পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] S AAAAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS A SAS A SAS SSASAAA AAAAMAMMAMAM AMMAMeS নয়, তখনও লোক বিস্ময়ে এমন কি শঙ্কায় সে রম্যাবর্তের চারিদিকে চড়ক-পূজার পুতুলের মত ঘুরেছে—আকর্ষণকে অস্বীকার করতে চেষ্টা করেছে অথচ মাথাও ঘুরে * গেছে । এ বিরোধের একটা ভিত্তি হচ্ছে খাটি সৌন্দৰ্যন্থটি— পরিপূর্ণ ও বহুমুখী ; তা ময়ুরকণ্ঠের রঙের মত রসব্যঞ্জনায় নিত্য নূতন রঙে হয়ত ফলিত হয়—তার কুল পাওয়া যায় -ৰু!—যেমন করে আদি কাল হতে স্বৰ্য্যাস্তের কুঙ্কমরক্ত হোলিলীলা, মধ্যাহ্নের শুভ্ৰ ছকুলবাসের নিঃশব্দ স্বচ্ছতা, এবং প্রভাতের সদ্যমিলিত মুকুমার হরিৎ হিল্লোলের কোন কুল নেই। পূর্ণহষ্টির ভিতর অনাদ্যন্ত স্থগুপ্ত মহিমা নিহিত আছে বলে তার রসের নিবেদন বা esthetic appeal অসীম, তা নিঃশেষ হতে পারে না। এ জন্যই গুপ্ত হওয়া, অমুদিত থাকা, মুকুল-রূপী হওয়াটা কোন কোন শিল্পীর একটা লক্ষ্য হয়ে পড়েছে একালে । পশ্চিমের আধুনিক কবি ও শিল্পী এজন্য স্পষ্ট করেই বলে, যে ফরাসীতে যাকে বলে—“abscon” অমুদিত, অপরিফুট, তা হওয়াই তাদের লক্ষ্য। ম্যালারমের সেই পরিচিত ëfé, “To name is to αρstroy, to suggest is to create' তাদের জপমন্ত্র হয়ে পড়েছে। এটা হচ্ছে গোড়াকার কথা । দ্বিতীয় কথা হচ্ছে সৌন্দৰ্য্যস্থষ্টিকে সিন্ধবাদের মত বহুকাল হতে নানা • আবর্জন কাধে করে অগ্রসর হতে হয়েছে। সেটা সৌন্দর্য্যের সৌভাগ্য হোক ন-হোক, অন্ততঃ আবর্জনার ভাগ্য বলতে হয়। কিন্তু তাতে একটা ভ্রান্তি জন্মে’ গেছে। শুাম-দেশের যুক্ত-যমজের মত এ স্বহ্ম সম্পর্কে কোনট রসের রূপ কোনটা তর্ক বা তথ্যের রূপ—এটা বোঝা শক্ত হয়েছে। যেটা যা নয় তা নিয়ে এমন কুঠিন সংস্কার দাড়িয়ে গেছে যে এ যুগে যা সত্যোপেত তা নিৰ্দ্ধারণ করতে একটা নিৰ্ম্মম antithesis বা বৈপরীত্যের ভিতর দিয়ে যেতে হচ্ছে। আধুনিক পশ্চিমের আর্ট তারই প্রতিরূপ। ইঞ্জিয়ের আখ্যানগত সম্পর্ক ও সাযুজ্য (association) এজন্য আজ আঘাত পাচ্ছে—কিন্তু ত বলে’ রসরূপহুষ্টির পথে ইন্দ্রিয়ের অঘটন-ঘটন-পটীয়সী শক্তি অব্যাহত আছে। এটা একটু ভাল করে বোঝা দরকার। । রণস্থষ্টিতে ইন্দ্রিয়ের ইন্দ্ৰজাল `` حاجی یخیه-مجیصر এসিয়ার সহিত প্রাথমিক সম্পর্কেও উরোপকেএকবার ইন্দ্রিয়ের অধিকারকে সঙ্কুচিত করতে হয়েছিল –এবারও বাহির থেকে দেখলে তাই মনে হতে পারে, কিন্তু তা নয়। এবার আনন্দে রূপরসগন্ধকে জগৎ বরণ করছে—কিন্তু বিচিত্ৰতা হচ্ছে তার বিশুদ্ধ ও খাটি স্বরূপকে অঁাকড়ে ধরবার জন্য এবার বিশ্বের প্রাণ ব্যাকুল হয়ৈ উঠেছে । আশ্চর্য্যের বিষয়, যে অধিকার সব-চেয়ে বড় ও স্বতঃসিদ্ধ বলে’ আজ মানুষ বড়াই করে, তাকে যে সে বার বার কত পঙ্গু ও বিকল করে রেখেছিল তা ইতিহাস . দেখলে বিস্মিত হতে হয়। সৌন্দর্ঘ্যের আকুল আকর্ষণ মানুষকে জীবনের নানা সন্ধিস্থলে মুক্তি ও স্বাধীনতা, আলোক ও আনন্সের দিকে টেনে নিতে চেয়েছে; আর : অমনি ভীত ও চকিত গতানুগতিক বিধিব্যবস্থা আতঙ্কিত হয়ে উঠেছে—এবং ছায়াময়ী সৌন্দৰ্য্যলক্ষ্মীকে অর্গলবদ্ধ করতে না পেরে মানুষের ইন্দ্রিয়কে বীর বার শিকল দিয়ে বেঁধে পঙ্গু ও বিকল করেছে ; - কখনও বা দোহাই দেওয়া হয়েছে অতীন্দ্রিয় রাজ্যের পিচ্ছল-প্রান্তে বিহার করার উপর, কখনও বা নৈতিক রাজ্যের ভাল-মন্দের মধ্যবৰ্ত্তী যে অনিশ্চিত ও ক্ষুরধার সেতু দুলচে তাতে বিচরণ করার খাতিরের উপর । AAMM MMM MMMAMMeM AM MMM MMM AM MMMAMM MAMMAMAAA AAAAA এজন্য চোখের দেখাকে পলি, কানের শোনা মধুর অঞ্চয়াজকে গরল বলে’ মাহুষ অনেককাল ডমরু বাজিয়েছে- কখনও বা ধৰ্ম্মোপজীবীর আদেশে, কখনও বা রুক্ষ্ম রাজদ্যের দণ্ড-ভয়ে । কাজেই দুনিয়ার রূপরসগন্ধের জগং হঠাৎ এম্নি ঝরে পড়ে মাচুষকে পেয়ে বসেনি। পথে কাঁটাবন অনেক পাওয়া গেছে—আবার বাইরের শাসন যেখানে তরবারি হাতে দাড়িয়ে নেই—সেখানেও ভিতর হতে মনের উপর অনেক পৰ্দা এসে পড়েছে । মাহুষের সামাজিক জীবনের জটিলতা নান নৈতিক ধৰ্ম্মগত ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় আলোড়িত হয়ে এসেছে, যা তাকে ঝড়ের মত এদিক ওদিক নিয়ে গেছে— বিচারকে মৃঢ় করেছে, আনন্মকে শিথিলু করেছে, গতিকে সঙ্কচিত কৰেছে। এজষ্ঠ সে বিশুদ্ধ সৌন্দস্যের জালে

    • ?్మ ఆ