পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وان هوني "মুখনিঃস্থত। বাঙালীর সবাই সাধু বলিতেছি না। কিন্তু चछांछ aएनल इहेप्ड छ्नैौंडिब्र ७ अन्नैौलडांब्र जांभूनानैौe জবাঞ্ছনীয়। একেই ত কলিকাতায় শতশত অ-বাঙালী অন্ধ খঞ্জ কুষ্ঠ ভিখারী নিকটবর্তী প্রদেশসকল হইতে আসিয়া আমাদের স্কন্ধে চাপিয়াছে। তাহার উপর আবার পাপের জামদানীটা আরো অসঙ্ক । বঙ্গের কারখানাগুলির তালিকা পড়িতে পড়িতে একটু আশারও উদয় হয়। মেদিনীপুরে বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলনের গত অধিবেশনে বিজ্ঞানশাখার সভাপতি শ্ৰীযুক্ত চুণীলাল বস্থ মহাশয়ের অভিভাষণে দেখিলাম, যে-সব কারখানা চালাইতে হইলে রসায়ন বা অন্ত বিজ্ঞান জানা দরকার, দেশীয়দের দ্বারা পরিচালিত এরূপ সব কারখানাই বাঙালীদের দ্বারা চালিত। ইহাতে মনে হয়, বাঙালীর বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সহিত শ্রমশীলতা, উদ্যম ও ব্যবসা-বুদ্ধি মিলিত হইলে কল-কারখানার ক্ষেত্রে বাঙালী বেশীদিন পশ্চাৎপদ হইয়া থাকিবে না । নির্লজ্জতা অনেক খবরের কাগজে একটি মোকদ্দমার কথা পড়িয়া, আমরা যে সাতিশয় আধ্যাত্মিক জাতি, তাহা মনে পড়িয়া গেল। একজন জমিদারের এক রক্ষিতা ছিল । জমিদার ও রক্ষিতা উভয়েই মৃত । জমিদারের পুত্র রক্ষিতার ধনসম্পত্তি অধিকার করিয়াছে । কিন্তু স্ত্রীলোকটির এক ভাই বলিতেছে, সে-ই উহার ধনের প্রকৃত উত্তরাধিকারী। এই উত্তরাধিকার লইয়া মোকদ্দমা। জমিদারটার পুত্র পিতার অসচ্চরিত্রতা এবং স্ত্রীলোকটির ভাই নিজের ভগিনীর অসচ্চরিত্রতা প্রকাশ্যভাবে ঘোষণা করিতে লজ্জা পাইতেছে না। রক্ষিতা জীবিতকালে সমাজ কর্তৃক পতিত বলিয়া অবমানিত ও পরিত্যাক্ত ছিল ; কিন্তু এখন তাহার ধনটাকে কেহ পরিতাজা বা অস্পৃশু মনে করিতেছে না । তাহার ভাই এবং জমিদারপুত্র কেহই সমাজে পতিত হইয়াছে বলিয়া শুনা যায় নাই। স্ত্রীলোক ভ্ৰষ্ট হইলে, যতদিন তাহার হৃদয়ের ও জীবনের পরিবর্তন না হয়, ততদিন পতিত থাকিবে, ইহা সম্পূর্ণ স্কায়সঙ্গত। কিন্তু যে-পুরুষ অস্তুতঃ তাহার সমান পাপী, এবং হয়ত যে প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ SAAA AAAA SAAA AAe MM MAMAS AeSAeMSAeeS eeSAeASAAAA S AAAA S [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড MA AA AeeAM eAS AAAAA AAAA AAAA ASASASA AAA eeeAMAMeMeS তাহার অধঃপতনের কারণ, সেই পুরুষকেও পতিত বলিয়া গণনা করা উঠিত । অবশ্ব যে পৰ্য্যন্ত সে অনুতপ্ত হইয় আত্মসংশোধন না করে । বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় অনুপস্থিতি আমরা শুনিলাম, কলিকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শ্ৰীযুক্ত চারুচন্দ্র ঘোষের পুত্র অস্থস্থত বশতঃ বি-এসসি পরীক্ষায় এক দিন উপস্থিত হইতে পারেন নাই বলিয়, তৎসত্বেও তাহাকে পাস করা যায় কি না বিবেচনা করিবার জন্য র্তাহার বিষয়টি মডারেটরদের নিকট পেশ করা হইয়াছে। ইহা সত্য হইলে, অন্য যে-সব পরীক্ষার্থ পীড়াবশতঃ পরীক্ষায় উপস্থিত হইতে পারে নাই, তাহাদেরও বিষয় বিবেচিত হওয়া উচিত । আমাদের বোধ হয়, এই-সব ছাত্রকে মডারেটারদের কৃপার উপর ফেলিয়া না দিয়া আর-একবার পরীক্ষা করিলে, এবং তাহার যোগ্য বিবেচিত হইলে কেবল পাস হইবে, বৃত্তি আদি পাইবে না, এইরূপ ব্যবস্থা করিলে মন্দ হয় না। মিউনিখন বোর্ডের মামূলা যুদ্ধের জন্য আবশ্বক যাবতীয সামগ্রীকে মিউনিশ্যন বলে, এবং তাহা প্রস্তুত ও সরবরাহ করাইবার ব্যবস্থা সরকারী যে বিভাগ করে, তাহার নাম মিউনিশ্যন বোর্ড। গত বৃহৎ যুদ্ধের সময় এই বোর্ড যে-সব লোকের সঙ্গে কারবার করিয়াছিল, তাহাদের মধ্যে কেহ কেহ সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা চুরি করিয়াছে বা ঠকাইয়া লষ্টয়াছে, এই অভিযোগে কয়েকজন ইংরেজ ও ভারতীয়ের নামে গবর্ণমেণ্ট মোকদ্দমা করিতেছিলেন । প্রথমে জে, সী, ব্যানাজি নামক একজন বাঙালী ও সুখলাল কাৰ্ণানী নামক একজন মাডোয়ারীর বিরুদ্ধে মোকদ্দমা তুলিয়া ওয়া হয়। গবর্ণমেণ্ট পক্ষ হইতে বলা হয়, “আমরা ইহাদিগকে দোষী বলিয়া প্রমাণ করিতে পারিতাম, কিন্তু ইহাদের জেল হইলে অনেক স্বদেশী কারখানা ও কারবার নষ্ট হইবে বলিয়া ইহাদিকে ছাড়িয়া দিলাম ।” তখন অনেক খবরের কাগজে এই কথা লেখা হইয়াছিল, যে,