পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] SAASA SAASAASAASAASAASAASAASAA ۔مہتمہمہور۔ AASAASAASAASAASAAAS সাচি শুগের কারুকার্য্য—লতানে নারীমূৰ্ত্তি যে “ত্রিমূৰ্ত্তি” রচনা করেন এ দুয়েতেই এই কথা প্রমাণ করছে। এ ছাড়া এই প্রকার নির্বাণপ্রণালীর সম্পূর্ণ বিরুদ্ধ প্রকৃতির আর একটা গতি প্রায় প্রত্যেক ভারতীয় শিল্পরচনায় দেখা যায়,—লেট হচ্ছে একটা কম্পমান অসমরেখার তরঙ্গলীলা-প্রায় কোনো মূৰ্ত্তি ব। প্রতিকৃতি বা অঙ্গসমাবেশে এই জিনিষটা আসেনি' এমন দেখা যায় না। শিল্পী যেখানেই কোনোপ্রকার প্রাণরূপ, কোনোপ্রকার সজীবতা দেখাতে চেয়েছেন— সে মানুষ, তরুলতা বা কৰ্ম্মজীবন সম্বন্ধীয় কোনো ঘটনা—যারই বিষয় হোক,—এই লীলায়িত রেখাই এ বিষয়ে তার প্রধান সহায় হয়েছে। এইজন্যে পদ্মের কম্পিত মৃণাল ভারতীয় শিল্পকলায় একটা বিশিষ্ট স্থান পেয়েছে, এবং তার একটা প্রধান উপাদানে পরিণত হয়েছে –এই উপায়ে জ্যামিতিগত রচনাবিন্যাস অবিচ্ছিন্ন ভাবরূপকে এবং অসম রেখা প্রাণের গতিকে প্রকাশ করেছে। আর এই দুয়ে মিলে শিল্পীর কাছে কত যে অজস্র রচনার বিষয় এবং রূপের উপলব্ধি এনে দিয়েছে তার ঠিক নেই । কিন্তু এ ছাড়াও আরো ভারতীয় শিল্পপ্রতিভা SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS SAAAAA SAAA AAAAA . Yoፃ একটা কথা মনে রাখতে হবে, এবং সেই তৃতীয় কথাটি হচ্ছে এই যে, প্রত্যেক দেশের শিল্পকলারই একট, সমগ্ররূপ আছে, সব মিলে তার একটা এমন রচনাপ্ৰণালীর •ভঙ্গী, এমন একটা প্রয়োগবিদ্যাগত স্বাতন্ত্র্য আছে যা বিশেষ করে তার নিজেরই সম্পদ,–এবং এই স্বতন্ত্র রূপ হচ্ছে স্বপ্রকাশ,—অর্থাৎ আপনা হতেই সে নিজের এমন একটা জাতীয়তা ও বিশিষ্টতাকে প্রকাশ করে নিজেকে ফুটিয়ে তোলা ছাড়া যার অন্য ধানী বুদ্ধ, সিংহল কোনো উদ্দেশ্য নেই। ভারতীয় শিল্পকলায় দেখি আকার-সৃষ্টির অজস্র ত্ব শিল্পীর শক্তি-বেগকে এবং • রেখা জিনিষটা তার হৃদয়-বেগকে ফুটিয়ে তুলেছে,— মন দিয়ে দেখলৈ বোধ হয় ভারতীয় শিল্পের এই বিশেষত্বটাই বিশেষভাবে চোখে পড়ে। কিন্তু এ-সমস্তই হচ্ছে যাকে বলে—সাধারণ সিদ্ধাস্ত, এবং সেইজনে এইসব বাহিরের কথার তেমন যে