سوel(هي প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড AA MAMA MAMAMAMAAAS AAASASA AM eM MeeeSeSeM MAeeeeA AMM MMeAMAMeMMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAMeeee MMeeeAAA AAAA AAAA AMAMeAAA AAAA AAMM MMA AA AM MAeAMMAMAMAMAMAMAMAMAAAA স্বামী ব্ৰহ্মানন্দ । তাহার কার্ধ্যপদ্ধতি স্বশৃঙ্খল ছিল বলিয়া তিনি সৰ্ব্বসাধারণের সাহাধ্যে দুর্ভিক্ষ জলপ্লাবন ঝড় ভূমিকম্পাদিতে বিপন্ন অগণিত লোকের সাহায্য করিতে পারিতেন । বঙ্গীয় প্রাদেশিক কনফারেন্সের কয়েকটি নিৰ্দ্ধারণ চট্টগ্রামে বগীয় প্রাদেশিক কনফারেন্সের অধিবেশনে কস্তকগুলি উত্তম প্রস্তাব গৃহীত হইয়াছে । বাঙালী হিন্দু-মাজ হইতে অস্পৃশ্য দূর করিবার জন্য প্রবল চেষ্টা করিবার প্রতিজ্ঞা করা হইয়াছে। প্রথমেই বলা হইয়াছে, যে, যাহাঁদের জল আচরণীয় নহে, তাহীদের হাতের জল পান যেন বাঙালী হিন্দুরা করেন । অনুরোধটি খুব ভাল। এই প্রস্তাবে যাহারা মত দিয়াছেন, তাহারা ইহা অনুসারে কাজ করিতে না পারিলে যেন কংগ্রেসের সভ্য না থাকেন। কারণ, তাহা ভণ্ডামি হইবে, এবং ভণ্ডামির দ্বারা ব্যক্তিগত বা জাতীয় উন্নতি হইতে পারে न। खण विांब्र खग्छ लोकांश्च रुश:धश्-ग्रश्श्रेगैश्च षश्ळैनि প্রতিষ্ঠান সভাসমিতিতে কেবল "অস্পৃশ্ব” ও “অনাচরণীয় শ্রেণীর ভূত্য রাখিলে কংগ্রেস-নেতাদের কথায় ও কাজে সামঞ্জস্য হইবে । নিম্নশ্রেণীর লোকদের সামাজিক মানসিক ও নৈতিক উন্নতির জন্য চেষ্টা করিবার নির্মিত্ত অপেক্ষাকৃত উচ্চ ও শিক্ষিত শ্রেণীর লোকদিগকে অস্থরোধ করা হইয়াছে । অনুরোধ অনুসারে কাজ হউক । কংগ্রেসের কোন সভাসমিতিতে কাহারও একাধিপত্য থাকিবে না, স্থির হইয়াছে। ইহা ভাল। কেবল সঙ্কট অবস্থায় অল্পসময়ের জন্য একাধিপত্য অবিখ্যক ও স্বফলপ্রদ হইতে পারে ; অন্ত অবস্থায় বা দীর্ঘকালের জন্য নহে । অহিংসার সহিত কৰ্ত্তব্যপথে দৃঢ় থাকিবার উপর জোর দেওয়া হইয়াছে। সালিসী আদালত ও পঞ্চায়েং সৰ্ব্বত্র স্থাপন করিতে বলা হইয়াছে। কাহারে প্রতি কোন বিদ্বেষ পোষণ না করিয়া, কেবল চবুক য় কাটা স্থতার খদ্দর উৎপাদনের ও বিক্রয়ের সুবিধার জন্য, বিদেশী কাপড় ক্রয় হইতে ক্রেতাদিগকে কেবলমাত্র যুক্তি দ্বারা নিবৃত্ত করিবার জন্য, কাপড়ের দোকানের সম্মুখে স্বেচ্ছাসেবকদের পাহার রাথিতে অনুরোধ করা হইয়াছে। যদি কেবল যুক্তিপ্রয়োগই বাস্তবিক করা হয়, তাহা হইলে ইহা আপত্তিজনক নহে । কাপাস ও খন্দর উৎপাদনের জন্য বিস্তারিত প্রণালী নির্দেশ করা হইয়াছে । বঙ্গে গত এক বৎসরের মধ্যে যতপ্রকার জুলুম ও অত্যাচার হইয়াছে, তাহার মধ্যে প্রধান প্রধান কয়েকটির উল্লেখ করিয়া কনফারেন্স বাঙালীদিগকে বলিয়াছেন, যে, এই অবস্থার আশু প্রতিকারের জন্য দেশে শীঘ্র স্বরাজ স্থাপিত হওয়া একান্ত আবশ্বক ; তজ্জন্ত সবিশেষ চেষ্টা করা হউক । সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে সদ্ভাব স্থাপন, এবং যেসকল কাজে সকলে একমত তাহা একযোগে সম্পাদন, এই উভয় লক্ষ্য কনফারেন্স, সমুদয় বাঙালীর সম্মুখে উপস্থাপিত করিয়াছেন। লক্ষ্য মহৎ । দল নির্বিশেবে মামুষের স্বদেশগ্রেমে ও সদিচ্ছায় বিশ্বাস থাকিলে লক্ষ্য সিদ্ধ হইবে, नङ्गवां नप्र । .*
