পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*१० । । প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২২ --SumitaBot (আলাপ) ০৮:০৩, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)--SumitaBot (আলাপ) ০৮:০৩, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)-------------- --- *ヘヘヘヘヘヘヘ ভাল ভাল জিনিসগুলি সব নাশ হইয়া গেল। দুই শত বৎসর পর একবার একজন হিন্দু বাঙ্গলার রাজা হইয়াছিলেন। অমনি আবার হিন্দুসমাজে সংস্কৃত সাহিত্য, বাঙ্গল সাহিত্য জাগিয়া উঠিল। যে মহাপুরুষের একান্ত আগ্রহ, একান্ত যত্ন ও দূরদর্শিতার ফলে সংস্কৃত সাহিত্য আবার বাচিয় উঠে, তাহার নাম বৃহস্পতি, উপাধি রায়মুকুট । তিনি নিজে অনেক সস্তুত কাব্যের টীকা লিথিয়া একখানি স্মৃতিনিবন্ধ রচনা করিয়া, অমরকোষের টীকা লিখিয়া, অনেক পণ্ডিতকে প্রতিপালন করিয়া, আবার সংস্কৃত সাহিত্যের চর্চা আরম্ভ করিয়া দিলেন । এই কাৰ্য্যে তাহার প্রধান সহায় ছিলেন শ্ৰীকর। ইনিও বৃহস্পতির ন্যায় নানা গ্রন্থ রচনা করেন এবং দুই জনে মিলিয়া অমরকোষের আর-একখানি টীকা লিখেন। ঐকরের পুত্ৰ শ্ৰীনাথ পুরা এক সেট নিবন্ধ সংগ্ৰহ করিয়া আবার হিন্দুসমাজ বাধিবার চেষ্টা করেন। তিনি বিশেষরূপ কৃতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই, কিন্তু তাহার শিষ্য রঘুনন্দন সমাজ বাধিয়া দিয়া গেলেন। তাহার বাধা সমাজ এখনও চলিতেছে। বৃহস্পতি, শ্ৰীকর, শ্ৰীনাথ ও রঘুনন্দন আমাদের সমাজ বাধিয়া দিয়াছেন বলিয়৷ আমরা আজিও হিন্দু বলিয়া পরিচয় দিতে পারিতেছি। ইহারা আমাদের পূজ্য, নমস্ত এবং গৌরবের স্থল। ষোড়শ গৌরব—স্বায়ুশাস্ত্র মুসলমান আক্রমণে অন্যান্য শাস্ত্রের ন্যায় দর্শনশাস্ত্রও লোপ হইয়াছিল। রাজা গণেশের পর হইতে যে আবার সংস্কৃত চর্চা আরম্ভ হইল, তাহার ফলে ন্যায়ের চর্চা আরম্ভ হইল। এই চারি শত বৎসরের মধ্যে বা৯লার ন্যায়শাস্ত্র ভারতবর্ষময় ছড়াইয়া পড়িয়াছে। ভারতবর্ষের যেখানেই যাও, যিনি নৈয়ায়িক, তিনি কিছু-না-কিছু বাঙ্গল কথা কহিতে পারেন। নবদ্বীপে না আসিলে তাহদের চলে না। সুতরাং বাঙ্গলা ভাষা শিখিতেও হয়। বাঙ্গালীর এটা বড় কম গৌরবের কথা নয়। ভারতে বাঙ্গালীর এই প্রাধান্য যাহারা করিয়া গিয়াছেন, তাহারা সকলেই আমাদের পূজা ও নমস্য। তাহদের মধ্যে প্রথম বাস্থদেব সাৰ্ব্বভৌম। তিনি কিন্তু কোন গ্রন্থ রাখিয়া যান নাই বা তাহার কোন গ্রন্থ চলিত হয় নাই। দ্বিতীয় রঘুনাথ শিরোমণি। ইহার বুদ্ধি ক্ষুরের ধারের মত স্বক্ষ ছিল। তিনি ন্যায় ও বৈশেষিক সম্বন্ধে অনেক গ্রন্থ লিখিয়া গিয়াছেন। কিন্তু ইহার তত্ত্বচিন্তামণির টাকাই লোকে বেশী জানে। তিনি যে শুধু বাসুদেব সৰ্ব্বভৌম ও পক্ষধর মিশ্রের নিকট পড়িয়াছিলেন, এমন নহে,—তিনি মহারাষ্ট্রদেশে যাইয়। রামেশ্বরের নিকট ও পড়িয়ছিলেন। তাহার ছাত্র যে শুধু বাঙ্গল দেশেই ছিল, এমন নহে—দ্বারবঙ্গের রাজার পূর্বপুরুষ মহেশ পণ্ডিতও তাহার ছাত্র ছিলেন। শিরোমণির পর আমাদের, দেশের টীকা-টিপ্পনী পাঠ করে । কিন্তু পশ্চিমাঞ্চলে এককালে ভবানন্দ সিদ্ধান্তবাগীশের বড়ই আদর হইয়াছিল। মহাদেব পুস্তামকর ভবানন্দের টীকারই টীকা লিপিয়াছেম ও সেই টীকা এখনও দুই-চারি জায়গায় চলে। ন্যায়শাস্ত্রের গ্রন্থকারদিগের মধ্যে সকলের শেষ বিশ্বনাথ । তিনি কয়েকটি কারিকার মধ্যে ন্যায়শাস্ত্রের সমস্ত দুরূহ সিদ্ধান্তের যেরূপ সমাবেশ করেন, তাহ দেখিয় সকল দেশেরই লোক আশ্চর্যা হইয়া যায়। এখনও তাহার তিন শত বৎসর পূর্ণ হয় নাই, কিন্তু ভারতের সৰ্ব্বত্রই তাহার সিদ্ধান্তমুক্তাবলী চলিতেছে। বাঙ্গলায় তাহার টীকাকার কেহ জন্মে নাই— তাহার টীকাকার একজন মারহাটি, তাহার নাম মহাদেব দিনকর । এখন বলিতে গেলে, এই নৈয়ায়িকগণই এখনও ভারতে বাঙ্গলার নাম বজায় রাথিয়াছেন। কারণ, বা লার স্মাৰ্ত্তকে অন্য দেশের লোকের চিনিবার দরকার নাই, কিন্তু বাপলার নৈয়ারিকদের না চিনিলে ভারতবর্ষে কাহারও চলে না । সপ্তদশ গৌরব—চৈতন্য ও তাহার পরিকর বৌদ্ধ মতগুলি যখন ক্রমে ক্রমে একেবারে বিলুপ্ত হইয়া গেল, বিলুপ্তই বা বলি কেন, ধ্বংস হইয়া গেল, তখন বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের কি দশা হইল ? পাদরী না থাকিলে খৃষ্টানদের যে দশা হয়, ব্রাহ্মণ না থাকিলে হিন্দুদের যে দশা হয়, মৌলবী না থাকিলে মুসলমানদের যে দশা হয়, বৌদ্ধ ধর্শ্বের ঠিক সেই দশা হইল। বাহির হইতে কেই উহা আক্রমণ করিলে রক্ষা করিবার লোক রহিল না। ভিতরে গোলযোগ হইলে, তাহার সংস্কার করিবার লোক রহিল না। রহিল কেবল মূৰ্খ পুরোহিতকুল, আর অসংখ্য কৃষক বণিক ও কারিকর। মুসলমানেরা জোর করিয়া অনেককে মুসলমান করিয়া ফেলিল। প্রায়ই দেখা যায়, যেখানে বড় বড় বিহার ছিল, অনেক নিস্কর জমী বিহার ওয়ালার ভোগ করিত। মুসলমানের সে-সমস্ত জমী বাজেয়াপ্ত করিয়া আফগান সিপাহীদিগকে ভাগ করিয়া দিল । ওদন্তপুর ও নালন্দার জমী লইয়া মল্লিক নামে এক মুসলমান-কুলেরই উৎপত্তি হইয়াছে। বাঙ্গলার বালাও পরগণায় খুব ভাল মাদুর হয়, তখনও হইত, এখনও হয়। সেখানে একটি বৌদ্ধ বিহার ছিল, অনেক ভিক্ষু ছিল, পুথি কাপি হইত, ঠাকুর দেবতার পূজা হইত। বালাণ্ডার একখানি "অষ্টসাহস্ত্রিকা প্রজ্ঞাপারমিতা’ এখনও নেপাল-দরবার-লাইব্রেরীতে আছে, বালাণ্ডার বৌদ্ধ কীৰ্ত্তির এই মাত্র স্মৃতি জাগরূক আছে। এখন সেই বালাণ্ডায় সব মুসলমান। মুসলমানেই মাদুর বুনে, মাছুর বুনিবার জন্য এক ঘরও হিন্দু নাই। বিহারগুলি এইরূপে শুধু যে ধ্বংস হইল এমন নহে, সেখানে মুসলমান [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড । লোক হরিরাম, জগদীশ ও গদাধরকেই চিনে ও ইহাদেৱ | ১ম সংখ্যা ] ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ^/ আসিয়া বসিল এবং তাহারা অনায়াসেই চারি পাশের লোককে মুসলমান করিয়া ফেলিল । তাই আজ বাঙ্গলায় অৰ্দ্ধেকের উপর মুসলমান। বাকি যাহারা ছিল, নাহারা হিন্ধু হইয়া গেল। তাহাদিগকে হিন্দু করিল কে ? ব্রাহ্মণের। ব্রাহ্মণ পণ্ডিতদের ত এ বিষয়ে কৃতিত্ব আছেই, স ে-সঙ্গে আরও দুই দল ব্রাহ্মণ তাহাদের সহায় হইলেন। এক দলের নেতা চৈতন্য অদ্বৈত ও নিত্যানন্দ। আর-এক দলের নেতা গৌড়ীয় শঙ্কর, ত্রিপুরানন্দ, ব্রহ্মানন্দ, পূর্ণানন্দ ও আগমবাগীশ । একদল বৈষ্ণব, আর একদল শাক্ত। বৈষ্ণবদিগের মধ্যে চৈতন্যদেব একটি প্রকাও সম্প্রদায় মৃষ্টি করিয়া গিয়াছেন। তিনি নিজে বাঙ্গালী ছিলেন, প্তাহার পরিকর ও প্রায় সবই বাঙ্গালী । ইহার অনেক সংস্কৃত গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন এবং বাঙ্গালা ভাষার যথেষ্ট প্রবৃদ্ধি করিয়াছিলেন। রূপ, সনাতন, জীব, গোপালভট্ট, কবিকর্ণপুর, বিশ্বনাথ চক্রবর্তী, বলদেব বিদ্যাভূষণ হইতে আরম্ভ করিয়া উপেন্দ্র গোস্বামী পর্য্যস্ত কত লোক যে সংস্কৃত গ্রন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন, তাহা গণিয়া শেষ করা যায় না। বাঙ্গালার ত কথাই নাই। বৃন্দাবনদাস, লোচনদাস, কৃষ্ণদাস কবিরাজ হইতে আরম্ভ করিয়া রঘুনন্দন গোস্বামী পৰ্যন্ত কত কত বৈষ্ণব লেখক বাঙ্গালায় উংকৃষ্ট উংকৃষ্ট গ্রন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন। তাহারা বাগল ভাষাকে মার্জিত করিয়া গিয়াছেন, নূতন দিয়া গিয়াছেন। বাঙ্গালায় বৈষ্ণবদিগের প্রধান কীৰ্ত্তি— কীৰ্ত্তনের পদ। বৌদ্ধদিগের চর্য্যাপদের অনুকরণে এই সকল পদাবলীর সৃষ্টি। পদাবলীর পদকৰ্ত্তা অসংখ্য। রাধামোহন দাস ৮০০। ৮৫০ পদ সংগ্ৰহ করিয়া গিয়াছেন, তাহার দুই পুরুষ পরে বৈষ্ণবদাস ৩৩০০ পদ সংগ্ৰহ করিয়া গিয়াছেন। এখনও সংগ্ৰহ করিলে ২০ ০০০ হাজারেরও অধিক হইবে। ভাবের মাধুর্য্যে, ভাষার লালিত্যে, স্বরের বৈচিত্রো এই-সকল গান সকল সমাজেরই পরম আদরের জিনিস। এই-সকল পদ গান করিবার জন্য নানারূপ কীৰ্ত্তনের ক্ষষ্টি হইয়াছে। সেকালে যেমন বাঙ্গলায় নাটকের একটা স্বতন্ত্র প্রবৃত্তি ছিল, এখনও কীৰ্ত্তনের সেইরূপ নানারূপ। প্রবৃত্তি হইয়াছে, তাহার মধ্যে দুষ্টটি প্রধান— মনোহরসাহী ও রেণেটি। বাঙ্গলার কীৰ্ত্তন একটা সত্যসত্যই উপভোগের জিনিস। তাঙ্গার জন্য চৈতন্যদেবের ও তাহার সম্প্রদায়ের নিকট আমরা সম্পূর্ণরূপে ঋণী।


م۔۔-..--م۔۔یہی_۔

કાટ્ટાન્નન બૌદ્ધસ–ઝાન્નિજ૧ তন্ত্র বলিলে কি বুঝায়, এখনও বুঝিতে পারি নাই। বেীদ্ধের বজ্রযান, সহজযান, কালচক্রযান—সকলকেই তত্ত্ব বলে। কাশ্মীর শৈবদের সকল গ্ৰন্থই তন্ত্র । নাথ-পস্থের বাজলার প্রাচীন গৌরব JJJJJJSJJSMMMMMMSMMSMMSMSMJJJMSJ لأولاً সকল গ্রন্থই তয়। অন্যান্য শৈব সম্প্রদায়ের গ্রন্থও তন্ত্র। আবার শাক্তদের সব গ্রন্থই তন্ত্র। এখন আবার বৈষ্ণবদের পঞ্চরাত্রগুলিকেও তন্ত্র বলিতেছে। বাস্তবিকই বৈষ্ণবদের কয়েকখানি তন্ত্র আছে। কিন্তু মূল তন্ত্র বড় একটা পাওয়া যায় না, যাহা পাওয়া যায়, তাহার অধিকাংশই সংগ্রহ। একজন তান্ত্রিক পণ্ডিত দুই-চারিপানি মূল তন্ত্র ও বহুসংখ্যক সংগ্রহ একত্র করিলেন, আবার তাহার উপর নিজের একখানি সংগ্রহ বাহির করিলেন। তাহার দলে সেই সংগ্ৰহ চলিতে লাগিল। এইরূপে অনেক সংগ্রহ চলিয়া গিয়াছে। বাঙ্গলায় এই সকল সংগ্ৰহ-কৰ্ত্তাদের প্রথম ও প্রধান— গৌড়ীয় শঙ্করাচাৰ্য্য। তাহার অনেকগুলি সংগ্রহ পাওয়া গিয়াছে। তাহার স্তবগুলি বিশুদ্ধ সংস্কৃতে লেখা। সংস্কৃত ভাষায় তাহার যথেষ্ট অধিকার ছিল। তিনি নানা ছন্দে নানা স্তব লিপিয়া গিয়াছেন। তাহার অনেক গ্রন্থ বড় শঙ্করাচার্য্যের বলিয়া চলিয়া যাইতেছে। কিন্তু বড় শঙ্করাচার্য্য অদ্বৈতবাদী ছিলেন, তিনি তন্ত্র লিখিতে যাইবেন কেন ? তন্ত্রের স্বষ্টি-প্রক্রিয় একটু নূতন। উহা ব্রাহ্মণদের কোন স্থষ্টিপ্রক্রিয়ার সহিত মিলে না। কিন্তু এখন বাঙ্গলার লোকে ঐরুপ সৃষ্টি-প্রক্রিয়াই জানে। সংগ্রহকারের মূল তন্ত্র অনেক পরিষ্কার করিয়া তুলিয়াছেন। মূল তন্ত্রে অনেক প্রক্রিয়া আছে, যাহা সভ্যসমাজে বাহির করা চলে না। সংগ্রহকারের উহা মার্জিত করিয়া লইয়াছেন। কিন্তু মার্জিত করিয়া লইলেও তাহাদের গুহ উপাসনা বড় স্থবিধার নয়। আমার বিশ্বাস তন্ত্র-সম্বন্ধে আলোচনা যত কম হয়, ততই ভাল। কিন্তু যে-সকল মহাপুরুষেরা. এই লোকায়ত তন্ত্রশাস্ত্রকে মার্জিত করিয়া সভ্য সমাজের উপযোগী করিয়া গিয়াছেন এবং এইরূপ করায় অনেক লোক হিন্দু হইয়াছে ও হিন্দু হইয়া রহিয়াছে, তাহারা যে খুব দূরদর্শী ও সমাজ নীতিকুশল, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। যাহা হউক শঙ্করের পর ত্রিপুরানন্দ, ব্রহ্মানন্দ ও পূর্ণানন্দ পূর্ববঙ্গে বৌদ্ধদিগকে হিন্দু করিয়া লইয়াছিলেন। রাঢ়ে আগমবাগীশের সংগ্ৰহ আরও মার্জিত। তাহার গ্রন্থে পঞ্চ-মকারের কথা নাই বলিলেই হয়, তাই এ দেশে তাহার বড়ই আদর। কিন্তু তাহারও গ্রন্থে মধুঘোষের উপাসনার ব্যাপার আছে। মধুঘোষ যে একজন বোধিসত্ত্ব, তাহাতে আর সন্দেহ নাই। তান্ত্রিক সংগ্ৰহকারেরা হতাবশিষ্ট বৌদ্ধগণকে নান উপায়ে হিন্দু করিয়া লইয়াছেন, আপনার করিয়া লইয়াছেন। স্বতরাং তাহারা বাঙ্গল সমাজের যথেষ্ট. উপকার করিয়া গিয়াছেন। তান্ত্রিক মহাশয়ের বঙ্গ-সমাজের অস্থিমজ্জায় প্রবেশ করিয়াছেন, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। বাঙ্গাল ভাষার সাহিতা তাহার সাক্ষী। তাহাদের দলে বাঙ্গাল বই প্রচুর না হইলেও যথেষ্ট আছে এবং সেগুলি বেশ ভাল। উহাদের খামাবিষয়ক গানগুলি বাঙ্গলার একটি শ্লাঘার کمنستانی باستان استان