পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] S AAAAAS LAS AS AAAAASM MS MS SSSS می. مقیم ھو م -* میه বিদ্যাসাগর বাণী-ভবন AAAAAASA SAAAAS AAA AAAAMS AeeA AMAMMAS AM MMMAMMAM MAAA A S A S A S A SAS SSAS

  • $న,

S AAAAAA SAAAA S S AAAA S AAA S JMA AAAA SS AASAA S DDDD DBBB BBBBBB BBB BBBB DDDS DD DDD kB BBB BBB BBB kB BBB BB BBBB gg cफ़्ष्णं कि बांजक कि वृरू, गनिम्न थांकिबांब्र जवनब्र कांशंदब्र नश्-ि बक्किांब्र७ कांशंtब्रां बांहे । एछब्रां६ कङकश्वणि कांछ श्रॉईन कब्रिग्नाई বালকদের জঙ্ক আলাদা করিয়া রাখা দরকার। o পাশির বদান্যতা— অনেক দরিদ্র পার্শি-পরিবার অর্থের অভাবে অস্বাস্থ্যকর নোংর স্থানে বাস করিতে ব্লাধ্য হন এবং গেজন্য নানা রকমের ব্যাধি পীড়াতে কষ্ট পান। উহারা যাহাতে অল্প ভাড়ার ভাল ঘরে বাস করিতে পারেন সেজন্ত করাচীর পার্শি অঞ্জুমান নামক পঞ্চায়েৎ ১২থনি বাড়ী নির্মাণের প্রস্তাব গ্রহণ করিয়াছেন । মিঃ আদাশের এইচ, মাম করাচীর একজন ধনশালী পার্শি। তিনি ৭৫,• • • টাকা ব্যয় করিয়৷ একপানি বড় ও কুন্দর বাড়ী নিৰ্ম্মাণ করিয়া অঞ্জুমানের হন্তে সমর্পণ করিয়াছেন । মিঃ মামা দানশীলতার জন্য বিখ্যাত, এপর্যন্ত তিনি নানা সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য তিন লক্ষ টাকার উপরে দান করিরাছেন। গৃহসমস্ত বাঙালী দরিদ্র ভদ্রলোকদের পক্ষেও বড় সহজ সমস্ত নহে। প্রীর সব সম্প্রদায়ের ভিতরেই এদিকে নজর দিবার মত মহানুভব ব্যক্তি দুই-চারিজন মিলেই। কিন্তু বাঙ্গালীদের ভিতর এরূপ একজন লোকেরও সন্ধান এ পর্যাপ্ত পাওয়া যায় নাই, ইষ্টা বড়ই লজ্জা ও পরিতাপের বিষয় । ট্রেন-দুর্ঘটনা বিহার চম্পায়ণের অন্তর্গত রান্সউল ষ্টেশনের কাছে গত ২৩শে জুন একটি ভীষণ দুর্ঘটনা ঘটিয়া গিয়াছে। অথচ এই ঘটনাটি সম্বন্ধে জনসাধারণ এতদিন বিশেষ কিছুই জানিতে পারে নাই। ঘটনাটির বিবরণ এখানে প্রকাশিত হইল। ইকার গুরুত্ব যে কতখানি তাহ। এই বিবরণ হইতেই বোঝা যাইবে । ঘটনার দিন রাত্ৰি ১০টা হইতে তখন বৃষ্টি হইতেছিল। টুে নখনি একখানি মিক্সড ট্রেন ; ইহাতে যাত্ৰীগাড়ী ছিল, ডাকগাড়ী ছিল, আবার মালগাড়ীও ছিল। টেমখানি একটি সেতুর উপর দিয়া যাইবার মময় হঠাৎ একস্থানের জোড়া ফাটিয়া যায়। ফলে, কয়েকখানি গাড়ী পিছনে পড়িয় থাকে। টুেমের ৰে অংশটি পিছে পড়ির ছিল তাঁহার আবার কতক অংশ ছিল সেতুর উপরে, আর কতকটা ছিল সেতুর বাহিরে। কিছুক্ষণ এইভাবে কটিবার পর সেতুটি ভাজির যার সঙ্গে সঙ্গে সাতখান যাত্রীপূর্ণ গাড়ী সর্মিল-সমাধি লাভ করিয়াছে। শ্ৰীযুক্ত রাঞ্জেলপ্রসাদ এই সম্বন্ধে সম্প্রতি একখানি পত্র সংবাদপত্রের দরবারে পেশ করিয়াছেন। তাহা হইতেই অবস্থার এই পরিচয়ট পাওয়া গিয়ছে। তাহার” পত্রে প্রকাশ, এই দুর্ঘটমার প্রত্যক্ষদর্শী একজন ভুক্তভোগী উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মচারী হিসাব দিয়াছেন, লোক মারা থিয়াছে অৰুনে দুই শত । যাহার রক্ষা পাইয়াছিল তাহারাও ১৭ ঘণ্টাকাল কোনো রকম সাহায্য পায় নাই। পরের দিন সন্ধ্যা ছয়টায় একখানা ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে প্রেরিত হইয়াছিল, কিন্তু তাহীও লোকদিগকে সাহায্য করিবার জন্ত নহে, ডাক লইবার জন্ত । যাত্রীরাই বিশেষ চেষ্টা করিয়া তিনজন স্ত্রীলোক এবং একজন পুরুষকে জল হইতে তুলিয়া তাঁহাদের প্রাণরক্ষা করিয়াকুন। এই ব্যাপারে সৰ্ব্বাপেক্ষ আশ্চর্য্যের বিষয় হইতেছে—রেল-কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করিয়াছেন, একজন লোকও মরে নাই, সকলেই রক্ষা পাইয়াছে। আমরা বিহার গবমেটিকে এ সম্বন্ধে সত্য নির্ণয়ের জন্য অনুরোধ করিতেছি। ক্ষতিপূরণের ভয়ে যদি অস্ট্রিীয়-স্বজন পুত্ৰকস্ত-পরিবারের নিকট মৃত্যুর খবরটাও গোপন করা হয় তবে উহার মত অমানুষিক ও অস্বাভাবিক ব্যাপার আর কিছুই হইতে পারে না। শ্ৰী স্কেমেন্দ্রলাল রাঘ বিদ্যাসাগর বাণী ভবন কার্যের প্রারম্ভ . যাহার নামের সহিত এই অভ্রিমের নাম জড়িত সেই প্রাতঃস্মরণীয় মহাপুরুষ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের স্বৰ্গারোহণের দিনে সিদ্ধিদাতার আশীৰ্ব্বাদ ভিক্ষা করিয়৷ আমরা কাৰ্য্যারম্ভ করিতেছি। আজকার দিনে বাংলা দেশের এমন অবস্থা ঘে যে-কোন সংউদ্বেগু লইয়াই শিক্ষাকার্ষ্যে নাম চলে। বোন এক রকম শিক্ষার আমাদের আর দরকার নাই,আর-এক নূতন রকম শিক্ষা না হইলে এখন আর চলিবে না, এসমস্ত কথা বলা আমাদের শোভা পায় না। . আমরা দরিদ্র ভিক্ষুকের অবস্থায় আসিয়া গড়াইয়াছি, এক স্থাক্তিক্ষ পাইলেই পরম ভাগ্য বলিয়া গণিব ; চাল আতপ কি সিদ্ধ, ছাটা কি আছাট কাঙ্গাল গরীব তাহ দেখিতে যায় না। শিক্ষার আমাদের দরকার —এইটাই হচ্ছে সকলের চেসে বড় কথা । মেয়েদের ত আরোই দরকাথ, কারণ শিক্ষার সহিত সম্পর্ক উদ্ধাদের নাই বলিলেই চলে । আজকাল চারিদিকে যে দুষ্ট চারিটি বালিকাবিদ্যালয় দেখিতে পাওয়া যায়, তাহাতে সকল বালিকার শিক্ষা দীক্ষা হওয়া যে সম্ভব নয় তাহাত সকলেই জানেন। স্থঙরাং বয়স্থাদের স্থান যে এখানে নাই তাহা ত বলাই বাহুল্য। অথচ আমরা দেখিতে পাইতেছি যে অল্প বয়সে উাহীদের অধিকাংশেরই শিক্ষালাভের কোম