পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানের ডাক । অধ্যাপক শ্রী সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত “দর্শন’-শব্দটির প্রথম উল্লেখ বোধ হয় বৈশেষিক স্বত্রেই পাওয়া যায়। কিন্তু সেখানে দর্শন বলিতে অলৌকিক छे”itग्न अङौक्षिञ्चयजद्र म*tनब्र कथाहे बणा श्हेब्रां८छ्, (অৰ্ষং সিদ্ধদৰ্শনঞ্চ ধর্শ্বেভ্য: ). বৌদ্ধের তাহদের প্রতিপন্থী অন্যান্ত দার্শনিকদিগের মতকে দিঠি (দৃষ্টি) বলিতেন। খৃঃ&ম শতাব্দীর লেখক হরিভজ সুরি তাহার গ্রন্থে ছয় দর্শনের সমালোচনা করিয়া, সেই গ্রন্থের নাম রাখি। ছিলেন যড় দর্শনসমুচ্চয় । তাহার অনেক পরবর্তী কালে মাধবও তাছার গ্রন্থের নাম সৰ্ব্বদর্শনসংগ্রহ রাখিয়াছিলেন ; রত্নকীৰ্ত্তির ক্ষণভঙ্গসিদ্ধি বইখানি বোধ হয় খৃ ১০ম ञ्चडकोौएउ लिशिङ । यद्देश्रएछख्न विखिच्न झर्बन-भटङग्न कथ| चणि८ङ ब्रिग्रा उिनि७ झर्जन श्रृंक्ष दावशब्र कब्रेिब्ररश्न (যদি নাম দর্শনে দর্শনে নানাপ্রকারং সত্ত্বলক্ষণমুক্তমান্তে) অধাত্মবিদ্যা, আত্মবিদ্যা, তত্ত্ববিদ্যা প্রভৃতি শব্দের দ্বারাও বোধ হয় অনেক স্থানেই দর্শনজাতীয় তত্ত্বাস্থশীলনই বুঝাইত। নামের আলোচনাকে আমি প্রাধান্য দিতে চাই না। কিন্তু নামের মধ্যদিয়া দর্শনালোচনার বস্তগত কি পার্থক্যের পরিচয় পাওয়া যায় তাহারই অনুসন্ধান করিতে চেষ্টা করিলেছি। এই যেমন অধ্যাত্মবিদ্যা এই নামটিতে যেমন অনেকগুলি দর্শন শাস্ত্রের মর্শ্বকথা अकांश भाइ cउभूनि १शब्र! जाज्रा मानन न, उंशप्नब्र দর্শনাঙ্কুশীলনকে অধ্যাত্মবিদ্যা নাম দেওয়া চলে না । কিম্বা মীমাংসকেরা যখন বৈদিক বিধিনিষেধের তাৎপৰ্য্যনির্ণয়প্রসঙ্গে গৌণভাবে আত্মার স্বরূপের আলোচনা করেন তখন তাহাদের সেই চেষ্টাকে অধ্যাত্মবিদ্যা বলিতে দ্বিধা না করিয়া পারা যায় না। ইহা ছাড়া র্যাহারা আত্মার স্বরূপনির্ণয়, মোক্ষ, অপবর্গ বা কৈবল্যকেই চরম ও পরম बलिब्रां यदन कब्रिग्नांदइन, उँtशदक्षग्न थां८णांकमाग्न भएषTe গুটি দিকে স্বতন্ত্ৰ কৰিয়া দেখা যায়। একটি হইতেছে

  • গ্যালথাকার বাহিত্যাম্বিলনীয়ানশাখা সভাপতির অভিভাষণ

चांच्चा, छेवव्र, भन्न, अफ़ थङ्कडिब्र चक्र°निर्थ६ ७ नरक बिकांब्र, ज्ञश्रब्र िश्रङtझ cनके विकारब्रव्र चइकून যুক্ত্যাশ্ৰিত অনুশীলনপদ্ধতি। উপনিষদাঁদিতে যখন কোনো তত্বের উল্লেখ পাওয়া যায়, তখন দেখা যায় যে, সেই তত্বটি ঋষিদের প্রাণের বেদনায় পরিস্ফুট মূৰ্ত্তিমান হইয়। আমাদের সম্মুখে উপস্থিত হয়। সেটা যে আমাদের যুক্ত্যবলম্বিনী জ্ঞানবৃত্তিকে জাগ্রত করিয়া যুক্তিধারার নেতি নেতি দ্বারা সত্যকে উপস্থিত করে তাহ নয়। সেটা যেন প্রাণের কোনও গুপ্তারে নিভৃতে অচঞ্চলহন্তে আঘাত निम्न अख्त्ञब्र भ्रूणष्क cकान चारजोकिक व्णप्र्वगबौबिउ, चकृब्रिउ eभल्लबिउ कब्रिब फूण । क्षषि वथन वट्जन , তস্য ভাসা সৰ্ব্বমিদংবিভাতি, তখন সত্যই যেন চক্ষুতে cरून चयूङभद्र छानाछन नष्टणनिऊ श्ब ।। ७थोप्न কোনও যুক্তি নাই, কোনও পরীক্ষা নাই, কোনও ব্যাপ্যব্যাপক নির্ণয় নাই, কোনও যুক্তির অঙ্গুসন্ধান নাই, তবু যেন অবাঙ মনসোগোচর কোন নিগুঢ় সত্যের নিকটবর্তী হইলাম বলিয়া প্রাণ সাড়া দিয়া উঠে, অন্তর জাগ্রত হয় । এ সত্যের সোনার কাঠী তাহদের কাছে আছে যাহার। সাধনার দীপ্তজ্যোতিতে প্রভাতের নব জাগরণের সহিত তাহাকে প্রত্যক্ষ করিয়াছেন। এ সত্য লৌকিক জ্ঞানেপায়ে যুক্তিধারার ক্রমসঞ্চারে শুধু অনুশীলনের বলে পাইবার নয়। ইহা একপ্রকার দিব্যদর্শন, দিব্যান্থভূতি। ইহা সত্যের মূলকে স্পর্শ করে, তাহার অন্তরের রসকে পান করে, তাহার মধ্যে আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করে। কিন্তু বহু শাখা-প্রশাখা বিস্তারে সত্যের যে রূপ নানা বিশেষের মধ্য দিয়া আপনাকে বিশ্বময় পরিব্যাপ্ত করিয়া রাখিয়াছে সত্যের সেই বিশেষ-বিশেষ রূপগুলি ইহাতে ५ब्र! श्रtफ़ नां । जडाख श्रृंऊँौग्न बणिब्राई क्षांश छांजिti আছে তাহাকে ইহা ছাড়িয়া দেয়। তত্বের গাজর, ছাড়িয়া দিয়া তত্বের প্রাণৰে স্পর্শ করে, ফেনবুৰুক্ষে