পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা 1, - محمحصبح منمنہ محمہسیحیحیر প্রতিষ্ঠা হইয়াছে তাহার বিবরণ দিতে হইলে পুথি বাড়িয়া যাইবে, এবং কি ੇ অধ্যবসায়, ও অক্লাস্ত পরিশ্রম সহকারে জপধ্যাপ্ত-পরিমাণে নানাবিধ যুদ্ধের সরঞ্জাম তাহাদিগকে প্রস্তুত করিতে হইয়াছিল তাহ কয়েকটি মাত্র উদাহরণের দ্বারা পরিস্ফুট হইবে। ইংলওে প্রতি সপ্তাহে ১৫০০ টন (এক টন-২৮ মণ) Trinitrotoluene (ffagitboga ), es o a Picric acid (পিকৃরিকৃ یqrt?TE (, هه ۰ت §a Ammonium nitrate (arcottfätwaft##) qto ao... ba Cordite ( কৰ্তাই ) প্রস্তুত হইত। এই সমস্ত বিস্ফোরক পদার্থ প্রস্তুতের জন্ত প্রতি সপ্তাহে নিম্নলিখিত দ্ৰব্য-সমূহের আবখ্যক হইত, ৬০০০ টন Pyrites ( পাইরাইটস্ ), *** - to Sulphur (সালফার বা গন্ধক ), bరి• • సా Chili Saltpetre (fsfirst fistą), nao stā Toluene ( টোলুক্সেন, ৬০০,০০০ টন কয়লা হইতে প্রস্তুত ), ১৬২ টন Phenol ( ফেনোল ;–কাৰ্ব্বলিক এ্যাসিড, যাহা ১,০০০,০০০ টন কয়লা হইতে উৎপন্ন হয়—বর্তমানে #faa solta aos s ), ao o ba Ammonia ( এ্যামোনিয়া ; ২৫০,০০০ টন কয়লা হইতে ), ৩৭৪ টন Glycerine ( স্ত্রীসেরিন, ২৭০০ টন চৰ্ব্বি হইতে ),৭০০ টন Cotton Cellulose ( wba GTC-fe, »es- SA wtqÉR Rrs) qqt » Roo FR Alcohol s Ether (এ্যালকহল ও ঈথর ; ৪২০০ টন শস্ত হইতে ) ৷ আরও কয়েকটি বর্তমান যুগের আশ্চৰ্য্যকর রাসায়নিক আবিষ্কারের কথা এখানে বলিব, এই সমস্ত নূতন আবিষ্কার শিল্প-জগতে এমন অদ্ভুত পরিবর্তন আনয়ন করিয়াছে যে মানুষ এখন আর পূর্বের মতন প্রকৃতির উপর তাহার নিত্য-নৈমিত্তিক প্রয়োজনের জন্ত একান্ত নির্ভরশীল নহে। যেখানে প্রকৃতি বিরূপ, সেখানে মান্থব তাহার শক্তি-প্রভাবে প্রকৃতির নিকট হইতে তাহার জীবগুকীয় কাজ জোর করিয়া আদায় করিতেছে। রক্তমাংস গঠনের ও উদ্ভিদ দেহের একটি প্রধান সারবান উপাদান হইতেছে নাইট্রোজেন। মানুষ ও জীবজন্তু এই নাইট্রোজেনটি উদ্ভিজ-খাম্ভ হইতে গ্রহণ করে, উদ্ভিদ পুনরায় ইহা প্রধানতঃ মার্ট হইতে সাররূপে গ্রহণ বৈজ্ঞানিক জগতে ভারতবাসীর স্থান নির্ণয় ❖እኅ SAASAASAASAASAAAS यषांन ठेगानांन । क्रूि भांश्व ७ जैौबक्रू'जांशप्नब्र শরীর-পোষণের জন্য ইহা বায়ু হইতে সোজাস্বজি বা সাক্ষাৎ তাবে গ্রহণ করিতে পারে না । উদ্ভিদেরাও বেশীর ভাগ তাহাজের এই খাদ্য মৃত্তিকা-মিশ্রিত সার হইতে গ্রহণ করে। সোর, সোডিয়াম নাইট্রেট ও এ্যামোনিয়াঘটিত লবণ, এই কয়টি সারই সাধারণতঃ মৃত্তিকায় বর্তমান থাকে এবং উদ্ভিদের জীবন ও পরিপুষ্ট ইহাদের উপর নির্ভর করে। একই জমির উপর বারংবার কৃষিকাৰ্য্যের দরুণ এই প্রকৃতিগত মৃত্তিকার সারের ক্রমশঃ হ্রাস হইতেছে, এই হ্রাস পরিপূরণের জন্য মাটীতে কৃত্রিম সার দেওয়ার গথা সৰ্ব্বদেশে প্রচলিত আছে । চিঙ্গিদেশ-জাত সোডিয়াম নাইট্রেটু ও কয়ল। হইতে প্রস্তুত এ্যামোনিয়া-ঘটিত লবণ—এই দুইই বহুকাল হইতে কৃত্রিম সাররূপে সৰ্ব্বদেশে ব্যবহৃত হইতেছে। চিল্লির সমুদ্রতীরে অপৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে এই সোডিয়াম নাইট্রেটের স্তর পড়িয়া আছে। ক্রমশঃ পৃথিবীর লোকসংখ্যা বৃদ্ধি হেতু ও বর্তমান সভ্যযুগে বিলাসভোগের বৃদ্ধির জন্ত খাদ্যদ্রব্যের অভাব বাড়িয়া উঠিতেছে, সুতরাং অধিক পরিমাণ খাদ্য উৎপাদনের জন্ত সোডিয়াম নাইট্রেট ও এ্যামোনিয়-ঘটিত লবণ রূপ কৃত্রিম সারের ব্যবহার ক্রমশঃই বাড়িয়া চলিতেছে। দেখা গিয়াছে, জমিতে রীতিমত সার দিয়া তাহার উৎপাদিকা শক্তি দ্বিগুণ বা তিনগুণ বৃদ্ধি করা যাইতে পারে। নিমের দৃষ্টান্ত হইতে ইহা বেশ পরিষ্কার বোঝা যাইবে। ১৮৩০ খৃষ্টাব্দে চিল্লি হইতে মাত্র ৯৩৫ টন নাইট্রেই রপ্তানি হইয়াছিল, ১৯১২ সালে ২,৪৭৮,০০০ টন রপ্তানি হইয়াছে। স্বতরাং চিল্লির লবণস্তরে অপৰ্য্যাপ্ত নাইট্রেট থাকিলেও উহা অসীম নহে, এবং যে হারে এই নাইট্রেটের ব্যবহার বৎসর বৎসর বাড়িয়া চলিতেছে তাহাতে বিশেষজ্ঞদের হিসাব-মতে আগামী ২০ কিম্বা ২৫ বৎসরের মধ্যে চিল্লিস্তর নিঃশেষ হইয়া যাইবে । কয়লা হইতে উৎপন্ন এ্যামোনিয়া-ঘটিত লবণের পরিমাণ বড় অধিক নহে। ১৯১০ সালে পৃথিবীতে সৰ্ব্বসমেত ১,১০,০০০ টন মাত্র এ্যামোনিয়া ও এ্যামোনিয়া