পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - - - - >\○ [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ' . . - প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২২ “" " " " ৯ম সংখ্য। ] ভারতীয় দর্শন ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ・ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ^^^ ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ SumitaBot (আলাপ) ০৭:৫৭, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)- _ S S S S S S S S S S S S S S S S S S S ------------------ --- --- - অনাদিত্বাঃিগুণত্বাং পরমাত্মায়মবায়: । --- - - - --------- նՀ 5 1-3 հիշ3 ՀԱՀlձ অপভাস এব o অতএব চোপম সুধাকাদিলং। --ব্রহ্মস্বত্র । ৩২১৮ । অর্থাং—‘জলে যেমন হুর্য্যের প্রতিবিম্ব হয়, বুদ্ধিতে সেইরূপ পরমাত্মার প্রতিবিম্ব হয় ; সেই প্রতিবিম্বই জীব । ইহাকেই লক্ষ্য করিয়া উপনিষদ বলিয়াছেন –"জলচম্বৰং"। এই চিন্মাত্র ও চিদাভাস, এই বিশ্ব ও প্রতিবিশ্বের ভেদ লক্ষ্য করিয়া মুণ্ডক উপনিষদ রূপকের ভাষায় বলিয়াছেন :– স্বপণ সবুজ সখায় সমান বৃক্ষ পরিষপঞ্জীতে । তয়োরন্য; পিপ্পলং স্বাছ অত্তি অনগ্নন অন্তোঃভিচাকশীতি । সমানে বৃক্ষে পুরুষে নিমগ্ন অনাশয় শোচতি মুখমন । ভুঞ্জ যৱ পঙ্গতি অন্তর্মশ অস্ত মহিমান ইতি ৰীতশোক । "দুইটি স্বন্দর পক্ষী একই বুঙ্গে অধিষ্ঠিত আছে। তাহারা পরম্পর পরস্পরের সপ। তাহদের মধ্যে একজন স্বম্বাছ ফল ভক্ষণ করে, অপর ভক্ষণ করে না, শুধুই দেখে। একই বৃক্ষে একজন (জীব) নিমগ্ন হইয়। ঈশ্বর-ভাবের অভাবে মোহাচ্ছন্ন হইয়া শোক করে কিন্তু যখন সে অন্যকে (ঈশ্বরকে ) দেখিতে পায়, তখন সে তাহার মহিমা অনুভব করিয়া শোকের অতীত হয়।" এই চিন্মাত্র ও চিদাভাসের ভেদ লক্ষ্য করিয়া বাদরায়ণ ব্রহ্মস্থত্রে বলিয়াছেন – - অধিকন্তু ভেদ নির্দেশাং 1–21:1-> of SS S BBBBBB B BBBBBBB BBBBBBS 00LS 0SS ੋ.... - অধিকাংশারীরা আয়নোসসার পর কত্ত্বাসিসারিবদ্ধ রহিতোপতে পাপ মাদি বিশেষণ পরমায় বেদানে পখিতে বেদান্তে। a , তপাহি তমধিক শারীরা ঈশ্বরম্ আস্থান দশয়স্তি জীব ( দেই আত্মা) অপেক্ষ ঈশ্বর ( পরমাত্মা) - - অধিক। কারণ, বেদান্ত-বাক্য র্তাহাকে অসংসারী, কত্ত্বহাদিসংসারধর্শ্বরহিত, অপহতপাপা প্রভৃতি বিশেষণে বিশেষিত করিয়া বেদ বলিয়া উপদেশ করিয়াছেন। শ্রুতি ঈশ্বরকে জীব হইতে অধিক দেখাইয়াছেন।" কিন্তু তথাপি দেহস্থ আত্মা পরমাত্মার সহিত অভিয়। এই অর্থে গীতৃ বলিয়াছেন – উপদ্রষ্টানুমন্ত। চ ভৰ্ত্ত ভোক্ত মহেশ্বরঃ । পরমাস্থেতিচাপুক্তে দেহেংক্ষিণু পুরুষ পর।-গীত, ১৩২২ এই দেহে পরম পুরুষ পরমাত্মা মহেশ্বর বিরাজিত - - - আছেন ; তিনি সাক্ষী, অহমস্যা, ভর্তা ও ভোক্ত। . প্রাচীন ভারতের ইতিবৃত্তলেখক স্বনামখ্যাত ভিনসেন্ট শ্বিখ মহোদয় এ সম্বন্ধে কয়েকটি সারগর্ভ কথা বলিয়াছেন। তাহ আমাদিগের প্রণিধানযোগ্য – শরীরস্থোপি কৌন্তেয় ন করোতি ন লিপাতে। . সেই অব্যয় পরমাত্মা অনাদি ও নিগুণ ; সেইজন্য । দেহস্থ হইয়াও তিনি নিক্রিয় ও নিলেপ । সেইজন্য । DDBBBBS BBBB BBB SBBBBS SBBBS BB SkSZSZZ অতিশয় অশোভন হইলেও কূটস্থ বা চিন্মাত্রের পক্ষে এ 驚** উপদেশ সম্পূর্ণ উপযোগী। কারণ, যিনি গুহাহিত, গদ্ধ ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কি ভাবে দর্শনের পঠনপাঠন BS BBBBBBS BB BBBB BBB BBB S BS gg BBB B BBBB BBBB BB BBBB BBB জন্য বাদরায়ণ স্বত্র করিয়াছেন :– অমূল্য বাক্য উচ্চারণ করিয়াছেন – অভূপগমাং श्नन् िश् ि।-२॥८॥२१ ।। “When an Indian student is bidden to study দহর উত্তরেভা -১।৩।১৫ । Philosophy he should not be forced to try and - accommodate his mind to the unfamiliar forms of ziz<ērą czarząạĘ 44-4+5 gjha Hitz, Tett" | Buropean, speculation, but should be encouraged to 狮 , - 驚 on the lines 憑 down by the great thinkers of - ---- .v. - « Er to his own country, who may justly claim equality with stal gozi 'hobby বলি । আমার ব্যসন তা'। - Plato, Aristotle and Kant. The lectures 點 examinaএই বাসনারূঢ় হইলে কোন ধামে উপনীত হইব তাহার ঠিকান নাই। অতএব এস্থানেই বলগ সংযত করিয়া দুই চারিট কাজের কথার অবতারণা করি । -- o tions in Philosophy for the students of an Indian University should be primarily on Indian Ethics and Metaphysics, the European systems being taught only sor the sake of contrast and illustration. So far as I know, the courses prescribed by the Indian Universities are not on these lines.” - - দর্শনালে চনার প্রকার ও প্রণালী | “It is useless to ask an Indian University to reform itsels, because it does not possess the power. Some একথা অস্বীকার করিবার উপায় নাই যে, বঙ্গদেশে | 驚 perhaps, the man in power will arise who is not সম্প্রতি যেভাবে দর্শনালোচনা হইতেছে তাহ৷ সন্তোষজনক । ::::::::::::::::::::::::::".: BBS BBBB BBBBBB BBBBB BB BBB SkSkkkkSk kkkSk kkkSk kkkSk kk DiD DBBBS BBBBB BBBB BBBBB BBBS kk kkS S kkSkkk S kkkS গদাধর মধুসূদন সরস্বতার বংশধরগণ দর্শনের আদ্য, মধ্য ও | আমরা ঐক্লপ শক্তিধর মহাপুরুষের আশাপথ চাহিয়৷ অস্ত্য পরীক্ষার পল্লব গ্রাহিতায় সন্তুষ্ট রহিয়াছেন । গভীরভাবে আছি—যাহার আগমনে ভারতবর্ষে প্রকৃত জাতীয় আন্তরিকভাবে কয়জন পণ্ডিত দর্শনধানে নিমগ্ন আছেন , বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হইবে এবং যিনি ভারতবাসীর BB BBBBB BBBB BBBB BBB BBB BBB SSSSSS BBB BBB BBB BBB BBBBBB BBB BB বুনে রামনাথের আবির্ভাব দেখিতে চাই। অন্যপক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিধারীদিগের মধ্যে | আমরা যেন সেই মহাপুরুষের ভাবী কৰ্ম্মক্ষেত্রকে পাশ্চাত্য দর্শনের আলোচনাও আশাহুরূপ হইতেছে না। - স্ববীজ ধারণের উপযোগী করি । কদাচিৎ স্বাধীন চিন্তা ও সফল গবেষণার পরিচয় পাওয়া । পরিভাষা সংকলন । BBBBS BB BBBB BBBBB S BBA S tttGG DDDD BB ggB BB BBtttt ইহার জন্য দায়ী কে ? প্রধানত: আমাদিগের ঔদাসীন্য ও পরিভাষা-সংকলন। যাহারা পাশ্চাত্য দর্শনের সম্ভারে BBBBS BB BttttBBB BBB SSSSSS ttt tttDBBD tttB BBGG T BBBS নাই একথা বলিতে পারি না । গাছের ডাল কাটিয়া উষ্ণ - দার্শনিক পরিভাষার অভাবে তাহাদিগকে কতই না বিড়ম্বন৷ DBB BBB BBB BBBBB BBBB BBSS S BB BBB BBS BBBB BBB BBB BBBB BBB সঞ্জাব মহীরূহে পরিণত করা দুর্ঘট । এদেশে পাশ্চাত বৎসর পূৰ্ব্বে কিছু চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু সে চেষ্টা শিক্ষার ও প্রায় সেই দশাই হইয়াছে। প্রসিদ্ধ ঐতিহৰি ফলবতী হয় নাই। তাহার প্রধান কারণ এই যে, দার্শনিক নিপন্ন হওয়া দুষ্কর, পরিভাষা ভিন্ন সেইরূপ দর্শনচর্চা । সাহিত্য রচিত ন হইলে দর্শনের পরিভাষা নিশ্চিত করা অসম্ভব । যতদিন না বাংলা ভাষার সাহায্যে পাশ্চাত্য দর্শনের পঠন পাঠন সাধিত হইবে, ততদিন প্রকৃত দার্শনিক পরিভাষা সংকলিত হইবার সম্ভাবনা অল্প। সজীব দৰ্শনচর্চা দেশমধ্যে প্রচলিত হইলে ভিন্ন ভিন্ন লেখক একই দার্শনিক তত্ব বুঝাইবার জন্য বিভিন্ন পরিভাষার প্রয়োগ । করিবেন। সেইসকল শব্দের মধ্যে যাহা যোগ্যতম তাহাই - টি-কিয়া যাইবে । সঙ্গে সঙ্গে আমাদিগকে বহু আয়াস ও সময় ব্যয় করিয়া সংস্কৃত দর্শন-সাহিত্যে ব্যবহৃত পারি- । ভাষিক শব্দের সূচী সংকলন করিতে হইবে। ইহা একের - সাধ্য নহে, সমবেত চেষ্টা এবং যথেষ্ট সময় ব্যয় ভিন্ন এ কার্য্যে সফলতা হইবে না। আমরা যেন ভুলিয়া না যাই যে, এদেশে বহু যুগ ধরিয়া শিক্ষিত-সমাজে নানা দার্শনিক আলোচনা প্রচলিত ছিল। মুদ্রা ব্যতীত যেমন বাণিজ্য অসম্ভব । অতএব এদেশের দার্শনিক-সাহিত্য পরিভাষা ভূয়িষ্ট হইবারই সম্ভাবনা। এই সম্পর্কে বিগত রাজসাহী ৷ সম্মিলনের সভাপতি শ্ৰীযুক্ত প্রমথ চৌধুরী মহাশয় বঙ্গ- সাহিত্যে ইংরেজীগের স্বত্র-পাতের প্রসঙ্গে কয়েকটি । সারগর্ত কথা বলিয়াছিলেন, তাহ নিম্নে উদ্ধৃত করিলাম – । 'সংস্কৃত-সাহিত্যের প্রভাব হইতে অব্যাহতি লাভ কৰিয়া বঙ্গ সাহিতা । ইংরেজি-সাহিত্যের একান্ত অধীন হইয়া পড়িল। ফলে বঙ্গসাহিতা - তাহার স্বাভাবিক বিকাশের হযোগ আবার হারাইয়। বসিল । এই ৷ ইংরেজি নবিস লেখকদিগের হস্তে বঙ্গভাষী এক নূতন মূৰ্ত্তি ধাৱণ । করিল। -. সংস্কৃতের অনুবাদ যেমন পণ্ডিতদিগের মতে সাধুভাষ বলিয় গণা হুইত, ইংরেজির কথায় কথায় অনুবাদ তেমনি শিক্ষিত সম্প্রদায়ের নিকট সাধুভাষ বলিয়। গণ্য হইল। এই অনুবাদের ফলে এমন বহু শব্দের ৷ সৃষ্টি করা হইল যাহা বাঙ্গালীর মুখেও নাই এবং সংস্কৃত অভিধানেও । নাই, এবং এইসকল কষ্ট্রকল্পিত পদই এখন বঙ্গসাহিত্যের প্রধান সম্বল । নিতান্ত দুঃখের বিষয় এই যে, এইসকল নব শব্দ গড়িবার কোনই । আলখকত ছিল না। সংস্কৃত দর্শন বিজ্ঞানে কাব্যে অলঙ্কারে যথেষ্ট । শব্দ আছে, যাহার সাহায্যে আমরা আমাদিগের নবশিক্ষ-লক্ষ সকল । মনোভাব বঙ্গভাষার জাতি ও প্রকৃতি রক্ষা করিয়া অনায়াসে বাক্ত করিতে পারি।" ইহা অতি সত্য কথা। বাস্তবিকই সংস্কৃতু ভাষ্ণু দৰ্শনপরিভাষা-সম্পদে সাতিশয় সমৃদ্ধ। অথচ আমরা সেই - খনির রত্ব-রাজির সন্ধান না করিয়া মনগড়া কিম্ভূতকিমাকার শব্দের প্রয়োগ করিতেছি । জাৰ্ম্মান দর্শন হইতে আমরা Subject Object, Noumenon Phenomenon to - -