পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ॐ२० eद्रांनिर्संप्न.शङहे दज़ बफ़ अंख्भूिरछद्र मद्भदांब्र दशक नां কেন, প্যারিস লণ্ডন কিম্বা ভিনিসে যতই লীগ আৰু নেশনৃগের অধিবেশন হউক না কেন, যুদ্ধ ব্যাপারটি शृथिदौ श्रउ किडू८ङहे ८णां★ भाँहेबांद्र नरश् । इड्रेष्ठ পারে, বৰ্ত্তমান গোলাগুলি দুর্গ ও বড় বড় জাহাজের সংখ্যা, যাহা অভ্যন্ত ব্যয়সাধ্য, প্রত্যেক জাতির মধ্যে কমিয়া যাইবে ; কিন্তু তাহার পরিবর্তে যে আরও অধিক শক্তিশালী নূতন নূতন যুদ্ধের সরঞ্জাম প্রস্তুত হইতেছে বা সময়মত প্রস্তুত হইবার সম্ভাবনা আছে তাহা চিন্তা করিলে মনে হয়, যে, যুদ্ধ-লোপের এই যে আয়োজন चांफ़श्द्र ऐश उ५ फँक जांeब्रांछ ङिद्र चांद्र किडूशे नरश् । যুদ্ধের এই নূতন সরঞ্জামের মধ্যে বিষাক্ত বায়ু ও তরল পদার্থ একটি প্রধান জিনিষ । বৰ্ত্তমানে আমেরিকায় এই বিষয়ে বিশেষ গবেষণা চলিতেছে । তাহীদের প্রস্তুত লিউলাইট ৰায়ু ৰেকিরূপ শক্তিশালী তাহার আভাষ পূৰ্ব্বেই দেওয়া হইয়াছে। গত যুদ্ধের প্রথমভাগে আমেরিকায় কোন বিষাক্ত রাসায়নিক যুদ্ধ-সামগ্রী প্রস্তুতের কারখানা বা আয়োজন ছিল না। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে জাৰ্ম্মানীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ-ঘোষণার অতি অল্পদিনের মধ্যে যাবতীয় আমেরিকান রাসায়নিকগণকে (প্রায় সংখ্যায় ১২০০ ) দলবদ্ধ করিয়া বিষাক্ত বায়ু প্রস্তুতের জন্ত আয়োজন করা হয়। কিরূপ দ্রুতভাবে তাহারা অগ্রসর হইয়াছিলেন তাহার বিবরণ পাঠ করিয়া মনে হয় এই অস্তুত কাৰ্য্যকুশলতাই এই জাতির জয়লাভের কারণ, এবং এখনও এই বিষয়ে তাহারা যে নূতন নূতন গবেষণা করিতেছেন লিউসাইটের আবিষ্কারই তাহার প্রধান প্রমাণ । ভবিষ্যতে যুদ্ধ পরিচালনের ভার ও জাতির ভাগ্য-নির্ণয় যে একমাত্র রাসায়নিকগণের হাতেই গুস্ত হইবে, ইহা বলিলে অত্যুক্তি হয় না। স্বতরাং রসায়ন শাস্ত্রের বিশেষভাবে চর্চা করা শুধু জাতীয় ধনবৃদ্ধির হিসাবে ৰে একমাত্র প্রয়োজন তাহা নহে, জাতিৰ অস্তিত্ব-সংরক্ষণেও ইহা প্রধান অন্ত্রস্বরূপ 够 প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২৯ MMAMAeeeAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA MM MAAA AAAA SAAA AMMM AAAA AAAA AAAA AAAA MMAM MM SAMMAM AM MMAeMAMAMAM MMA AMAM AMMAMAMAMAMAMAAA AAAA AAAA AAAA MAMAAAS হইবে। দুঃখের বিষয় আমাদের দেশে রসায়ন-বিস্তার চর্চা [ २२° उां★, s* १e এখনও পর্য্যন্ত বিশেষভাবে অগ্রসর হইতে পারে নাই, এবং গভর্ণমেণ্টও দেশের রক্ষার জন্ত রসায়নশাস্ত্র-শিক্ষার ব্যবস্থা দেশের মধ্যে প্রচলিত করার আবশ্যকতা সম্বন্ধে প্রায় উদাসীন। এমন কি যে কয়েকটি যুদ্ধের সরঞ্জাম প্রস্তুতের রাসায়নিক কারখানা ভারতবর্ষে স্থাপিত হইয়াছে তাহাতেও ভারতবাসীর প্রবেশের দ্বার প্রায় একপ্রকার রুদ্ধ। বহিঃশত্রুর আক্রমণ হইতে দেশরক্ষা করিতে হইলে ভবিষ্যতে রাসায়নিকগণের সাহায্যই যে প্রধান অবলম্বন হইবে তাহ নিঃসন্দেহে বলা যাইতে পারে। অনেকের মতে আবার, এই বিষাক্ত বায়ুরূপ রাসায়নিক ফ্রব্যাদির সাহায্যে যে যুদ্ধ হইবে, তাহতে হতাহতের সংখ্যা অনেক কমিয়া যাইবে, স্বতরাং যুদ্ধের নৃশংসতা ও বিভীষিকাও কমিয়া যাইবে ; কারণ বিষাক্ত বায়ুর ' সাহায্যে বিপক্ষীয় সৈন্যদলকে কিছুক্ষণের জন্য স্তম্ভিত ও জ্ঞানহীন করিয়া রাখা যাইবে মাত্র, তাহাতে তাহাঁদের কোন স্থায়ী অঙ্গহানি বা প্রাণহানির সম্ভাবনা কম। ইহা অমান্থষিক হইলেও বর্তমান গোলাগুলিরূপ পাশবিক প্রথা হইতে শ্ৰেয়তর হইবে । পরিশেষে বক্তব্য এই মে-জান-বিজ্ঞানকে বাদ দিয়া আমরা জাতিসংগঠন কার্ষ্যে কিছুতেই ফললাভ করিতে পারিব না। চারিদিকের শক্তি-মূলক সভ্যতার জাগরণের মধ্যে আমরা কি নিক্রিয় হইয়া মোক্ষলাভ করিতে পারিব— না ঐ শক্তির কঠোর পেষণে লুপ্ত হইয়া যাইব ? শক্তিহীন দুৰ্ব্বল জাতিকে কে কবে সম্মানের চক্ষে দেখিয়া থাকে { আজ যদি ভারতবাসী জ্ঞান-বিজ্ঞানে বলীয়ান হইয়া জগতের নিকট পরিচিত হইতে পারিত, তাহা হইলে আজ এই হীনতা । দৈন্ত তাহাকে বহন করিতে হইত না, পৃথিবীর সমগ্র সভ্যজাতি আমাদিগকে তাহাদের জাতীয় সম্মিলনে সসন্মানে আহ্বান করিত। खैबी ●थकूझकट्य ब्राग्न, ॐी ओिंग्रमांब्रश्चन ब्रां★