ভোর হল যে শ্রাবণ-শর্কবরী তোমাৰু বেড়ায় উঠুল ফুটে cश्नांग्न प्रश्नईौ । গন্ধ তারি রহি রছি বাদল বাতাস আনে বহি, আমার মনের কোণে কো.ে 翰 বেড়ায় সঞ্চরি’ । ৰুেড় দিলে কৰে তুমি তোমার স্কুল-বাগানে, জাড়াল ক'রে রেখেছিলে অামার বনের পানে। to কখন গোপন অন্ধকারে বর্ষারাতের অশ্রুধীরে তোমার আড়াল মধুর হয়ে ডাকে মৰ্ম্মরি । ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৬ আষাঢ়, ১৩২৯ । 蠍 @ 는 একলা ব'সে একে একে অঙ্গমনে পদ্মের দল ভাসাও জলে অকারণে । হায়রে বুঝি কখন তুমি গেছ ভুলে ও যে আমি এনেছিলাম আপনি তুলে, রেখেছিলেম প্রভাতে ঐ চরণ-মূলে অকারণে, কখন তুলে নিলে হাতে যাবার ক্ষণে অন্তমনে । দিনের পর দিনগুলি মোর এমনি ভাবে * তোমার হাতে ছিড়ে ছিড়ে হারিয়ে যাবে । সবগুলি এই শেষ হবে যেই তোমার খেলীয়, এমনি তোমার আলসভর অবহেলায়, হয়ত তখন বাঙ্গ বে ব্যথা সঙ্ক্যেবেলায়, অকারণে, চোখের জলের লাগবে আভাষ নয়ন-কোণে অন্তমনে । শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ' ২৪ আষাঢ়, ১৩২৯ । $r vరి শ্রাবণ মেঘের অাধেক ছুয়ার ঐ খোলা, আড়াল থেকে দেয় দেখা কোন পথ-ভোল । 蠱 ঐ যে পূরব গগন জুড়ে । , উত্তর ভূর ইr sর উড়ে, সজল হাওয়ার হিন্দোলতে দেয় দে’ল । 愛 লুকাবে কি প্রকাশ পাবে কেই জানে আকাশে কি খরায় বাস কোনখানে । নানা কেশে ক্ষণে ক্ষপে ঐ ত আমার লাগায় মনে পরণখানি নানা স্বরের ঢেউতোলা ॥ শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৯ অধিtট, ১৩২৯ । শান্তিনিকেতন-পত্রিকা, শ্রাবণ =ജ്ഞ=ബ বাঙ্গালীর বিশিষ্টতা o বাঙ্গালী যে ভারতবর্ষের অঙ্ক প্রদেশের জাতিসকল হইতে পৃথক এবং স্বতন্ত্র, বাঙ্গালীর যে একটা নিজস্ব যিশিষ্টত আছে, ইহা ঠিকমত বুঝিতে হইলে,—( ১ ) বাঙ্গালার উপাসক সম্প্রদায়ের পরিচয় লইতে হইবে, (২) বাঙ্গাল ভাষার ব্যাপ্তি, পুষ্টি ও প্রকৃতির পরিচয় লইতে হইবে, (৩) জীমূতবাহন হইতে শ্ৰীকৃষ্ণ তর্কালঙ্কার পর্য্যন্ত প্রায় সাত শত বর্ঘকাল কোন সিদ্ধান্তের উপরে বাঙ্গালীর স্মৃতি ও দায়শাস্ত্র বিস্তৃতি ও পুষ্টিলাভ করিয়াছে, তাহ জানিতে হইবে, ( ৪ ) বাঙ্গালীর জাতি এবং কুল-পরিচয়• পূর্ণরূপে লইতে হইবে। এমন কি বৈদিক ক্রিয়া-কাণ্ডে, যজ্ঞাদিতে বাঙ্গালী ভবদেবের পদ্ধতি মান্ত করিয়া চলে, অন্ত কোন আৰ্য্য পদ্ধত্তিকারকে গ্রাহাই করে না । দায়তত্ত্বে জীমূতবাহন বাঙ্গালীকে অপূৰ্ব্ব স্বাধীনতা দিয়া গিয়াছেন ; দায়ভাগ বাঙ্গালাব হিন্দুয়ানীকে অনেকটা Territorial বা দেশগত ও জাতিগত করিয়া রাখিয়াছে। জয়দেব, উমাপতি-প্রমুখ সংস্কৃত কবিগণ, লুইপাদ কাহ:প্রমুখ সিদ্ধাচাৰ্য্যগণ, শঙ্কর-কৃষ্ণানন্দ-প্রমুখ তান্ত্রিক আচাৰ্য্যগণ বাঙ্গালীকে এক অপুৰ্ব্ব বিশিষ্টত দিয়া গিয়াছেন । বৌদ্ধযুগে ধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম, শীল ও আচার লইয়া বাঙ্গালী নালন্দার পদ্ধতি হইতে স্বতন্ত্র হইয়াছিল। বাঙ্গালাই বজ্রযানের আদিস্থান, আবার সে বজ্রযান সহজিয়া মত এবং তন্ত্ৰ মতের দ্বারা এমনই ওতঃপ্রোতঃভাবে জড়িত হইয়ছিল যে, পরে হীনযানী সদ্ধৰ্ম্ম হইতে উস্থা পূর্ণরূপে স্বতন্ত্র হইয়াছিল যত জীব তত শিব, এই মহাবাক্য বাঙ্গালাদেশেই প্রথম উত্থিত হয় ; এই মহাবাক্য অনুসারে মনুষ্য-সমাজে যতটা কাজ হওয়া 'সম্ভবপর তাহ বাঙ্গালাদেশেই রাঙ্গালী छांख्ठिग्न भ८ष] इश्ब्रांहिण । दांत्रांशांब्र नझ्छ यउ, ठञ्च १{, ७त६ श्रृंब्रवणॆ cशोफ़ौम्र ध्यक्षय भई अझे भशंयां८काङ्ग ८बौब्र ॐरग्न बिछख । ७भन कि दांत्रांशैौब डखिलाज्ञः अ३ भशंबांएकाब्र बॉब्र शृउक्ने। नर्छौबिउ cय छश ब्रांभांश्छ-वझडांक्रांर्षी-थभू५ भषागूणब्र जांफ्रांरीপাদগণের ব্যাখ্যাত ভক্তিধৰ্ম্ম হইতে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র ও বিভিন্ন হইয় ब्रहिब्रां८छ् । #य श्रांtछ् उक्रां८७ ; उॉ३ खांtझ cभश्छां८७ !” इंश्ां७ বাঙ্গালার একটা মহাবাক্য ৷ ব্ৰক্ষাও Madrocosm, নম্বদেহভীও Microcosm ; একটা ব্যাপ্ত অপরটা সঙ্কুচিত ; একটা বিরাট, অপরটা স্বরাষ্ট । দেহভীওকে বুঝিতে পাবিলে, আয়ত্ব করি4েপারিলে, ব্ৰহ্মাওকে
