পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩২৯ [. SAAAAAA SAMAeAMAeeAMeAAASAAAA " وندسوا মালদ্বীপী সিংহলী সংস্কৃত, পালি বা বাংলা উম্বা অামা ও উন্থ আন্ম •তব অম্বা 響 ( তোমার মা) বিরুদ বিরুদ বিরুদ ( রাজস্তুতি ) রাকুন রাদুন বা বাজুন রাজন, রাজা হাত-তৈলি হাতু-তেলিয়। সাত তোলে। ( সাত হাড়ি ) বেহিমান ফুরি বিহারমান পুরী ব্রাহ্মণপুরী, 尊 বিহারমানপুরী মুন্নফুরি * মুনিপুরী মুনিপুর ( পৃদ্ধ মুনিরুপুর ) কছু ` कफू খড়গ (তলোয়ার ) 젊 રા তাড়ি বেরে 豪 g বিষ্কার বোই গাস 豪 বটগাছ হবিত্ত 寮 • চৈত্য কথার তালিকা বাড়িয়ে কোনো লাভ নেই। সেখানকার ভাষার আবৃদ্বী ও পারসী শব্দ বাদ দিলে দেখা { ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড är SAAAAAA AAAA SAAAA AAAA SAAAAAM MMeM eeAMMAMMeMMMMAMAAAA یرr حیخ যায় যে, শত্বকরা পচানব্বইটা শব্দ সিংহলী ভাষা থেকে,এসেছে ; কাজেই এ ক্ষেত্রে যদি ধরে নেওয়া যায় যে, সিংহল থেকেই লোক এসে মালদ্বীপে বাস করতে আরম্ভ করেছিল তা হোলে সেট নেহাৎ অন্যায় হবে না । go t ভাষা ছাড়া সেখানে অনেক প্রাচীন কীৰ্ত্তি আছে যা দ্বারা স্পষ্টই প্রমাণিত হতে পারে যে মালদ্বীপবাসীরা মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণ করবার আগে বৌদ্ধ ছিল। মিঃ বেল এ সম্বন্ধে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন। "মিঃ বেল মালদ্বীপপুঞ্জের সমস্ত স্থানে যান নি, কিন্তু সেখানকার দ্বীপবাসী অনেকের কাছে শুনেছেন যে, এই দ্বীপপুঞ্জের কোনো কোনো দ্বীপে প্রাসাদতুল্য পাথরের বাড়ী চৈত্য ইত্যাদি ভগ্নাবস্থায় পড়ে’ আছে । এই-সকল অট্টালিকা এবং সেখানকার ধ্বংসস্তুপের মধ্যে ভারতবর্ষ, সিংহল এবং মালদ্বীপের প্রাচীন সভ্যতার কত অমূল্য ইতিহাস লুকিয়ে আছে তা কে বলতে পারে। শ্ৰী প্রেমাঙ্কুর আতর্থী চোখ গেল সাধারণের চোখে হয়ত সে স্বত্রী ছিল না। আমিও. তাহাকে যে খুব স্বন্দরী মনে করিতাম তাহা নহে—কিন্তু তাহাকে ভুলিবাসিতাম। তাহার চোখ দুটিতে যে কি ছিল তাহা জানি না । তেমন স্বপ্নময় স্বন্দর চোখ জীবনে কখনও দেখি নাই দুই বলিয়াও তাহার অখ্যাতি ছিল। সেই কুরূপা এবং চঞ্চল ‘মিনি আমার চিত্ত-হরণ করিয়াছিল ! তাহার চোখ দেখিয়া আমি মুগ্ধ হইয়াছিলাম। মনে আছে তাহাকে একদিন নিভৃতে আদর করিয়! বলিয়াছিলাম—”ইচ্ছে করে তোমার চোখ দুটাে কেড়ে রাখি ।” to, “কেন ?” “ওই স্কুটোই ত আমাকে পাগল করেছে। আমি সবচেয়ে ওই দুটোকেই ভালবাসি।” . এত ভালবার্মিতাম--কিন্তু তবু তাহাকে পাই নাই। অজ্ঞাত অপরিচিত আর-একজন আসিয়া বাজনা বাজাইয়া সমারোহ করিয়া জাহাকে লইয়৷ চলিয় গেল । প্রাণে বড় বাজিল । কিন্তু সে বেদন হয়ত মুছিয়া যাইত যদি সঙ্গে সঙ্গে আর-একটা মৰ্ম্মণস্তিক ঘটনা না ঘটিত । ‘মিনি যখন বাপের বাড়ী আসিল, দেখি, তাছার দু'টি চক্ষুই অন্ধ ! কারণ শোনা গেল যে চোখে গোলাপজল দিতে গিয়া সে ভুলক্রমে আর-একটা ঔষধ দিয়া ফেলিয়াছে। আমার সঙ্গে আর-একদিন আড়ালে দেখা হইয়াছিল। বলিলাম—“অসাবধানতার জন্তে অমন দুটি চোখ গেল !" সে উত্তর দিল-“এর মধ্যে যে কত কথা লুকানো আছে তা যদি না বুঝতে পেরে থাক তাহলে না জানাই ভাল ।” so '. “বনফুল"