পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 નાણાં)ના - t = - ه -بت . α - - - - t বদরপুরের দুর্গ বিগত চৈত্র সংখ্য প্রবাসীতে বেতালের বৈঠকের ১৩৪ নং জিজ্ঞাসুর উত্তরে এবং বৈশাখ সংখ্যার ১৩৪ নং মীমাংসার প্রতিবাদ স্বরূপ আমরা বদরপুর দুর্গের জীর্ণ প্রাচীর-সংলগ্ন একখানি শিলালিপির পাঠ উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি। ইহা হইতে ঐ দুর্গের ঐতিহাসিক তথা ৰথাসম্ভব জ্ঞাত হওয়া যাইবে । লিপিখানির পাঠ বন্ধুবর লীযুক্ত বিরজাকস্ত ঘোষ, বি-এ, মহাশয়ের সহায়তায় শিলচর নম্যাল স্কুলে উদ্ধার করা হইয়াছে । এতৎসম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ উক্ত বিরজা-ৰাবু লিখিত "বদরপুরের কেল্লা ও শিলালিপি" প্রবন্ধে ১৩২৮ বাঙ্গালীর "রঙ্গপুর সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকার" ফাইলে স্রষ্টব্য। বিগত বৈশাখ মাসের প্রবাসীতে খ্ৰীযুক্ত স্নেহাংশুভূষণ বল্লী উক্ত দুর্গ ছাতকের রাজা দেবীদাস কিংবা তদ্রবংশীয় কাহারও নিৰ্ম্মিত বলিয়৷ লিখিয়াছেন। কিন্তু তিনি উহার কোন প্রমাণ উল্লেখ করেন নাই । প্রমাণের অভাবে উহা গ্রহণীয় নঙ্গে । ছাতকের সুপ্রসিদ্ধ “ইংলিস কোম্পানীর" সহিত বদরপুর দুর্গের কিঞ্চিৎ সম্পর্ক থাকায় সম্ভব। কারণ, ঐ দুর্গ—প্রকৃতপক্ষে শেলখান। ( অস্ত্রাগার )—তৎকালীন পণ্টনেয় গবর্ণর জেন ইংলিস সাহেবের সময়ে, ১৮০১ খৃষ্টাব্দে, নির্মিত হইয়াছিল । ওখন অমিল ছিল খ্ৰীযুক্ত মেস্তর ( Mr. ) জর্জ রাপণ্টের অর্থাৎ সম্ভবত তিনি তখন শ্ৰীহট অঞ্চলের শাসনকৰ্ত্তী ছিলেন। নিমাইরাম দাসের তত্ত্বাবধানে ( বরক্ত wfon under the direct supervision of ) Hoototăl নিত্যানন্দ ও নীলমণি ভদ্রের সাহায্যে ধর্মীরাম রাজমেস্তরি ঐ শেলথান প্রস্তুত করেন। বদরপুর দুর্গের প্রদেশ-দ্বারের উপরিভাগে, ইষ্টক-প্রাচীর-সলংগ্ন একখণ্ড প্রস্তরে, পুরাতন বাংলা অক্ষরে যে লিপি খোদিত আছে, তাহ হইতে এই তথ্য সংকলিত হইল । লিপিখানির যে পাঠ বন্ধুবর বিরজাকাস্ত ঘোষ, মহাশয়ের সহায়তায় শিলচর নর্মাল স্কুলে উদ্ধার করা হইয়াছে, তাহা নিম্নে দেওয়া গেল। উহার একখানা উত্তম ফোটে। ঐ স্কুলে আছে। "ইংরাজি ১৮০১ সাল সন ১২৯৭ সাল বাঙ্গাল পরগনে চাপঘাট মুকাম বদরপুর আমলে শ্ৰীযুক্ত মেস্তর জর্জ রাপণ্ট সব গবর্ণর পণ্টন শ্ৰীযুক্ত মেস্তর জান ইংলিস সাব বরক্ত তদ্বিরনে লিমাএ রামদাস छ्ब्रवृद्ब्र' ॐी त्रिख्ठाोनन् ई নীলমণি ভদ্র দএরীয় সেলখান বানী এ শ্ৰী ধনীরাম রাজমেস্তরি छि ” শ্ৰী জগন্নাথ দেব _ “মাটির তলায় আগুন” ক্ষিতিমোহন-বাবুর “মাটির তলায় আগুন”-এর বিবরণটি পড়িয়৷ খুবই মনে হয় যে ঐ স্থানে কয়লা আছে। এই কয়লা অবগ ঠিক পাথুরে কয়লা ( coal ) নয়। ইংরেজীতে বাহাকে পীট (peat) বলে সেই শ্রেণীর কয়লা থাকার খুব সম্ভাবনা। কেননা, ক্ষিতিমোহন-বাবু লিখিয়াছেন, স্থানটি একটি বিল। বিল লী জলায় বৎসরের পর বৎসর গুস্থ জাতীয় যে-সমস্ত উদ্ভিজ্জ মাটিচাপা পড়িয়া যায়, সময়ে, চাপে পড়িয় তাহারা অঙ্গারে পরিণত হয়। মাটি মিশন এই অঙ্গারচাপকেই ইংরেজীতে "ট" (peat ) বলে। পাথুরে েসলার মত ইহা" শুদ্ধও কঠিন নয় ; খাটি জঙ্গারের ভাগও পাথুরে কয়লার অপেক্ষ कब ॥ * श्रेन्नैौय লোকে बांलांबँौव्र छछ £ई “नौछे"-4ब्र वावशंब ७ আলোচনা—খাদ্যকথা (ჯ\ა(ჯ ব্যবসায় বিলাতে বেণ চলিত আছে। মাটির মত "পট" সেখানে চাপ চাপ করিয়া কাটিয়া তোলা হয় । আমাদের এই বিলটি কত গষ্ঠীর ছিল, কত বৎসরে কতখানি “পট” ইহার কোলে সংগৃহীত হইয়াছে তাহ বলা যায় না। তবু শস্ত-ক্ষেত্র নষ্ট করিয়া "পীট” কাট। সঙ্গত হইবে কি না জানি না। চেষ্টা করিলে গভীর গড়খাই কাটিয়া আগুনকে বেড়-বন্দী করিয়া মারা যাইতে পারে। গভীর গৰ্ত্ত কাটিলে মাটির নীচের অবস্থাটাও ঠিকমত জানিতে । পীরা যায় । শ্ৰী সুধাবিন্দু বিশ্বাস খাদ্যকথা খাদ্যকথা নামক একখানি পুস্তকের বিস্তৃত সমালোচনা জ্যৈষ্ঠের প্রবাসীতে করা হইয়াছে। উপন্যাস-প্লাবিত বঙ্গদেশে এরকম বৈজ্ঞানিক বিষয়ের যত বহি প্রকাশিত হয়, ততই ভাল। কিন্তু, এ পুস্তকখানি পড়িয়া লোকের খাদ্যদ্রব্যের উপাদান সম্বন্ধে যতটা জ্ঞান হওয়া সম্ভব, উtহাদের প্রাত্যহিক কায্যে ততটা কাৰ্য্যকরী হইবে বলিয়ু বোধ হয় না। পুস্তকে ৬১ হইতে ৬৯ পৃষ্ঠা পর্যন্ত বাঙ্গালীদের নানাপ্রকার খাদ্যদ্রবোর বিশ্লেষণ করিয়া শতকরা উপাদানের তালিকা দেওর হইয়ছে, কিন্তু সংখ্যা, গুলি ঠিক বলিয়৷ বোধ হয় না। শতকরা সংখ্যার যোগফল ১ • • হওয় উচিত, কিন্তু"। ৬০ পৃঃ ) গম ৮২,২৮, ময়দl.৮০.৮৪, তাট ৯১.৫৫, হুজি DD DDS BBB BB JBSS00 BBBBB BB S BBB BBSBBBS جاtrق ه و لا ইহ ছাড়া, চাউলে (৬১ পূ: ) শতকর। আমিষু ৬ ৩৫ ও শালি ৭৮ ৮ লেখা হইয়াছে। অর্থাৎ যদি ১০ এ ভরি চাউল লওয়া যায়, তবে তাহাতে ৬.৩৫ ভরি আমিন ও ৭৮.৮ শুরি শালি আছে বুঝিতে হইবে। এই ১•• ভরি চাউল জল দিয়া সিদ্ধ করিলে ( ১৯ পৃ: ) তিনশত ভরি ভাত হয় । অত এল তিনশত ভরি ভাতে ৬.৩৫ ভরি আমিষ ও ৭৮ ৮ ভবি শালি উপাদান থাকা উচিত। ফেনে কিছু নষ্ট হইলে ইহাদের পরিমাণ কমিতে পারে কিন্তু কোনও কারণে বাড়িতে পারে না । কিন্তু ভাতে (১৯ পৃ: ) শতকরা ২ ৮ আমিষ ও ৫৭.২ শালি লেখা হইয়াছে অর্থাৎ তিনশত ভরি ভাতে ২.৮ × 3 = ৮.৪ ভরি গামিষ ও ৫৭.২ × ৩ • ১৭১৬ ভগ্নি শালি আছে। সোজা কথায়, একশত ভরি চাউল গাটি জলে সিদ্ধ করাতে ৮ ৪ - ৬৩৫ = ১.০৫ শুরি আমিষ (বা শতকর। ৩২.২ ) ও ১৭১.৬ – ৭৮৮ - ০২ ৮ ভপি শালি ( বা শতকরা ১১৭৮) উপাদান বাড়িয় গেল । পুস্তকে এ বৃদ্ধির কোনও কারণ দেখীন হয় নাই । আমাদের প্রত্যহিক খাদ্যের মধ্যে আমিন, শালি, ইত্যাদির পরিমাণ নিরূপণ করিম দিলে কাৰ্য্যতঃ কোনও ফল হয় কি ম৷ সন্দেহ । পেয়াজে (৩৪ পৃ: ) শতকরা ৩:৫৮ শালি ও ১৫৭ আমিন BBB S BBBB BBBBS BBBS BBB B S0S0LS BBB SLL আমিধ আছে। কিন্তু আমি পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছি ( ও ইচ্ছা করিলে যে কেহ পরীক্ষা করিতে পারেন ) যে একজন সাধারণ পরিশ্রণী লোক সমস্তদিন অল্পের পরিবর্ভে দশ ভরি কঁচি পেরাঞ্জ পাইলে ক্ষুধায় কষ্ট পায় মা ও কোনও রূপ দুৰ্ব্বলতা যেtধ করে না। যাহার শারীরিক পরিশ্রম কৰিয়াই জীবিকা অর্জন করে তাহদেরও DDHHK DBB BBB DDK BBB DD DBB BB BBB দেখিয়ছি । भूर्णब्र ७ॉल (७२ शृः)**ष्ठकब्र २७७२ আল ७ e७°8८ *ांजि,