পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী— ৪১৬ o تعریه حمایی تحصحیحه - ফ্রেড উইলসন মোটর-সাইকেলের উপর দিয়া চলিতেছেন । হিরে ফ্রেড এইচ উইলসন নামে এক ভদ্রলোক নিজের দুই পায়ে দুই প্রকাও প্রকাণ্ড কাঠের পা জুড়িয়া দিয় জনতার মাথার উপর দিয়া মাঝে মাঝে হাটিয়া বেড়াইতেছন। আর র্তাহার নীচে দিয়া মোটর-সাইকেলগুলা অনায়াসে গলিয়া ছুটিয়া যাইতেছে। উইলসন লোকটির চহারা খুব লম্বা চওড়া ; তাহার উপর এই বৃহৎ প,— র্বিসমেত তিনি পনেরো ফুট উচু হইয়াছেন। এই রকম চাবে চলিবার সময় উইলসনের হাতে একটি লাঠি থাকে। অবগু এ লাঠি তিনি লোকের মাথায় ব্যবহার করেন না, দহের সমতা রাখিবার জন্য ইহা নাড়াচাড়া করেন মাত্র। এই রকম হটরঠ্যাংকে আমাদের দেশে আগে রণ-প লিত ; ডাকাতের এই রকম রণপায় চড়িয়া ঘোড়ার চয়েও দ্রুত চলিয়া দূর গ্রামে ডাকাতি করিয়া রাতারাতি Iাড়ী ফিরিত। এই রকম রণপণ পরিয়া ডাকাতির বিবরণ গীেয় শ্ৰীশচন্দ্র মজুমদার মহাশয়ের বিশ্বনাথ নামক উপন্যাসে আছে । , Sలిశివ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড চোখ বেঁধে ছবি আঁক একটি কাঠের পুতুল বা ঘোড়া সামনে রাখির সেটা বেশ করিয়া দেখিয়া লইয়া তারপর কাপড় দিয়া চোখ বাধিয়া কাগজের উপর সেই পুতুল বাঘোড়ার ছবি আঁকিয়া যাওয়া খুব শক্ত কাজ। কিন্তু কিগুারগার্টেন শিক্ষায় স্বাজকাল ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের এই রকম ভাবে ছবি আঁকানো শেখানো হইতেছে । আগে আঁকিবার জিনিষটিকে প্রায় দশ মিনিটের জন্ত তাহাদিগকে ভালো করিয়া দেখিতে দেওয়া হয় ও পরে তাহীদের চোখ বাধিয়া দেওয়া হয়। এই চোখ-বাধা অবস্থায় তাহারা ছবিটিকে যেমন দেখিয়াছে মন হইতে সেইরকম আঁকিয়া যায়। কিণ্ডারগার্টেন শিক্ষকের বলেন এইরূপে ছবি আঁকিতে শিখিলে ছেলেদের আঙুলের কৌশল আয়ত্ত হয়, স্মৃতিশক্তি খেলিতে পায় ও বাড়ে এবং মনে মনে তাহারা জিনিষের ধারণা করিতে শিখে । 에 আষাঢ়ের গান বর্ষা এলো রে ঐ, চেয়ে স্থার্থ আকাশে— ছোট বড় কত মেঘ, শাদা, কালো, ফ্যাকাসে । স্যাৎসে তে চারিদিক ; ঘন-ঘোর আষাঢ়ে কি যে গাই ভেবে ভেবে নাহি পাই ভাষা রে । টুপ্‌টাপ্‌ কুপূৰাপূ দিন রাত বৃষ্টি ; হায় হায়, গেল বুঝি ধুয়ে মুছে স্বষ্টি । भभूकांग्र बांबू काल, চমকায় বিদ্যুৎ । জলবাড়ে সারা বেলা *...*