8७२ “अवांश्ञि शांण निष्कः की बछश् cन cजन् श्रब्र। ब जां★। করতী জী, অগর কিী বজাজ ( কাপড়বিক্রেতা ) নে অপনী প্রতিজ্ঞ cठाएँौ, 8ब्र वांशोर्ब्रौ भ७श की ब्रांब्रहहे cङl छन्कौ झूकांन् श्रृंबू क्ट्सि cन পিকেটিং অৰষ্ঠ হোগী, ঔর ইলাহাবাদকে রহনেবালে অপন ফর্জ সমৰ, कृङ् श् िश्रिे: कानि काऽब्रव । वर्शेड् अङ्गाङ्ग१ छ्त्रॆ, cङ। श्षांौ बहिनी ८को डी मा५ cनन। अरुश्चक श् । रेभ डी झाश्डौ छ कि भूटको उष्ट्र cभन्नै गङ्क की छौं नििरक कङ्गट्न का अक्का- धिष्ठा । জিস্ কাম কে কয়নে কে লিয়ে জবাহিরলাল জেল গর, বহু তো এক भिनछे ठी नशै ब्रीद् नकुछ । अर्भग्न भन्नुप्रैं। cन उंमृष्ध श्ब्रि६ शंरब्र, cङl ঔরং কয়েংগী। ক্য। হিন্দুস্তান কে জেল সিফ মরূর্দে হী কে লিয়ে tश् ? का। श्मांरब्र cनर्णकौ खेब्रté cय cम* क। ८थम नईौ ?श् ?" প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিয়া চাকরী লাভ অনুগ্রহ, এবং মুকুব্বি ও স্বপারিশের জোরে চাকরী লাভ বরাবর রীতি ছিল। মধ্যে কয়েক বৎসর প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার দ্বারা বাছাই করিয়া ডেপুটি ও সব-ডেপুটি নিযুক্ত হইত। তাহার পর তাহ উঠিয়া যায় । এখন আবার ডেপুটি সব ডেপুটি এবং পুলিশ ও আবৃকারী বিভাগের কতকগুলি চাকরী প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা লইয়া দেওয়া হইবে । কিন্তু সচ্চরিত্র ও স্বস্থদেহ নির্দিষ্টবয়স্ক যে কোন গ্রাজুয়েট পরীক্ষা দিতে পারিবে না। দরখাস্তকারীদিগের মধ্যে ২৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে তাহাদের কলেজের অধ্যক্ষগণ বাছিয়া দিবেন ; ১৩ জনকে শিক্ষাবি ভাগের ডিরেক্টর মনোনীত করিবেন। এই ২৭৬জনের নাম সরকার-নিযুক্ত এক কমিটির কাছে যাইবে। কমিটি তাহার মধ্যে ২০ • জনের নাম মনোনীত করিবেন । ইহারাই পরীক্ষা দিতে পারিবে। স্বতরাং পরীক্ষার আগেই দুইবার বাছাই হইবে । কোন কোন কলেজ কতজন ছেলেকে মনোনীত করিতে পারিবে, তাহার তালিকাটি বেশ উপভোগ্য। কয়েকটি কলেজ ২৪জন করিয়া, কয়েকটি ১ ওজন করিয়া, এবং বাকী কয়েকটি ৬জন করিয়া ছেলেকে মনোনীত করিতে পারিবে । কি কারণে যে , কোন কলেজ কোন শ্রেণীতে পড়িল, ঠিক বুঝা যায় না । কোন কলেজে কত ছাত্র পড়ে, কোন কলেজে কিরূপ শিক্ষা দেওয়া হয় ও লাইব্রেরী বৈজ্ঞানিক যন্ত্রাদি শিক্ষার সরঞ্জাম কোথায় কিরূপ আছে , এবং কোথা প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২৯ S AAAA S MAS AeSJYSAAAA AAAA AAAAMS JS MY AAAA S AeSAAAAAA SAAAA SAS A SAS S S [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড AAAAA AAA SAAAAA MM AA MM MAAA AAAA AAAA AAAA ASASASA AAA হইতে কত ছাত্র পাশ হয়, এই-সব দেখিয়া শ্রেণী বাধা যুক্তিসঙ্গত। কিন্তু, দৃষ্টান্ত স্বরূপ, ধরুন, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজগুলি। সিট কলেজ ও বিদ্যাসাগর কলেজ প্রথমশ্রেণীভূক্ত। বঙ্গবাসী কলেজ ও সেণ্ট, জেভিয়াস কলেজ দ্বিতীয়শ্রেণীভুক্ত। প্রথম শ্রেণীর কলেজগুলি ২৪ জন করিয়া ও দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজগুলি তের জন করিয়া ছাত্র মনোনীত করিবে । শিক্ষার উৎকর্ষ, ছাত্রসংখ্যা, ইত্যাদিতে প্রথম শ্রেণীর কলেজগুলি কি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজ গুলি অপেক্ষা দ্বিগুণ উৎকৃষ্ট ? দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজগুলি ( যেমন রঙ্গপুরের কলেজ) তৃতীয় শ্রেণীর কলেজগুলি (যেমন বাকুড়ার কলেজ ) হইতে কি দ্বিগুণ উৎকৃষ্ট ? একেই ত শ্রেণীবিভাগ করাই কঠিন ; তাহার পর, তাহা করিলেও অধিকারের নূ্যনাধিক্য একেষারে আধাআধি না করিয়া অল্পস্বল্প করিলেই ঠিক হইত। যেরূপ করা হইয়াছে, তাহাতে স্ববিচার হয় নাই । দুবার ছাকণীর পর প্রতিযোগিতা খাটি-প্রতিযোগিতা নহে। যাহা হউক, খোসামোদ ও মুরুব্বির জোরে যেরকম লোক চাকরী পায়, এরূপ প্রতিযোগিতাতেও তার চেয়ে যোগ্য লোক পাওয়া যাইবে । বিদেশী গবর্ণমেণ্টের পক্ষে ইহা ভাল। কিন্তু দেশের দিক্টাও দেখা দরকার। পুস্তকার্জিত-বিদ্যা-সাপেক্ষ চাকরী ও বৃত্তির দিকে বাঙালীর ঝোক বেশী । ভাল ছেলেরা সহজে চাকরী না পাইলে কৃষি শিল্প ও বাণিজ্যের দিকে ক্রমে ক্রমে যাইত ;—ইতিমধ্যে অনেকে গিয়াছিলও। কিন্তু এই পরীক্ষা দিবার লোভ সম্মুখে উপস্থিত হওয়ায় অনেক ছেলে এই দিকেই ঝুঁকিবে । ইহা দেশের পক্ষে ভাল নয়। দ্বিতীয় কথা এই, যে, দুবার ছাকৃণীতে সৰ্ব্বাগ্রে সাহণী তেজস্বী দেশভক্ত দেশহিতরত ছেলেদের বাদ পড়িবার সম্ভাবনা বেণী । এই কারণে অনেক ছেলে সাৰ্ব্বঞ্জনিক কাজ ও তাহার আলোচনা ও তাঁহাতে যোগদান হইতে দূরে থাকিয়া গোবেচারী হওয়াটাই স্বপস্থা মনে করিতে পারে। ইহাও দেশের পক্ষে কল্যাণকর নহে । সরকারী চাকৰী যত उकरे, হউক, তাহাতে
