পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা । বরদাই মহাকবি চন্দের মহাকাব্য পৃথ্বীরাজ রাসোর ঐতিহাসিকতা HIV [ আৰু ] রাজা বিক্রমপ্রমার অর্ণের সেনার সহিত যোগ দিয়াছিলেন। সেই অপরাধে তাছাকে সিংহাসনচু্যত ও বন্দী করিয়া তাহার স্থানে বিক্রমের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা স্বগীয় রামদেবের পুত্র যশোধৰলকে রাজ্যে অভিষিক্ত করিলেন। এ-যুদ্ধে যশোধবল কুমারপালের পক্ষে ছিলেন। আৰু পাহাড়ে আচলেশ্বর মন্দির-গাত্রের লেখে ও বাস্তুপালের জৈন মন্দিরের ১২৮৭ সম্বতের প্রশস্তিতে ইহার বিস্তৃত फे८ल्लथं वf८छ् । জাবুর কাছে অজারী গ্রামে ১২-২ সম্বতের [১১৪eখুi] একটি লেখ আছে, তাহাতে “প্রমার বংশোন্ডব মহামগুলেশ্বর ঐষশোধৰল রাজ্যে••••••” শব্দ আছে । অতএব, কুমারপাল ও অর্ণের যুদ্ধ,বিক্রমেরসিংহাসনচ্যুতি ও যশোধবলের রাজ্যপ্রাপ্তি ১১৪৫ খৃঃ বা তাহার পূৰ্ব্বেই কোনও সময়ে হইয়াছিল। নবেম্বর ১১৪৩ খৃষ্টাৰে যখন কুমারপাল রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন, তখন এসকল ঘটনা দুএক বৎসরের মধ্যেই ঘটিয়াছিল। সিরোহী রাজ্যের সীমা মধ্যে কায়দ্রা গ্রামের উপকণ্ঠে कांनौ दिएवश्वtब्रब्र पश्विग्न श्राद्वङ्ग २२२० गच९ [ s०४७ धूः ] লিখিত এক শিলালেখ আছে, ইহা “যশোধবলের জ্যেষ্ঠপুত্র ধারাবর্ষের" লেখা। অতএব যশোধবলের মৃত্যুর পর ১১৪৫ ও ১১৬৪ খৃঃ মধ্যে কোনও সময়ে তাহার ক্ষ্যেষ্ঠ পুত্ৰ ধারাবর্ষ রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন। এই ধারাবর্ষ একজন বীর যোদ্ধা ও “ধার পমার” নামে প্রসিদ্ধ ছিলেন। আৰু ও তাহার চারিদিকে তাহার বহু কীৰ্ত্তির চিহ্ন বা তাহার ভগ্নাবশেষ এখনও বর্তমান আছে, ও তাহার বীরত্বের নানা গীত সে-দেশে এখনও গ্রামে-গ্রামে গীত ইয়া থাকে। মুসলমানদের ইতিহাস "তাজ-উল-মা'আলীর"তে আছে ষে "হিজরী ৪৯৩ [ ১১৯৭ খৃঃ ] তে খুলরে [ কুতুবউদ্ধিন এবক ] অনহলবারায় [গুজরাট রাজাকে আক্রমণ করিলেন, তখন আৰুর কাছে তাহার দুই সামন্ত রায়বর্ণ ও দারাবর্ষ [ ধারাবর্ষ ] যুদ্ধ করিয়াছিলেন।” অর্থাৎ ১১৯৭ খৃষ্টাব্দে ধারাবর্ষ জীবিত ছিলেন, ও গুজরাটের সামন্ত ছিলেন। uहेत्रtन २ss* श्रउ ०s०१ धुडेष गरीख चांबूब .রাজাদের ধারাবাহিক নাম পাওয়া গেল, ও উাহারা এই সময়ে বে গুজরাটের রাজার সামন্ত ছিলেন, তাহাe প্রমাণিত হুইল । সোমেশ্বরের সহিত ভীমদেবের যুদ্ধ, সোমেশ্বরেরপরাজয় ও মৃত্যু [ সোমেশ্বর বধ ] পরে প্রতিশোধের জন্য পৃথ্বীর আক্রমণ, ভীমের পরাজয় ও মৃত্যু, ইত্যাদি ঘটনা ब्राप्माण्डझे बर्लिङ श्झां८इ, अत्र ८कांनe हेडिझांtन, কাব্যে বা নাটকে নাই। গুজরাটের ঐতিহাসিক বা সাহিত্যিকর ভীমের পরাজয়ের কথা হয়ত লুকাইয়াছে, অপমানের ভয়ে লেখে নাই, কিন্তু গুজরাটের পক্ষে মহা গৌরব কাহিনী সোমেশ্বরের মত প্রবল শঙ্ককে জয় ও বধের কথাও কেহ লেখে নাই। গুজরাটের ইতিহাসে ও মুসলমানদের ইতিহাসে আছে যে, অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালক ভীমদেব ১১৭৮ খৃষ্টাম্বে রাজালাভ করিয়া ১২৪১ খৃষ্টাৰ পৰ্যন্ত —অর্থাৎ পৃথ্বীর মৃত্যুর ৪৮ বৎসর পর পর্যন্ত-রাজ্য শাসন বরিয়াছিলেন। সোমেশ্বরের মৃত্যু যখন ১১৯৯ খৃষ্টাৰে হষ্টয়াছিল,তখন ভীমদেব ও পৃথ্বী প্রায় এক সময়েই রাজ্য লাভ করিয়াছিলেন। পৃথ্বীর জন্ম ১১৪৮ খৃষ্টাৰো সভ্য হইলে, ভীম উtহ অপেক্ষ বয়সে অনেক ছোট ছিলেন, কেননা ১১৭৮ খৃষ্টাব্দে মুসলমান ঐতিহাসিক ও গুজরাটী লেখকের ভীমকে বালক ও অপ্রাপ্তবয়স্ক বলিয়াই বর্ণিত করিয়াছেন, ও পৃথ্বীর বয়স তখন ৩ বৎসর। অতএব उँौरभद्र cशt खाझेदमब्र भूरजब्रा शृधेौब्र नभषष्ठक झहेrउ পারে না ; ভীমের পৃথ্বীর বিবাহের পূৰ্ব্বে মঙ্গোরীর সহিত বিবাহ, ইচ্ছিনীর জন্ত আৰু আক্রমণ, পৃথ্বীর ভীমকে আক্রমণ করিয়া মারিয়া ফেলা, ৮৪টি বন্দর কাড়িম্বা লওয়া ও তাঙ্গার শিশু-পুত্রকে সিংহাসনে অভিষিক্ত করা কেবল মিথ্যা নহে, অসম্ভব মিথ্যা রূপকথা भtषयः ॥ রাসোর বর্ণিত সলখপ্রমার ও জেংগ্রমরের যখন অস্তিত্বই ছিল না, তখন মন্দোদরী ও পৃথ্বীর পাটরাণী ইচ্ছিনী কল্পিত নায়িকা মাত্র। রাসোর বর্ণন-মধ্যে এইটুকু সত্য সংবাদ আছে, যে, পৃথ্বীর সময়ে আবুতে প্রমার বংশ ও গুজরাটে ভীমদেৰ ब्रांछाशांनन कब्रिtङम । झेश झाफ़ चांब्र गकणहे जगछद कछनt ॥