(to SMMMMSMSMSMS SMSMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS ਾਂ রঘুনাথ দাস গোস্বামীর সমাধি । বৃন্দাবনের ন্যায় এখানেও গোবিন্দ, গোপীনাথ প্রভৃতির মন্দির আছে ও সেবা হইয়া থাকে। প্রসিদ্ধ “গোপকূপ” এই স্থানে আছে, এই কূপের জল অতি সুশীতল ও সুমিষ্ট । বৃন্দাবন অপেক্ষ এই মনোরম স্থানটি অনেকট নির্জন এবং মহাতীর্থস্থান বলিয়। অনেক মতাপুরুষ এখানে জীবনান্তকাল পর্য্যন্ত কঠোর ভজনানন্দে অতিবাহিত করিয়া থাকেন। - মহাত্মাদিগের সমাধিস্থান। চৌষটি মহান্তের সমাধিক্ষেত্র বৃন্দাবনের মধ্যে একটি দর্শনীয় স্থান। ইহা শেঠের ঠাকুরবাটার অতি সন্নিকটে অবস্থিত একটি প্রাচীনকালের সাধারণ সমাধিস্থান । নিতান্ত দুঃখের বিষয় এক্ষণে কত্ত্ব পক্ষের দৃষ্টির অভাবে ক্রমে সমাজগুলি নষ্ট হইবার উপক্ৰম । হইতেছে। এই স্থানে বহু খ্যাতনাম। বৈষ্ণবগণের ক্ষুদ্র বৃহৎ সমাধি বৰ্ত্তমান থাকিলেও রূপ সনাতন গোস্বামী মহাশয়গণের প্রকৃত সমাধি বৃন্দাবনের অন্যত্র বিদ্যমান আছে, যথা—রুপ ও জীব গোস্বামীর এবং কৃষ্ণদাস ~ প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২১ [ ১৫শ, ভাগ, ১ম খণ্ড কবিরাজ গোস্বামীর সমাধি রাধাদামোদর জিউর মন্দিরের পশ্চাতে, গোপালভট্ট গোস্বামীর সমাজ রাধারমণ জীৱ । মন্দিরের পার্থে সনাতন গোস্বামীর সমাজ মদনমোহন ৷ জিউর মন্দিরের পশ্চাতে, খামানন্দ গোস্বামীর সমাজ । খামস্বন্দর জিউর মন্দিরের পূৰ্ব্বে লোকনাথ গোৰ । মীর ও নরোত্তম দাস ঠাকুর মহাশয়ের সমাধি গোকুল । নন্দ জিউর মন্দিরের নিকট, শ্ৰীনিবাস আচার্য ও তাহার কন্য। হেমলতা দেবীর সমাধি আচাৰ্য্যপ্রভুর করে।
- নরোত্তম দাস ঠাকুরের সমাধি । - অ্যান্য দ্রষ্টব্য স্থান । ব্রজধামের মধ্যে ভক্ত প্রেমিকের চক্ষে কোটি দ্রষ্টব্য নয়, প্রকৃত পক্ষে তাহাই নির্ণয় করাসুকঠিন । তথায় সকলই দেখিবার, সকল স্থানেই শ্ৰীকৃষ্ণের । লীলাচিহ্ন এখনও বর্তমান রহিয়াছে। তথাপি বিশেষ ভাবে উল্লেখ করিতে হইলে পূৰ্ব্বলিখিত বিষয়গুলি ভিন্ন এইগুলি । সকলের দেথা উচিত— কেশীঘাট,–এই স্থানে শ্ৰীকৃষ্ণ কেশী নামক দৈত্যকে বধ করিয়াছিলেন । বংশীবট-এই স্থানে একটি বটবৃক্ষ আছে, কথিত আছে এই স্থানে শ্রীরাধাকৃষ্ণ বংশী বাজাই৷ মহারাস করিয়াছিলেন । কালীয়ত্বদ,–এই হ্রদে শ্ৰীকৃষ্ণ কাল নাগকে নিৰ্য্যাতন করিয়াছিলেন। এই স্থানে একটি অতি বৃহৎ কেলিকদম্বের গাছ আছে, পাণ্ডার। বলিয়। থাকেন এই তরু শ্রীকৃষ্ণের লীলার সময়ের । এই হ্রদে এক্ষণে কেবল বর্ষার সময় সামান্য জল থাকে । কালীয়ত্ত্বদের অল্পদুরে মদনমোহন জিউর পুরাতন মন্দিরের নিকট একটি উচ্চ টিলার উপর এক বৃহং নিঙ্গবৃক্ষের তলে এক ক্ষুদ্র গৃহ আছে। কথিত আছে চৈতন্যদেব যখন সনাতন গোস্বামীকে বৃন্দাবনে পাঠান, তখন বলিয়৷ দেন তাহার ভজনের জন্য একটু স্থান ঠিক করিয়া রাণিতে . গোস্বামী মহাপ্রভুর জন্য এই স্থান নিৰ্দ্দিষ্ট করিয়া রাখেন এবং পরে তিনি এই কুটীরের মধ্যে ভজন করিয়াছিলেন। এই টল হইতে অধুনালুপ্ত কালীয়ত্বদের স্থানটি বেশ দৃষ্টিগোচর হইয় থাকে। অদ্বৈতবট,—ইহা ও মদনমোহন জীর পুরাতন মন্দিরের অতি নিকটে । জনশ্রুতি অদ্বৈত প্ৰভু এই তরমূলে বসিয়৷ ভজন করিয়াছিলেন । তর - --- বৃন্দাবন দর্শন
, --
SSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSAS SSAS SSAS SSAS Q> - - അSumitaBot (আলাপ) ০৭:৫২, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്~~്സ്পৗরসমীরণ,—ইহা এক্ষণে একটি মন্দির ও কতকগুলি জীর্ণ বাসভবনের সমষ্টিমাত্র দেখিলাম। পীরসমীরণের বিশেষত্ব আমার মনে বা দেহে কিছু উপলব্ধি করিতে পারি নাই। - যমুনাপুলিন,—ইহা লালাবাবুর মন্দিরের নিকট যমুনাতীরে অবস্থিত। এই স্থানে রজে গড়াগড়ি দিলে জীবন জন্ম সার্থক হয়। ইহা শ্রীরাধাকৃষ্ণের - রাসলীলার স্থান। । গোবৰ্দ্ধন-গিরিরাজ গোবৰ্দ্ধন ও যমুনা ইহাই এপ৷ে . ত্যক্ষ রহিয় এক্ষণে একটি অনুচ্চ ক্ষুদ্র গিরিমাত্র হইয়াছে গোপাল ভট্ট গোস্বামীর সমাধিস্থান । কালে লুপ্ত হইয়। তখন গিরিরাজ এই স্থানে ছিলেন
