পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(to 8 প্রণালী—শ্রাবণ, ১৩২৯ [ २२ल छांग, »* १९ SAAAA AAAA MA AeMA AM AMSAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAMA eAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA MMAMMAMAAAS AAAAA AAAA AAAAMAMMAA AMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMAMAAA AAAA AAAA AAAAeeAMAAAA ছোট মেয়েটির মতন তার ঠোঁট ছুটি অভিমানে ফুলে উঠলো, রললে, “তাই বৈকি ? আপনি বুঝি ভেবেচেন চিরকাল এই রকম ভেসে ভেসে বেড়াবেন } তা হবে না দাদা, আমি এই বছরেই আপনার বিয়ে দেবো ।” আমার হাসি পেল, বললুম, “দিবি তুই ?” সে বলে “দেবোই তে, এই আষাঢ়মাসের মধ্যেই দেবো ।” আমি বল্লুম, “তা যেন হোলো। কিন্তু আমার তে বাড়ী ঘর দোর নেই, বিয়ে ক’রে রাখবো কোথায় ?” সে বললে, “কেন দাদা, রাখবার জায়গার বুঝি ভাবনা ? আমি বোঁকে এখানে রাখবো। দুজনে মিলে বেশ ঘর-সংসার করবো ।” আমি একটু গম্ভীর ভাবে বললুম, “ত হোলে পাজিখানা আবার যে ফেলে এলুম রাণী, সাম্নের মাসে দিনটিন যদি থাকে—” উমারাণী বললে, “পাজি ত ওপরের ঘরে রয়েছে দাদা। আপনি এখন খাওয়া দাওয়া করুন, কাল সকালে দেখলেই হবে।” অবগু খুব আশ্বস্ত হলুম। কি বলতে যাচ্ছিলুম, উমারাণী বলে উঠলে, “আপনাকে খাওয়ানোর বন্দোবস্ত করিগে, কাল থেকে ভাত পেটে যায় নি, আপনার মুখ একেবারে শুকিয়ে গিয়েছে, দাদা।” তার পরদিন ভোরে উঠে দেখি উমরাণী সেই ভোরে নাইতে যাবার উদ্যোগ করছে। শীত সেদিন সকালে একটু বেশী পড়েছে। উমারাণীর শরীরের দিকে •চেয়ে দেখি, তার শরীরে আর কিছু নেই। রাত্রে ভালে৷ টের পাইনি, আট বছর আগেকার সেই স্বাস্থ্যত্রসম্পন্ন মেয়েটির সঙ্গে বর্তমানের এই নিতান্ত রোগ মেয়েটির তুলনা করে আমার বুকের মধ্যে কেমন ক’রে উঠলো। তাকে জিজ্ঞাসা কবুলুম, “এত সকালে নাইতে যাবার কি দরকার রে রাণী ?” সে বলে, “একটু সকাল-সকাল না নেয়ে এলে কখন রান্না চড়াবো, দাদা ? কাল রাত্রে তো আপনার খাওয়াই হয় নি এক রকম।” আমি বল্লুম, “তা হোৰু f জামাকে যে আটটার মধ্যেই খেতে হবে তার কোনো মানে নেই। এত সকালে নাইতে যেতে হবে না তোর ” উমারাণী ঘড়া নামিয়ে রাখল। পিসিমা বলেন, “তোমার কথা, তাই শুনলে বাবা। নৈলে ও কি তেমন পাগলী মেয়ে নাকি, দ্বাদশীর দিনে মাঘ মাসের ভোরে নাইতে যাবে। শোনে না, বলি, বেীমা তোমার শরীর ভাল নয়, এত সকালে জলে নেবো না। শোনে না, বলে, পিসিমা কাল গিয়েচে আপনার একাদশী, একটু সকালে সকালে কাজ না সেরে নিলে, আপনাকে দুটো খেতে দেব কখন ?” সেদিন দুপুরে ওদের উপরের ঘরে গুয়ে শুয়ে কি বই পড়ছিলুম। উমারাণী এসে চুপ করে দোরের কাছে দাড়িয়ে রইল। বল্লুম, “কে, রাণী ? অায় না ভেতরে ৷” 寧 আমি উঠে বসূলুম। সে দেওয়াল ঠেস দিয়ে দাড়িয়ে রৈল। দেখলুম তার শরীর আগেকার চেয়ে খুব রোগ হয়ে গিয়েচে, তার মুখখানি কিন্তু প্রতিমার মত টলটল করছে। বয়স যদিও ২২২৩ হোলো, তার মুখ কিন্তু তের বছরের মেয়েটির মতই কচি। কথা আরম্ভ করবার ভূমিকাস্বরূপ বললুম, “আজ বড় গরম পড়েচে, না ?” উমারাণী বলে, “হঁ্যা দাদা। আমি ভাবলাম আপনি বুঝি ঘুমিয়ে পড়েছেন, আপনি দিনমানে ঘুমোন না বুঝি দাদা ?” बझूम, “भांप्त भांटव श्याउ घूमूहे। ঘুমোব না। আয় এখানে বোস, গল্প করি।” তাকে কাছে বসালুম। তার চুলের অবস্থা দেখে বুঝলুম সে চুলের যত্ন করে না। মুখের আশে পাশে র্কোকৃড়া চুলের রাশ অযত্নবিন্যস্ত ভাবে পড়ে ছিল, চুলগুলোর রঙ, একটু কটা হয়ে পড়ছিল। রাত্রের মত চুলগুলো কানের পাশ দিয়ে তুলে দিতে দিতে বহুম, “তোর শরীর তো খুব খারাপ হয়ে গেছে ? বিয়ের পর সেই সময় কেমনটি ছিলি! খুব কি জর হয় ?” একটু হাসি ছাড়া সে একথার কোনো উত্তর দিলে না। আমি বহুম, “ন, একথা ভালো না রাণী। আমি ज्रांछ वांद्र