(tSe এই দম্ভটা যে একেবারে নিছক মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত, তাহা বলা যায় না । চেম্বাসের এনসাইক্লোপীডিয়ার নূতন সংস্করণে ভারত বর্ষ-সম্বন্ধীয় প্রবন্ধে তার রিচার্ড, টেম্পল তথাকথিত সিপাহী-বিদ্রোহের পর ভারতীয় সৈন্যদল-সম্বন্ধে পরিবর্তিত নুক্রন ব্যবস্থা বর্ণন-প্রসঙ্গে লিখিয়াছেন ৪— “The “risis pass, no time was lost in roofifying the military faults which had rendered the revolt possible. The native troops were reduced in to timber, the European troops were auguienteil. The physical predominance at all straterie points was lilicod in the hands of Furopean soldiers, and altınost the whole of 1lito firtillery was ininnnel liv European gunuous ---. The army was 1, organised .0 as to truard against the danger from which the “ountry had just bion saved. As computed with the relative proportions of former times. the European force was doubled. while she no five force was redun', 'tl by more than one-third. Thus the European aud the natives were as one to two : moreover. The European was placed in charge of the strategic and preminent position, so that the physical Ilower was now in his hands.” তাৎপর্ঘ্য । সঙ্কট উত্তীর্ণ হইবার পর, যে সব সামরিক ব্যবহার ক্রটিতে DBB BBB DBBDD BDS BBKBB BBB DB DDB BBS হইল না। দেশী সিপাহীব সংখ্যা কমাইয়া ও ইউরোপীয় সৈঙ্কের সংখ্য{ বাড়াইয়া ইউরোপীয়দিগকে সংখ্যায় দেশীদের অৰ্দ্ধেক করা হুইল বিদ্রোহের আগে দেশী সৈঙ্কের সংখ্যা ইউরোপীয়দের ছয় গুণ ছিল ) ; cप-cय छांब्रजleलिग्न मांघब्रिक ७ङ्गफ़ ७ &थtग्नांछन cव*ौ cमृथो:न ইউরোপীয় সৈন্যদের সংখ্যা সিপাহীদের চেয়ে খুব বেশী করা হইল ; এবং কামান-বিস্তাগের প্রায় সমস্তটারই ভার ইউরোপীয় গোলন্দাজদের উপর অপিষ্ঠ হইল। অধ্যাপক সীলি তাহায় এক্সপ্যান্গুন অব ইংল্যাও নামক বহিতে ইংরেজদের ভারতবর্ষদখল-সম্বন্ধে fosfoto, “this is not a foreign conquest, but rather internal revolution,” “ool fools দ্বারা দেশ জয় নহে, বরং ইহা আভ্যন্তরীণ বিপ্লব ।” fEfa afss TCAR, "we are not really conquerors of India, and we cannot rule her as conquerors,” “আমরা বাস্তবিক ভারতবর্ষের বিজেতা নছি, এবং বিজেতার মত উহা শাসন করিতে পারি না।” ইহা সত্বেও ইহা ঠিক যে, ভারতীয়ের যদি ইংরেজের অধীন থাকিতে ন চায়, ইংরেজের সামরিক ও অস্কান্ত চাকরী না করিতে চায়, তাহা হইলে ইংরেজের তলোয়ার ভারতবর্ষকে তাহার অধীন রাখিতে সমর্থ হইবে না । স্বতরাং ইংরেজ-রাজত্ব প্রধানত: তলোয়ারের উপর প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩৩২ [ २५° उांशं, sञ थ७ প্রতিষ্ঠিত নহে ; ভারতীয়েরা উহাতে সায় দিয়া আছে বলিয়াই, প্রধানতঃ উহা টিকিয় আছে। এই সায়দেওয়াটা ভয়-প্রস্থত, ক্ষুদ্র ব্যক্তিগত বা দলগত স্বার্থপ্রস্বত, পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস-জাত, এবং ইংরেজের সম্মোহনবিদ্যা বা হিপ নটিজমের ফলীভূত এই ভারতীয় বিশ্বাস হইতে উৎপন্ন, বে, ইংরেজশাসন এত উৎকৃষ্ট যে, আমরা হাজার চেষ্টা করিলেও এই শ্রেষ্ঠত আমাদের অধিগম্য ভয় অনেকটা ভাঙ্গিয়াছে; ব্যক্তিগত স্বার্থেব মায়। লোকে কাটাইয়াছে ; সম্প্রদায়েব স্ব{থ লোক অগ্ৰ; চ্য পারিলে ৪, কতকগুলি লোকে পারিয়াছে ; হইবে না । বিস্তুর क्रों 8 ੋ কবিসুত ন। fভয়-ভিন্ন ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের শিক্ষিত লোকদের চেষ্টীয় পরস্পরের প্রক্তি অবিশ্বাস আপাতত্ত: বাডিয়া থাকিলেও কালক্রমে বিশ্বান জন্মিবার অংশ আছে ; এবং ইংরেজের অনধিগম্য ও দুরতিক্রম্য শ্রেষ্ঠভায় এখন আর লাকে বিশ্বাস করে মা । স্বতরাং লর্ড বার্কেনছেড়েব তলোয়ারের ( বা জিহবার } ধার যতই হউক, উহা ব্রহ্মাস্ত্র নহে, এবং চিরকাল অমোঘ থাকিবে না । ইংরেজদের ভারতত্যাগের ফল ইংরেজরা অনেকদিন হইতে বলিয়া আসিতেছে, তাহারা আজ যদি ভারত ছাড়িয়া চলিয়া যায়, তাহা হইলে কাল অরাজকতা ও খুনোখুনিতে দেশ ছারখার হুইবে । এই মামুলী প্রাচীন ভীতি-উৎপাদক কথায় আর বেশী দিন কাজ চলিবে না। যে কোন দেশ হইতে তথাকার রাষ্ট্রীয় কৰ্ম্মকৰ্ত্তার হঠাৎ চলিয়া গেলে বিশৃঙ্খলভা ঘটিবার খুব সম্ভাবনা । ভারতবর্ধের নিকৃষ্ট ভাবশতঃ কেবল ভারতবর্ষের পক্ষেই এই কথা সত্য, ইহা বলা যায় না। দেড়শত বৎসরের অধিক প্রভুত্ব কুরিয়াও ইংরেজ যে একথা ভারতের পক্ষেই সত্য মনে করে, ইহা তাহার পক্ষে नाउिभग्न जव्छब्र कथा । हेशंदङ हेशहे बूक्ष शांछ, cष, ইংরেজ ভারতীয় নানা সম্প্রদায় ও শ্রেণীর লোককে পরম্পরের সহযোগে রাষ্ট্রীয় কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহে ও দেশরক্ষায় সমর্থ করিবার চেষ্টা করে নাই। লর্ড বার্কেনহেডের মতে
