পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(૭8 • পানীজশের শেল কেবল শওয়াল মাস আছে। তারিখ *छ यांझ बी ।। ०७ ॐांद१ ****, २० *७ब्रांज s२०२ श्छिन्नैौ झ्णि । ঐ অমৃতলাল শীল সূর্য্যের মত পৃথিবী কিরণ দেয় না কেন ? গত আষাঢ় মাসের প্রবাসী'র ৪১৪ পৃষ্ঠার ‘দুৰ্য্যের মত পৃথিবী কিরণ দেয় না কেন এই প্রশ্নের যে মীমাংস বাহির হইয়ছে, তাহ। ভ্ৰমাত্মক বলিয়াই আমার মনে হুইতেছে। লেখকের ধারণ এই যে fforts will océjà Veto ( quantity of heat) ≠ on হইতেছে এবং তাহার উত্তপ্ততা ( temperature ) ক্রমশঃ হ্রাসপ্রাপ্ত হইতেছে, কেবল সুৰ্য্য অনেক বড় বলিয়াই উত্তপ্তত এখনও এত কমিয়া যায় নাই, ধে, তাহীর আলোকদানের ক্ষমতা লোপ পাইয়৷ যাইতে পারে। এই ধারণা হইতেই ছোট বড় কাচের বল ও ছোট এবং জোয়ান মানুষের উদাহরণের সাহায্য তিনি লইয়াছেন। লেখক ভুলিয়া গিয়াছেন ষে স্বর্য এখনও কঠিন বা তরল অবস্থায় আসিয়া' উপনীত হয় নাই, এখনও তাহ বেশীর ভাগই यांब्रवैौग्न पत्रदशांग्न । छेखां★ों मषरक तांग्ररोौब्र श्रृंलांप्र्थब्र ४कल्ले विश्रद् ধৰ্ম্ম আছে, বাহা কঠিন বা তরল পদার্থের নাই ; এবং সুৰ্য্যের উত্তপ্ততা হ্রাস ন হইবার কারণ সেই বিশেষ ধৰ্ম্ম,—তিনি যে কারণ নির্দেশ कब्रिो८इन डोङ् बझ । ১৮৭০ খৃষ্টাব্দে ওয়াশিংটনের বৈজ্ঞানিক লেন সাহেব প্রদর্শন করেন যে যদি কোনও সম্পূর্ণ বায়বীয় পদার্থ বিকিরণের দ্বার তাপ হীরাইতে থাকে এবং আপনার মাধ্যাকর্ষণের টানে সঙ্কুচিত হইতে থাকে, তবে বিভিন্ন অণুর পরস্পরের মধ্যে দুরত্বের হ্রাস হেতু যে শক্তি (energy) তাপ আকারে দেখা দিবে, বিকিরণে তাপক্ষয় হইলেও, তাহাতে ঐ পদার্থের উত্তপ্তত (temperature) পুর্বাপেক্ষ বাড়িয়াই যাইবে । তরল বা কঠিন পদার্থের খেল। এই নিয়ম থাটে না। কৃষ্টিতত্ত্ব সম্বন্ধে নীহারিকা-ৰাদ স্বীকার করিয়া লইলে, আমাদিগকে বলিতে হয় যে আদিতে স্বৰ্য্য সম্পূর্ণ বায়বীয় আকারে সমগ্র সেরজগৎ ব্যাপিয়৷ বৰ্ত্তমান ছিল, এবং তখন হইতেই আপনার আকর্ষণের বশে তাহার আকারের সঙ্কোচন ঘটিতেছে ও বিকিরণের দ্বার তাপক্ষয় হইতেছে। সুতরাং অন্ততঃ কিছুকাল লেনের নিয়ম অনুসারে সুর্যের উত্তপ্ততা বাড়িতেছিল। কিন্তু পৃথিবীতে জ্যোতিষচর্চা আরম্ভ হইবার হয়ত বহু পূৰ্ব্বেই উপরোক্ত সঙ্কোচন হেতু এতটুকু অন্ততঃ বাষ্পীয় অংশ দ্রবীভূত হইয়া গিয়াছে যে এখন বায়বীয় অংশের দরুণ উত্তপ্তত। বৃদ্ধি ও জলীয় অংশের দরুণ উত্তপ্ততার হ্রাস, উভয়ে মিলিয়৷ স্বর্ঘ্যের উত্তপ্ততা আজ পর্য্যস্ত আর না বাড়িতেছে না কমিতেছে । হয়ত লক্ষ লক্ষ বৎসর পরে স্বর্ঘ্যের মধ্যে জলীয় অংশের অনুপাতই বাড়িয় যাইবে এবং ( সঙ্কোচন হেতু) স্বৰ্য্য প্রথমে দ্রবীভূত এবং পরে তাপবিকিরণ হেতু তাপক্ষয় এবং তজনিত উত্তপ্তত হ্রামে ঘনীভূত হইয় যাইবে । জলীয় অংশের আধিক্যের সময় হইতেই সূর্য্যের উত্তপ্ততা-হ্রাস আরম্ভ হইবে এবং সম্পূর্ণরূপে দ্রবীভূত হক্টর যাওয়ার পর হইতে কাচের বলের যে ধৰ্ম্ম লেখক উল্লেখ করিয়াছেন, তাহার অনুসরণ করবে। স্বতরাং বহু বহু যুগ পরে স্বর্ঘ্যের উত্তপ্ততা এত হ্রাস পাইবে যে, তাহার আর আলোকদানের ক্ষমতা থাকিবে না। বর্তমান সময়ে কাচের বলের ধৰ্ম্ম স্বর্ষে আরোপ কর ভুল। পূৰ্ব্বোক্ত সঙ্কোচনের জঙ্ক যখন স্বর্ঘ্যের আকার-হ্রাস হইতেছিল, প্রবাসী-শ্রাবণ, xలిశిన 3.. [ २२* छ१,३म थ७ • یہیہمحہ،ص سمجبمخصحیحہ۔محصہ حمہہ তখন জাকার হ্রাসের জষ্ঠ তাহার দিবেগ ধাড়ির বাইতেছিল এবং কেন্দ্রীপসারক বলও কাজেকাজেই বাড়িতেছিল। সুতরাং মাঝে মার্কে equator-এ অবস্থিত পদার্থের উপর মাধ্যাকর্ষণের বল वरwक्रl cकक्षांशंमांद्रक बल अधिक इ७ब्रांप्ङ, ठांशं यूई हहैठ बिहिब्रू श्छ। अत्रून्रौञांकांग्ब्र पूब्रिप्ऊ थांप्क। ७३ अत्रूौग्नसणि यांशtকর্ষণ ও অন্যান্ত বলের বশে সঙ্কোচন হেতু দ্রবীভূত এবং পরে তাপবিকিরণ ও তজ্জনিত উত্তপ্ততাহাস হেতু ঘনীভূত হই। বর্তমান গ্রহগুলির স্বষ্টি করিয়াছে। দ্রবীভূত হইয় যাওয়ার পর হইতে উত্তপ্তত হ্রাসের আর কোনও বাধা থাকে না । এবং উজ্জ্বলতার গওঁী পার হইতে দেরী হয় না । কিন্তু স্বর্ঘ্যের বহুপূৰ্ব্বেই এই অঙ্গুরীয়গুলি কিরূপে স্ত্রবীভূত হইয়। গিয়াছিল তাহ জিজ্ঞাস করা যায়। ইহার উত্তর এই যে এক-একটি অঙ্গুরীয়কে বর্তমান বাষ্পরাশির পরিমাণ ( mass) দুৰ্য্যের বাষ্পরাশির পরিমাণের তুলনায় এত সীমান্ত ছিল, এবং নানাকারণে ভtহাদের সঙ্কোচন এত দ্রুত ঘটিতেছিল যে শীঘ্রই বাপীয় অংশের অনুপাত অপেক্ষ জলীয় অংশের অনুপাত বেণী হইয় উঠে। স্বর্ঘ্যের বর্ভূলাকৃতি এবং ইহাদের অঙ্গুরীয়াকৃতি এর একটি কারণ। - কোনও কোনও পণ্ডিতের এ সম্বন্ধে দ্বিতীর একটি মত আছে। আমরা জানিতে পারিয়াছি যে রেডিয়ামের শক্তি-রক্ষীর ক্ষমতা একরকম অপরিসীম। একটুকরা রেডিয়াম বহু বহু কাল আলো ও তাপ বিকিরণ করিয়া ও অনুজ্বল হইয়া যায় না, তাহার শক্তির (energy ) কোনও ইতরবিশেষ লক্ষিত হয় না। স্বর্ঘ্যে নাকি এই রেডিয়ামের খুব বেশী প্রাচুর্য্য আবিষ্কৃত হইয়াছে, গ্রহগুলিতে তাহার তুলনায় রেডিয়াম নাই বলিলেও চলে। সুতরাং গ্রহগুলির অালে ও তাপের ভাগুীর শীঘ্রই ফুরইয়া গিয়াছে ; সুৰ্য্যের ভাণ্ডার রেডিয়ামের কল্যাণে অক্ষয় হইয়৷ বিরাজ করিতেছে এবং করিতে থাকিযে । দ্বিতীয়তঃ লেখক" কঠিন পদার্থের তাপ ও তপক্ষয়ের নিয়মটি এত সংক্ষেপে এবং এত অসাবধানে উল্লেখ করিয়াছেন যে তাঁহাতে বালকদের তরুণ মনে একাধিক ভ্রান্ত ধারণ জন্মিবীর সস্তাবনা আছে। তিনি লিখিয়াছেন যে জিনিষ যত ছোট, তার উত্তাপ তত কম এবং তার উত্তাপ বড় জিনিষের উত্তাপের চেয়ে শীঘ্ৰ চলিয় বার। যে জিনিস যত ছোট, তার উত্তাপ তত কম ন হইতেও পারে, কথাটা সত্য হইবে কেবল তখনি যপন জিনিসগুলি হইবে একই উপাদানে নিৰ্ম্মিত এবং সমান উত্তপ্ত। ‘ছোট জিনিষের উত্তাপ বড় জিনিলের উত্তাপের চেয়ে শীঘ্ৰ চলিয়া যায়, ইহাও সত্য নয়, সত্য এই যে ছোট জিনিযের উত্তপ্ততা বড় জিনিষের উত্তপ্তত অপেক্ষ শীঘ্ৰ কমিয়| বায়। প্রকৃতপক্ষে সমউপাদানে নির্শ্বিত, সমান উত্তপ্ত দুইটি জিনিষের ছোটটি হইতে কোনও সময়ের মধ্যে যতটুকু তাপ বিকিরণ-দ্বারা বাহির হইয়া যায়, বড়টি হইতে তদপেক্ষ অনেক বেশী তাপ বাহির হয় ; কারণ বড়টির afo (area of the surface) &ision asso wool বৃহত্তর । তথাপি বড়টির উত্তপ্তত কমে দেরীতে, কারণ এক সেকেণ্ডে তাপবিকিরণের স্থার ছোটটির উত্তপ্তত যত ডিগ্ৰী কমিয়াছে, বড়টিরও তত ডিগ্ৰী কমাইতে হইলে, যতটুকু তাপ বড়টি হইতে এই সময়ে वांश्ञि श्ब्र! शिग्रांरक्ष, उनप्%त्रक जानक ¢वलौ ठांशं वांश्ब्रि श्ब्र যাওয়ার প্রয়োজন ছিল । • ঐ ...রাদবিহারী গুপ্ত