পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] 暮 暮 暮 জননীর জাতি দেবতার সাখী নারীরে বোলে না হেয়, অৰ্বজগতে কোরো না গো হীন, জগতের মুখ চেয়ে । 泰 粥 粥 দেবতার ঘরে গওঁী রেখো না,–খোল মন্দির-দ্বার, দেবতা কাহারো নহে তৈজস, দেবভূমি সবাকার। 粥 肇 e 粥 সমীরে যাহার নিশ্বাস আছে, সে আছে আমারি বুকে ; সলিলে যাহার আছে আঁখিজল সে আমার দুখে স্বথে ; কুস্বম-সরস ধরণী যাদের বহিছে পরশখানি, জীবনে মরণে কাছে কাছে তারা, মনে মনে তাহা জানি । জাগে জাগে ওগো বিশ্বমানব ! বীরতা এসেছে আজ। তোমার বিশাল বপু হতে ছিড়ে ফেল তৃত্যের সাজ । 磷 寮 来源 ভাই সে আবার আস্থক ফিরিয়া ভাইয়ের আলিঙ্গনে, ভস্ম হউক বিবাদ বিষাদ যজ্ঞের হুতাশনে। সমান হউক মাতুষের মন, সমান অভিপ্রায়, মানুষের মত, মাঙ্গুষের পথ, এক হোক পুনরায় , সমান হউক আশী অভিলাষ, সাধনা সমান হোক, সাম্যের গানে হউক শাস্ত ব্যথিত মৰ্ত্ত্যলোক । এই ছদটিতে সত্যেস্ত্রের কবিত্ত্ব বিশেষ ক্ষত্তি লাভ কবৃত । প্রায় সমস্ত ভাবময় কবিতা তার এই ছন্দে লেখ । এই কবিতা লেখার ৯ বছর পরে সত্যেন্দ্র এই কথাই অfবার বলেছিলেন— জগং জুড়িয়া এক জাতি আছে, সে জাতির নাম মাতুষ জাতি ; এক পৃথিবীর স্তন্তে লালিত, একই রবি শশী মোদের সার্থী । সত্যেন্ত্র হিন্দুমুসলমানের মিলনকামী ছিলেন— “হিন্দু-মুসলমানের মিলনে তিনি প্রসন্ন হন।” মুসলমান ধৰ্ম্মে সাম্য আছে বলে তিনি ঐ ধর্শ্বের পক্ষপাতী ছিলেন। 總 এই সাম্যভাব তার মধ্যে ছিল বলে সত্যেন্দ্র শূত্রকে বলতে পেরেছিলেন সত্যেন্দ্র-পরিচয় به میخیمیه حامی هجیره സTarunnoBot (আলাপ) ০২:০০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്~~ുഫപ്പ০২:০০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)~്TarunnoBot (আলাপ) ০২:০০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്TarunnoBot (আলাপ) ০২:০০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)مشاهیرهجیه (సి) সূত্র মহান শুরু গরীয়ান, শূত্র অতুল এ তিন লোকে, পূদ্র রেখেছে সংসার, ওগো, শূদ্রে দেখো না বক্র চোখে । এবং তিনি শূদ্র হওয়াকে গৌরবের কারণ মনে করতেন— “দশের সেবায় শূদ্র হওয়াই পরম দ্বিজত্ব ?” এবং তিনি মেথরকে বলেছিলেন— কে বলে তোমারে বন্ধু অস্পৃশ্ব অশুচি ? শুচিতা ফিরিছে সদ। তোমারি পিছনে ; তুমি আছ, গৃহবাসে তাই আছে রুচি, নহিলে মানুষ বুঝি ফিরে যেত বনে । @ 擎 粥 狭 粥 এস বন্ধু, এস বীর, শক্তি দাও চিতে,— কল্যাণের কৰ্ম্ম করি লাঞ্চনা সহিতে । যেখানেই কেউ লাঞ্ছনা সয়ে কল্যাণের কৰ্ম্ম করেছেন সেখানেই সত্যেঙ্গের চিত্ত একদিকে কল্যাণ-কীর প্রতি শ্রদ্ধায় অবনত হয়ে পড়েছে আর অন্যদিকে অস্কায়লাঞ্ছনাকারীর বিরুদ্ধে উদ্যত হয়ে উঠেছে—স্নেহলতার মৃত্যুতে, দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতবাসীর সাত্বিক প্রতিরোধে তিনি যে কবিতা লেখেন তাতে তার স্পষ্ট পরিচয় পাওয়া शॉग्न । সত্যেন্দ্র বিশ্বপ্রেমিক হলেও স্বদেশ তার সর্বাধিক প্রিয় ছিল' “আমরা’, ‘গঙ্গাহৃদি বঙ্গভূমি প্রভৃতি কবিতা তার সাক্ষী । সত্যেস্ত্রের কাছে “বাংলা ভাষা সকল ভাষার সেরা" ছিল ; এবং "মধুর চেয়েও আছে মধুর— সে এই আমার দেশের মাটি, আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাটি " স্বদেশ-সেবাম ধিনি যিনি মহং ত্যাগের দুঃখ বরণ করেছেন তাদের প্রতি সত্যেন্দ্রের শ্রদ্ধাসস্থাত চিত্তের কবিত্ব-পুষ্পাঞ্জলি বর্ধিত হয়েছে। দেশের আত্মপ্রতিষ্ঠার চেষ্টার দিনে উদাসীন থাকার জন্য বা তার মতের সম্পূর্ণ অনুকূল মত পোষণ না করার জন্য বিশেষ ভক্তিশ্রদ্ধাভাজন