পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vවම්k” প্রবালী—আবাঢ়, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড SSASAS AAA AAAA AAAA AMA AeeAMSMAeAeAeAeAAMSAe AeSAeMS MAMeAeAMSAeAeeMeS eAe eAAASAAAA 擎 ( २ ) बूबब्रज अडिवि९ श्ट्णिन भक्रजब्रहे थिच्न, फेखब्रङ्ग्रोब्र অধিবাসীরা উহাকে সত্যই ভালবাসিত, উত্তরকুটের মেয়েরাও জানে যে “উনি ত সবারই হৃদয় জয় করে’ নিয়েচেন ।” অথচ অভিজিংকে নিজের দেশের লোকের বিরুদ্ধেই সংগ্রাম করিতে হইয়াছে। মহারাজ রণজিং দুঃখ कब्रिग्नोएछन—"७-८श निएछ।ङ्ग cजोहकङ्ग दिक्रप्टक विद्याङ् ।” যুবরাজ অভিজিং যখন বাধ ভাঙ্গিবার প্রস্তাব করিয়া পাঠাইয়াছিলেন তখন যন্ত্ররাজ বিভূতিও এই আক্ষেপই করিয়াছেন—“স্বয়ং উত্তরকুটের যুবরাজ এমন কথা বলেন ? তিনি কি আমাদেরই নন ? তিনি কি শিবতরাইয়ের ?” কিন্তু শুধু শিবভরাইখের দুঃখ দূর করিবার জন্য যুবরাজ প্রাণ দিয়াছেন বলিলে তাহার আত্মোৎসর্গকে ছোট করিয়া দেখা হষ্টবে। এক হিসাবে শুধু অভিজিতের নহে, প্রত্যেক মামুষেরই জন্ম মুক্তধারা ঝরণাতলায় পথের ধারে । মানুষ জন্মলাভ করে মুক্ত অবস্থায়, জন্মকালে তাহার কোন বন্ধন থাকে না, ক্রমে সে নিজের বন্ধন নিজেই স্থষ্টি করে। প্রয়োজন সিদ্ধির উদ্দেশ্যে মানুষ নানাপ্রকার উপায় অবলম্বন করে, নানাপ্রকার ব্যবস্থার আয়োজন করে। কিন্তু উপায় যখন উদ্দেশ্যকে ছাড়াইয়া যায়, প্রয়োজন যখন আনন্দকে অতিক্রম করে, ব্যবস্থামাত্রই তখন যান্ত্রিক হইয় উঠে। যান্ত্রিক-ব্যবস্থা জীবনের গতিকে অবরুদ্ধ করে, সমস্ত মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ করিয়া দাড়ায়। যান্ত্রিক-বন্ধন শুধু যে আলাদা আলাদা করিয়া এক-একটি মানুষকে আঘাত করে তাহা নহে, সমস্ত মনুষ্যজাতিকে পীড়িত করিয়া তুলে। যেখানে বন্ধন সেইখানেই সমস্ত মামুষের বেদন সঞ্চিত হইয় উঠে । অভিজিতের মতন যে মানুষ নিজের জন্ম-কথার অর্থ জানিয়াছে সেই বুঝিতে পারে এই বেদনা কি দুঃসহ, এই বন্ধন কি বীভৎস ! মানুষের হাতে বিধাতা প্রচণ্ড শক্তি দিয়াছেন, বস্তুপিণ্ডের দ্বারা, উপায় উপকরণ ব্যবস্থা আয়োজনের দ্বারা कांख कब्राहेब्र गहेबांब्र *खि भांशष्यब्र अकांढा ।। ७द्दे ক্ষমতা কল্যাণের পক্ষে প্রয়োগ করিলে মঙ্গল। কিন্তু प्रांर्ष पृषन थवण इहेश्व फेd, cणांड पृथन छूर्विणएक श्जिा क८ब्र, खांउँौम्र त्रशभिक शर्शन थ5७ इहेब्रां ॐ, वांछ्य তখন নিজের অমোঘ ব্রহ্মাস্ত্ৰ-মানুষকে পীড়ন করিবার জন্ত ব্যবহার করে, বিশ্বপাপ তখন বিকটমূৰ্ত্তি ধারণ করে— “ভীরুর ভীরুতাপুঞ্জ, প্রবলের উদ্ধত অন্যায়, লোভীর নিষ্ঠুর লোভ, বঞ্চিতের নিত্য চিত্ত-ক্ষোন্ত, खांडि-अछिभांन, মানবের অধিষ্ঠাত্রী দেবতার বহু অসম্মান, বিধাতার বক্ষ আজি বিদারিয়া, ঝটিকার দীর্ঘশ্বাসে জলে স্থলে বেড়ায় ফিরিয়া !” কিন্তু যান্ত্রিক ব্যবস্থার বেদন কোথায় গিয়া লাগে ? যে অত্যাচাব করে, যাহার হৃদয় কঠিন সে ত বেদন অনুভব করে না। যে নিরপরাধ যে দুর্বল তাহাকেই বেদন সন্থ করিতে হয়। কত মা পুত্রকে হারায়, কত স্ত্রী স্বামীকে হারায়, কত ভাই ভাইকে হারায়, কত নিরপরাধের সৰ্ব্বনাশ হইয়া যায়। এইজন্তই ত পাপের আঘাত এমন নিষ্ঠুর । যেখানে পাপ, শান্তি সেখানে আসে না। কিন্তু উপায়নাই, মানুষের সমাজে একজনের পাপের ফলভোগকে অপর সকলকেই ভাগ করিয়া লইতে হয়, কারণ অতীতে ভবিষ্যতে দূরদূরান্তে হৃদয়ে হৃদয়ে মানুষ পরম্পরের সহিত গ্রথিত হইয়া রহিয়াছে। মানুষের মধ্যে আসলে কোন বিচ্ছেদ নাই। সেইজন্ত পিতার পাপ পুত্রকে বহন করিতে হয়, বন্ধুর পাপে বন্ধুকে প্রায়শ্চিত্ত করিতে হয়, প্রবলের উৎপীড়ন দুৰ্ব্বলকে সহ করিতে হয়। একথা বলিলে চলে না যে অন্তের কৰ্ম্মফল আমি ভোগ করিব কেন । কবি বলিয়াছেন—“ই, আমিই ভোগ করব এই কথা বলে প্রস্তুত হও। নিজের জীবনকে শুচি কর, তপস্যা কর, দুঃখকে গ্রহণ কর ! তোমার নিজের জীবনকে যদি পরিপূর্ণ রূপে উৎসর্গ না কর তবে পৃথিবীর জীবনের ধারা নিৰ্ম্মল খাকবে কেমন করে, প্রাণবানু হয়ে উঠবে কেমন করে । ওরে তপস্বী, তপস্তায় প্রবৃত্ত হতে হবে—সমস্ত জীবনকে আহুতি দিতে হবে, তয়েই যজ্ঞেয়ং তৎ—বা ভজ তাই আসবে।" , * शांझांब्रां छूर्दिल शांशंब्री चक्रम डांशंब्री जाऊIांछब्रिज