পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ! معامي 8 مينه دي ۶یهحه ماهیه সপ্তার অপৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে এখানকার পাহাড়ে পাওয়া যায়। তবে ঐ जकल कांtर्छब्र कांड्षां८ब्र मूलषन किहू ८वली आवश्यक ।। ७ब्रांप्लाब्र ৰমকর বিভাগের সঙ্গে পত্র-ব্যবহার করিলে এই সম্বন্ধে সকলপ্রকার সংবাদ পাওয়া যাইবে । শ্ৰীমুক্তিদাকুমার বস্থ ■ আগরতলা (ত্রিপুর রাজ্য) শ্রমশিল্প বিদ্যালয় – বিষ্ণুপুরের স্বধোগ্য মহকুমা-মজিষ্ট্রেট ঐযুক্ত কৃষ্ণগোপাল ঘোষ মহাশয়ের জাপ্তরিক যত্নে বিষ্ণু র একটি শ্রমশিল্প বিদ্যালয় খোল হইয়াছে। ছুতার, তেলী, করগা, লোহার, মাঙ্গী, সাওতাল, সদ্বগোপ, মুসলমান প্রভৃতি শ্রমজীবী শ্রেণীর ছাত্রগণকে দৈনিক দুই তিন আন করিয়া থেীরাকও দেওয়া হইতেছে । তাহীর বাসস্থানও পাইতেছে। এক বৎসর শিক্ষার পর ছাত্রগণকে শিল্পকাৰ্য্য চালাইয়ী জীবিকানিৰ্ব্বাহের জন্য এককালীন ১০০ টাক মূলধন দেওয়া হইবে, অথবা মূলধনের পরিবর্ত্তে ১০০ টাকা মূল্যের যন্ত্রপাতি খরিদ করিয়া দিবীরও ব্যবস্থা আছে । যে-সকল ব্যক্তি শিল্প-কাৰ্য্য শিক্ষা করিয়৷ জীবিক অর্জন করিতে চায়, তাহীদের এই সুযোগ ত্যাগ করা কোন মতেই কৰ্ত্তব্য মহে। — বঁকুড়া-দর্পণ সাহিত্যিকের সম্মান-— 雄 পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত অচ্যুতচরণ তত্ত্বনিধি মহাশয় সাহিত্যচর্চার জন্য অসীম সরকার হইতে মাসিক ২৫ করে একটি বৃত্তি লাভ করিয়াছেন — জনশক্তি নারী-শিক্ষণ-প্রতিষ্ঠান-- আমাদের দেশে মহিলাদের মধ্যে উপযুক্ত শিক্ষা বিস্তার নী হইলে দেশের কোনপ্রকার উন্নতির অtশ করা যায় না । এজন্ত মহিলাদিগের মধ্যে শিক্ষণ-বিস্তার বহুল অt বগুক এবং সেই শিক্ষা আমাদের দেশেপযোগী হওয়া উচিত । যাহতে এদেশের প্রত্যেক নারী শিক্ষালাভ করিয়া আদর্শ ম{st ও সুগৃহিণী হইতে পারেন সে-fবষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত । শিক্ষাবিস্তর করিতে হইলে প্রথমে সৰ্ব্ববিষয়ে মনিপুণ শিক্ষিত। শিক্ষয়িত্রীর প্রয়োজন, এবং সেই উদ্দেষ্ঠে এই “মহিলা-শিক্ষা-সদন” শিক্ষয়িত্রী বিভাগ প্রথম স্থাপন করিতেছি। ইহাতে সধবা বিধবা ও কুমীকে শিক্ষা দেওয়া হইবে । দুঃস্থ ভদ্রপরিবারের মহিলাদিগকেও আশ্রয় ও যথোচিত শিক্ষা দেওয়া হইবে । ইহাতে ধৰ্ম্মসম্বন্ধীয় এবং নৈতিক শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে অর্থকরী শিক্ষাও প্রদত্ত হইবে । এই অর্থকরী শিক্ষার "ল তাহার অtঞ্জীয়স্বজনের গলগ্রহ না হইয়৷ স্বাধীনভাবে ঘরে বসিয়া অক্সিমর্য্যাদা রক্ষা করিয় ভরণপোষণোপযোগী অর্থে পার্জন করিতে পরিবেন। এখানে নানারূপ কলেঃ কাজ অর্থাৎ কুটীয়-শিল্প-কর্য্যের জন্ত যে-কোন কলের কাজ শিক্ষার আবগুক তাছা শিক্ষা দওয়া হইবে, এবং তৎসহ হিন্দী, বাঙ্গাল ও ইংরেজী ভাষা উত্তমরূপে শিক্ষা দেওয়া হইবে । go উপস্থিত আমার বাটহে কয়েকটি মেয়েদের শিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থ৷ कब्रिड्रांहि । আমাদের এই উদ্বেগু সফল করিতে হইলে সৰ্ব্বসাধারণের সহানুভূতি আবখ্যক । আশা করি সহৃদয় মহিলাশিক্ষাপ্রয়সী ব্যক্তি মাত্রেই, সহানুভূতি ও পৃষ্ঠপোষকতা করিয়৷ আমাদের উৎসাহবৰ্দ্ধন করিবেন । ঐকমল দেবী ১৫৮৩ বৈঠকখান রোড়, কলিকাতা । b^ - 8 দেশ-বিদেশের কথা—বাংলা " &brᏜ AeeAeeMMAMAMMAAA AAAA AAAA MAeSAMAMAAA AAAA AAAAMASAe eAeSeSAe eeeMASAeAMAAAA বিধবা-বিবাহ— মেদিনীপুরে একটি বিধবা-বিবাহ-সমিতি স্থাপিত হইয়াছে। সমিতির উদ্যোগে গত ২৩শে জুলাই তারিখে একটি সদগোপজাতীয় বtলবিধবার হিন্দুমতে বিবাহ হুইয়াছে। ব্রাহ্মণ, কায়স্থ, সদগোপ প্রভূতি বিভিন্ন জাতীয় প্রায় ২০০ ভদ্রলোক বিবাহ-সম্ভার উপস্থিত ছিলেন । বিধtহাস্তে সকলে অহারাদি করিয়াছেন । কস্তার পিতা মেদিনীপুরের মোক্তার ত্রীযুক্ত চন্দ্রমোহন মাশুল । কওরি ভ্রাতা শ্ৰীযুক্ত সত্যেশ্বর মাশুল বি-এ, বি-টি ; বরের নাম ঐযুক্ত অঘোরনাথ মল্লিক —স্বরাজ বিধবা-বিবাহ - ত্রিপুরা ফুলতলী গ্রামে ২১শে তারিখে চারিটি বিধবা-বিবাহ হইয়া গিয়াছে। এই বিবাহ শুধু এক শ্রেণীতে बांनक नग्न, मभाcछब्र छिम्न डिम्र cथगौरठझे ७शे कब्रüि विवांश् श्ब्रांप्छ । আশা কল্প ৰায় ইহাদের দৃষ্টাস্তে অনেকেরই এ বিষয়ের সংস্কার পরিবর্হিত হইবে ।-ত্রিপুর-হিতৈষী নারী-নিগ্রহ— প্রতিদিনষ্ট নারীর উপর অমৗসুবিক অত্যাচারের সংবাদ অালিতেছে । আমরা নিম্নে সমাগু কয়টি উদাহরণ দিতেছি : ( ১ ) বাকুড়া জেলার অন্তর্গত পত্রিসায়ার গ্রামে একটি বিধৰ স্বামীর আল্পীরগণের দুর্ব্যবহারে অস্থিল হইয়া এক বৃক্ষশাখায় উদ্বন্ধনে প্রাণত্যাগ করিয়াছেন । ( 2 ) নোয়াপালিতে এক মামলা হইতেছে, তাহাতে অভিযোগ যে, জনৈক রাসবিহারী দাসের পত্নীকে তাহার শ্বশুর ও স্বামী ও ভাগিনেয় হত্য করিয়া গাছে লটুকাইয়। রাখিয়াছিল। ( ) হাওড়া পুলিশ আদালতে স্বর্ণীগ দাসী ও লক্ষ্মী দাসী বিষ খাইয়৷ অগ্নিহত্যা করিবার চেষ্টীয় অভিযুক্ত হয়। প্রকাণ— তাহীর আদta তে বলিয়াছে যে, তাহাদিগের স্বামীদিগকে শিক্ষা দিবার জন্তই ভtহার এইরূপ করিয়াছে । K BDDBB BBB BBDYS g BBBKKB BBBB BBBS প্রতিদিনই শুনিতেছি । এষ্টপল লাঞ্ছনীর কি প্রতিকাব নাই ? সমাজের নিৰ্ম্মমতা-— সত্যঝিঙ্কর বন্দোপাধ্যায় বহরমপুর কলেজে পড়ত। তাঁর বয়স ছিল একুশ বছর । সত্যকিঙ্কর আফিম থেয়ে আত্ম-হত্যা করেচে। মৃত্যুর পর তার বাক্সের মধ্যে একথান চিঠি পাওয়া যায়, সেচিঠিতে লেখা ছিল ৪— “গুণবতী ভগ্নীকে ৬৫ বৎসর বয়স্ক বুদ্ধের হস্তে সমর্পণ করায় এই জীবন দুৰ্ব্বহ হুইয়। পড়িয়াছে হতরাং আত্মহত্য করাই সমীচীন বলিয়। মনে করি ।” সত্যকিঙ্কর যে ব্যথা সইতে ন পেরে শাস্তির সন্ধানে গিয়েচে, বাঙালীর সমাজ প্রতিদিনই বাঙালীর বুকে সেই নিৰ্ম্মম বেদনার শেল বিধিয়ে দিচ্ছে। অথচ নিজের গড়। এই সমাজের নিষ্ঠ রত। বাঙালী সয়েই চলুচে ! নিতাস্ত যাদের পক্ষে অসহ্য হচ্চে, সেই স্নেহলত। আর সত্যকিঙ্করের দল-বাংলার তরুণ জার তরুণীরা— প্রতিকারের কোন চেষ্ট না করে আত্মঘাতী হচ্চে। এর চেয়ে . ব্যথার কথা আর কিছুই হতে পারে না।

  • १rम८°द्र cछ्रजब्रां श्रां★ cभtग्नद्रां श्रtछ ७८कबां८ब्र अंख्रिहौन झ'tछ পড়েচে ব’লেই ন সমাজের চাপে এমনি ক’রে তাদের মরুতে হচ্চে । সত্যকিঙ্করের শক্তি ছিল না তার ভগ্নীও শক্তি-হীন, তাই সমাজ তাদের বলি দিয়েচে । তাদের শক্তি যদি থাকত, তা হ’লে বিদ্রোহ ঘোষণা ক'রে ওই সমাজকেই তারা ভাঙতে পাত |