার সন্তোধবিধান করিতেছেন । তাহার নিবট হইতে বিবিধ বর লাভ করিতেছেন । মহাদেশের নিকট হইতে বষ্ট অস্ত্রও প্রাপ্ত হইতেছেন। অনেক স্থলেই কুষ্ণ ও ঋযি নারায়ণ এক বল হইয়াছে । বেদের ঋষি কুষ্ণের ঋমিত্বের স্মৃতি মহাভাবত-যুগেও লুপ্ত হয় নাই। কারণ, মহাভারতের কৃষ্ণ ঋষি-নারায়ণ-রূপেও পূজিত হইয়াছেন। তঁহকে ঋযি নারায়ণ বলিলেও কোথাও তিনি মহাভারতে সাধারণ মানুষ-রূপে অঙ্কিত হন নাই । যখন তিনি ঋষি নারায়ণ, তখন তিনি যুগের পর যুগ ধরিয়া জীবিত থাকিয়া অতিমানবতার পরিচয় দিয়াছেন । যখন তিনি পণ্ডিবের সপ ছিলেন, তপন তিনি ব্যক্তিত্বকে অতিক্ৰম করিয শিশুপালকে বধ করিয়াছিলেন । মহাভারতে দেখিতে পাওয়া যায় যে, শিশুপাল, দুৰ্য্যোধন, কর্ণ ও শল্য কৃষ্ণের শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করেন নাই । কিন্তু তথাপি কুশের মহাস্থ্য মহাভারত কোনরূপে ক্ষুঃ করে নাই । মহাভারতের নারায়ণীয় পর্বে বাসুদেব-কৃষ্ণের কথা আছে, কিন্তু গোপাল-কৃষ্ণের কথা কিছুই নাই । কেবল এই মাত্র লিখিত আছে যে, কংসনিসূদনের জন্ত কৃষ্ণ অবতীর্ণ হইয়াছিলেন। গোকুলে উহার অস্ত বাল্যলীলার কথা কিছুই নাই। কিন্তু আtশ্চয্যের বিষয় এই যে, হরিবংশ (শ্লোক ৫৮৭৬ – ৫৮৭৮), বাযুপুরাণ (৯৮ অঃ –১• ০-১০২ শ্লোক) ও ভাগবতপুরাণে (২।৭। লিখিত আছে যে, গোকুলে যে-সমস্ত অসুর আসিয়াছিল তাহীদের বধের জন্ত এবং কংসধবসের জগু কুমঃ অবতীর্ণ হইয়াছিলেন । মহাভারতের সভাপর্কে ( ৪১ অঃ ) শিশুপাল কুষ্ণের প্রতাপের কথা বলিতে বলিতে পুতনাদি বধের কথা বলিয়ছিলেন । কিন্তু ভীষ্ম যখন কুষ্ণের প্রশংসাবাদ কবিয়ছিলেন (৩৮ অ: ), তখন একবাবও পুতনাদি বধের কথা বলেন নাই। ভগবদগীতায় ও মহাভারতের অষ্ঠাষ্ঠ অংশে “গোবিন্দ” নাম দেপিতে পাওয়া যায়। এটি খুব প্রাচীন নাম। পাণিনির ৩১৷১৩৮ সূত্রের చిa8 = 3 a কষ্টিপাথর-প্রাচীন ভারতে নগরবিন্যাস SAA AMAAA AAAA AAAA AAAA AMAAA AAAA AAMAeeAAA AAAA AAAMAMA eA AMAAA AAAA AAAA AAMM MMM MMMAAA AAAA AAAA AMMAe MMM MMA AMe eM MA SAe MA MMM MMM MMMS MMAe MMA eMAAA AAAA AAAA AAAAMA MA MAAA AAAA AAAA AAAAMAMAMA AA MA MAAMAMAAAS Gł o ? বাৰ্ত্তিক দ্বারা নিম্পাদিত হয়। যদি কৃষ্ণের গোকুলদিগের সহিত সম্পর্ক থাকার জন্ত র্তাহার গোবিন্দ নাম হইয়া থাকে, তাহা হইলে র্তাহার গোবিন্দ-নামের ব্যুৎপত্তিগত সার্থকতা দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু মহাভারতের আদিপর্কে লিখিত আছে যে, কৃষ্ণ বরাহ আকারে জল আন্দোলন করিয়া জল হইতে পৃথিবী উদ্ধার করিয়াছিলেন বলিয়া তাহার নাম গোবিন্দ হইয়াছে ( অঃ ২১৷১২ )। আবার শাস্তিপর্বে দেখা যায় ( ৩৪২ অঃ ৭০ )—বাসুদেব বলিতেছেন—দেবগণ অামাকে গোবিন্দ বলে, যেহেতু আমি পুৰ্ব্বে নষ্ট পৃথিবীকে উদ্ধার করিয়াছিলাম এবং গুহাবাদী ছিলাম । এই ব্যাপারও গোবিন্দ নামের কারণ হইতে পারে। কিন্তু সম্ভবতঃ "গোবিন্দ’, যাহা ঋগ্বেদে গোসমূহের উদ্ধারকর্বরূপে ইন্দ্রকে বলা হইয়াছে, পরে বাসুদেব কৃষ্ণ দেবাদিদেব বলিয়৷ পূজিত হইলে তাঙ্গার নাম হয় । কেশিনিসুদন ইন্দ্রের অপর একটি নাম ছিল— ইঙ্গা ও পরে বাহদেব-কৃষ্ণের উপর আসিয় পড়ে । কবি ভাস চাণকোর প্রায় সমকালবৰ্ত্তী । ইহার রচিত নাটকে লীকৃষ্ণ, গোপালকৃষ্ণু, নল, যশোদ! প্রভৃতির উল্লেখ আছে । ভাসও গোপালকৃষ্ণের বন্দন করিয়ছেন । ভাসের কাবা হইতে প্রতিপন্ন হয় যে, গোপাল কুষ্ণ স্থঃ পুঃ পঞ্চম শতাব্দীতেও পূজিত হইতেন । ইহার পর পতঞ্জলির মহাভাস্যে বাসুদেব ক্ৰষ্ণের উল্লেখ দেখিতে পাই । মহাভসোর এই উক্তি হইতে চারিটি বিষয় প্রমাণিত হইতেছে । ১ । কংসের মৃত্যুর কথা এবং বলির বদ্ধতার কথা পতঞ্জলির সময়ে জনসাধারণ সকলেই জানিত। ইহাদের কাহিনী পতঞ্জলির সময়ে প্রচলিত ছিল । ২ । এই অtথায়িকীয় কৃষ্ণ বা বtয়দেবকে কংসহত্যকারী বলিয়া উক্ত আছে । ৩ । পৌরাণিক ঘটনা অবলম্বনে যেমন গভিনয় হইয় থাকে, সেইরূপ এই-সমস্ত আপ্যায়িক লইয়। নাটকাভিনয় হইত । ৪ । কুষ্ণের হস্তে কংসেব হত্য পতঞ্জলির সময়ে বহু প্রাচীন ঘটনা বলিয়। বিদিত ছিল । মাতুল কংসের সহিত কুধের সম্ভাব ছিল না । সঙ্কল৭ তাহার নিতা সহচর ছিল । অঙ্কুর বুশ-আপ্যায়িকীয় একজন বিশিষ্ট নায়ক ছিলেন । সুত্রভীষ্যে পতঞ্জলি দেখাইয়াছেন যে, বাহদেব যে শুধু ক্ষত্রিয় ছিলেন, ৩ নয় ; তিনি দেশ তীরূপে পূজিত হইঠেন । সুত্রপিটক বৌদ্ধদিগের অতি প্রাচীন গ্ৰন্থ । ইহাতে কুষ্ণের কথা আছে । সেই কুঞ্চ ggBBBB Dg gBBBB BB S BB BggB BB BB BBBB BBB গ্ৰস্থ, তৎসম্বন্ধে কোনই সন্দেহ নাই । ললিতবিস্তরের ১১ অঃ কুষ্ণের BBS BBB S ggBBgS B Dgg BB BBBB BB BBSBB BBB নাম অtছে । ( যমুনা, জ্যৈষ্ঠ ) শ্ৰী অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ প্রাচীন ভারতে নগরবিদ্যাস স্থপতির ( civic architect ) অস্ততম মুখ্য কৰ্ম্ম পথবিদ্যাস । পপের প্রয়োজন দ্বিবিধ ; প্রথমতঃ তাহতে লোকজন কিম্ব যানবাহনাদি চলাচল করে, দ্বিতীয়তঃ তন্দ্বারা বসতিভূমি (building বা residential block ) নিদিষ্ট হইয়া যায়। পথগুলি আবার নগরের বায়ু-প্রবাহের প্রণালীস্বরূপ । কাজেই পথগুলিকে এমনভাবে স্থাপন করিতে হইবে, যাহতে পুরস্থ গৃহাবলীতে বায়ু চলাচল এবং আলোকাগমের স্ববিধ থাকে ; সঙ্গে সঙ্গে, আপণ ( বাজার), বিচারস্থান (court ), সভাগৃহ (countil ), Hitr. fofizitzīst, golfstæx ( harbour ), cavitš-tR