৬ষ্ঠ সংখ্যা ) ফেলোদের, যোগ্যতা কিরূপ ईeद्र উচিত, তাহার আলোচনা ত হইতেছে না; আলোচনা হইতেছে ফেলেদের নিৰ্ব্বাচকদের কিরূপ যোগ্যতা থাকা উচিত সেই বিষয়ের। আমাদের বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ, বিএস্সী, বি-এল, এম,বি, বি-ঈদেরও এই যোগ্যতা যথেষ্ট আছে। আগে আগে বাংলাদেশে কখন কখন গাজুয়েটু সভা ಗೆತ ಔtfಾ 1 ಆಫ್ ಸ್ಕಿ সভা আবার প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিত। যে-সব গ্রাজুয়েটু কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্ছেদ চান না, ইহার সংরক্ষণ সংস্কার ও উন্নতি চান, উfহাদের সকলেরই এইরূপ সভার সভ্য হওয়া উচিত । বিশ্ববিদ্যালয়ের সংরক্ষণ সংস্কার ও উন্নতির জন্য সময় ও শক্তি ব্যয় করিতে প্রস্তুত না থাকিলে ੋ ইহার উহার তাহার দোষ দেখান ব্যর্থ ও অনিষ্টকর। তাই আমরা বলি, একটি গ্রাজুয়েট সভা প্রতিষ্ঠিত হউক এবং তাহাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্গঠন প্রভৃতি বিষয় আলোচিত হউক । - নিৰ্ব্বাচকদের নিকট হইতে কোন ফী আদায় কর হইবে না, এই ব্যবস্থাও ভাল। নিৰ্থিলভারতীয় ও প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সভাগুলির নির্বাচনে এবং মিউনিসিপালিটি, ডিষ্টিকূট বার্ড ও লোকাল বোর্ডসমূহের নির্বাচনে, নিৰ্ব্বাচকদের তালিকা প্রস্তুত ও রক্ষা করিতে হয়, তাহাতে কিছু ব্যয়ও হয়, কিন্তু সেই, ব্যয় নির্বাহ্রার্থ নির্বাচকুদিগের নিকট হইতে কোন কী আদায় করা হয় না। কথা উঠতে পারে, যে, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ভারত গবৰ্ণমেণ্ট বা প্রাদেশিক কোন গবর্ণমেণ্টের মত ধনী নহেন । ইহা সত্য। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বৎসরে কুড়ি একুশ লক্ষ টাকা ব্যয় করিয়া থাকেন। অনেক মিউনিসিপালিটির ব্যয় এত নহে ; কিন্তু তাহারাও নিৰ্ব্বাচকদিগের নিকট হইতে কী লয় না। যাহা হউক, যদি বিশ্ববিদ্যালয় নিৰ্ব্বাচক- দের নামের তুলিক প্রস্তুত ও রক্ষা করিবার মন্ত্র ব্য করিতে অসমর্থ হন, তাই হইলে গবৰ্ণমেণ্টের এই ব্যয় দেওয়া কর্তব্য গবর্ণমেন্ট টাকা না দিলে, "বিশ্ববিদ্যালয় চারি আন, আট জানা বা একটাক প্রত্যেক নিৰ্ব্বাচকের দিকট হইতে প্রতিবৎসর অষ্টদায় করিতে পারেন। বিবিধ প্রসঙ্গ-কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অীয়ব্যয় సిe a to. jo কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ব্যয় একাউণ্ট্যান্ট-জেনের্যালের তত্বাবধানে, কলিকাতার আউটসাইড একাউণ্টসের পরীক্ষক কলিকুতি বিশ্বबिनार्जत्यन्त्र হিসাব পরীক্ষা করিয়াছেন । তদনুসারে একাউণ্ট্যান্ট-জেনেরাল বাংলাগবর্ণমেন্টের নিকট রিপোর্ট পাঠাইয়াছেন । তদ্বিষয়ে বাংলাগবর্ণমেণ্টের শিক্ষাবিভাগের সেক্রেটারী কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রারকে চিঠিতে লিথিয়াছেন — • - “A report has been received from the AccountantGeneral, Bengal, and it reveals the fact that the finansial administration of the University has hitherto been anything but satisfactory.” 彰 jo
- একাউণ্ট্যান্ট জেনের্যালের এই রিপোর্ট ৯ই সেপ্টে স্বরের ষ্টেটসম্যান মুদ্রিত করিয়াছেন। হিসাব-বিভাগের এই রিপোর্টের ২ কোন কোন অংশ আমরা উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি, অনুবাদ ইচ্ছা করিয়াই করিব না ; কিন্তু সমুদয় রিপোর্টটি না পড়িলে ব্যাপারটি সম্বন্ধে ঠিকু ধারণা জন্মিবে না। g
“The eaverage annual increase of receipts of all the fund heads together was 慧 1,60,000 against average annual growth of expenditure of Rs. 153,000. Thus on an average the 'niversity overspent by Rs. 33,000 a year “during the ten years 1911-12 to 1920-21"|. The pverspending is chiefly noticeable since 1917-18, when the pot-graduate classes were opened. In the year 1917-18 in which the post-graduate-studies were taken up, the surplus came down from Rs. 2,10,000 of the previous year to Rs. 94,000 only. The years 1918-19, 1919-20, and 1920-21 recorded a progressive deficit of Rs. 38,000, Rs. 1,77,óoo and Rs. 2,08,ooo. The deficit for 1921-22 is about Rex 3,47,ooo, as bills for about Rs. 2,97,ooo could not be paid for want of funds.” এত বৎসর হইতে ঘাটতি হওয়া সত্বেও बित्रविशनिप्प्रत्र প্রকৃত কর্তৃপক্ষ সাবধান হন নাই । বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে যাহা বলিবার আছে, একাউন্ট্যান্ট-জেনেরাল তাহাও বলিয়াছেন যথা—. “One of the chief causes for the tagubļe is the drop in the receipts) of the fee 1921-22 by about two lakhs as, compared with the receipts of 1920-21, duo, to circumstances on which the
