সমাজ ঐ সজনীকান্ত দাস । হে সমাজ, হে চির-স্থাবর স্বাণু হ’য়ে বসে আছ একটাই লোল-চৰ্ম্ম দেহে ধূলি-বালি-সমাকীর্ণ গণ্ডী স্থা, কালজীৰ্ণ গেহে অতীতের স্মৃতিভারে দীর্ঘশ্বাস ফেলিছ গভীর ! ছিন্নবাসে • যৌবনের উন্মাদ বাতাসে শীতাৰ্ত্ত ও-অঙ্গ তব মুহমুহ উঠিছে কঁপিয়া ; থাকিয়:-থাকিয়া বাৰ্ধক্য-শিথিল শীর্ণ হস্তে মুষ্টি বাধি" অতি ক্রোধে ফেলি েগ্ৰছ কাদি, পঙ্ক কেশ বিরল মস্তক নাড়িয়া সঘনে দস্ত হীন বদন-বিবরে জিছা-কতৃত্বনে করিতেছ কদৰ্য্য ভ্ৰকুটি; रुडू भूजि' भू? चकभ निकाल झांझांकां८ब्र অভিশাপ হানিতেছ বন্ধহার যেী নের স্বারে । সহস্ৰ শৈবাল দামে বাধি’ আপ- tয়, তন্ত্ৰে মন্ত্রে সংহিতায় আচার্য্যের বাণী কিম্বা ব্রাহ্মণের পবিত্র শিখায়,— স্রোতোমুখে ছোটে যারা, फेब्रलिङ शंव्र cइब्रि' भूङ छज१iब्रा, প্রসারিয়া আপনার শীর্ণ বা পাশ, প্রচারিয়া অতীতের পযুষিত স্থাৎ শাস্ত্র-ভাষ, চাহ রাখিবারে শৃঙ্খলিত করি তব আচারে-বিচারে । অশুভের শত পথ অশুচির নিত আক্রমণ শাস্ত্ৰ-মতে করিবারে চাহু নিবারণ श्छन कब्रिघ्र निडा गझ्टष बकन . रुङ छ्णि भूखि चांडू - गकलि करव्ररह बक चक-कब्र चश्रfण झुर्विांब ; শুচিবে অশুচি করি’ জীবনেরে করি’ প্রাণহীন রুদ্ধ করি’ নির্গমন-পথ প্রতিদিন মৃত ও জগুচি যত হ’য়ে উঠে পৰ্ব্বত-প্রমাণ, বন্ধপথে মুক্তবায়ু নবপ্রাণ নবীন কল্যাণ নাহি আনে, তুমি রহু শঙ্কিত পরাণে পাসরিয়া বাহিরের উন্মুক্ত বাভাস জীবনের নিশ্বাস-প্রশ্বাস ক্ষুত্ৰ হ’তে ক্ষুদ্রতর অসংখ্য গণ্ডীর রেখা টানি' নিত্য খসে-খাসে-পড়া শুষ্ক তব শীর্ণ দেহখানি - সযতনে করিছ লালন, রৌদ্র হতে বায়ু হ’তে জীবনের নিত্য উদ্বোধন সযত্নে নিবারি’ ; হায় বৃদ্ধ, জীর্ণচীরধারী গতিহীন হে মুমু নাহি সাখী নাহি মুক্তিপথ কোথা বর্তমান তব অনিশ্চিভ দূর ভবিষ্যৎ । অতি-অতীতের সাথে আপনারে রেখেছ জড়ায়ে, ংস্র গণ্ডীর বাধা সংশয়ের বিচারে গড়য়ে । হে অক্ষম হে শীর্ণ স্থবির, হে চির-কোপন বৃদ্ধ, মিথ্যা তব আক্ষেপ গভীর, জীবিতে মৃতের সাথে দিতে চাও জীবস্ত সমাধি মিথ্যা মৃত শাস্ত্র-ফাদ ফাদি’ এ তোমার নিষ্ফল সাধন । তা’র চেয়ে টেনে ফেলে জীর্ণবাস ভেঙে ফেলে সকল বাধন নবীন প্রাণের হাতে তোমার পতাকা দাও আনি * শুনিও না সংশয়ের শুষ্ক কানাকানি,— উন্মত্ত প্রাণের বেগে উল্লাসে ছুটিয়া চলে আঞ্জ ক্ষেতোমুখে ভেসে যাক সংশয়-বিচার প্রাচীনে-নবীনে আজি হোক একাকার পরি” প্রাণ-সাঁজ ; बां$क7-2थांणन ७rछि' नय छन्न लझ cई नभांछ !
