পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b=SS8 ब्राष। डप्रक्षौं आएो कब्रिएल कि ८कन भोज वा भाद्देन भषक श्ध शाश्ऊ ? अडूड याभाद्र ॥ ७क्र° शंकांब्रि७ সচরাচর দেখা যায় না। তদন্ত সরকারী-বেসরকারী সভ্য লইয়া গঠিত কোন কমিটির দ্বারা হইলে ঠিক হইত। সাধারণতঃ হিন্দুরা মুসলমানদের সহিত মেলামেশা করিতে বা মুসলমানরা হিন্দুদের সহিত মেলামেশা করিতে না চাহিলে তাহাকে সাম্প্রদায়িকতার কুফল ও অন্নদারতা বলা ফায়সঙ্গত। কিন্তু এই ব্যাপারটি ঠিক মেলামেশা করিতে অসন্মতি নহে। মুসলমানদের সব খাদ্য হিন্দুদের বৈধ খাদ্য নহে। হিন্দুরা কোন দেবদেবীর পুঞ্জ ( যেমন ছাত্রদের সরস্বতী-পূজা ) করিলে তাঁহাতে মুসলমানদের আপত্তি হয়, আবার মুসলমানরা গোর কোরবানী করিলে তাহাতে হিন্দুদের আপত্তি হয়। অথচ সকলেরই নিজ নিজ খাদ্য খাইবার ও পূজাপাৰ্ব্বণ করিবার অধিকার থাকা উচিত। এই হেতু হিন্দু ছাত্র ও মুসলমান शबनिभएष थाणांम थांजाम शंउांद्र भएषा श्ऊि शृषद् পৃখক বাড়ীতে রাখাই স্থপরামর্শ। হিন্দু ছাত্রেরা যে তাহাজের মধ্যে মুসলমান ছাত্রদিগকে স্বান দিতে অসম্মত হুইয়াছিল, তাহার সদত কারণ ছিল। রাজশাহী কলেজটি (ছাত্রাবাস নহে ) গড়িয়া উঠিয়াছে হিন্দুদের জানে। দাতারা কি নিজেদের বংশের বা হিন্দু সমাজের অঞ্চ কোন প্রতিনিধির কোন ক্ষমতা রাখেন নাই ? টাকা দিলেন তাহার, অথচ গবন্মেণ্টनांभरषद रणसि ब्रां निख इंष्झांभ७ कांछ भवांt५ कब्रिrज्र পরিবেন, ইহা বড় চমৎকার বন্দোবস্ত । গবন্মেণ্ট কলেজটি চালাইতেছেন, স্বতরাং গবষ্মেন্টেরও ক্ষমতা নিশ্চয়ই খাকা উচিত। কিন্তু র্যাহার টাকা না-দিলে কলেজটি হইতে পারিত না, তাহাজের প্রতিনিধিদের কোনই ক্ষমতা থাকিবে না, ইহাও স্বায়ুসন্ধত নহে। গবয়েণ্ট কলেজটি উঠাই দিলে দাতাদের প্রতিনিধিরা ভারতসচিবের নামে নালিশ করিতে অধিকারী হইবেন কি ? ভবিষ্যতে যাহারা শিক্ষার জন্য গবন্মেন্টের হাতে বা কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে টাকা দিবেন, ठाशंद्रा निरजtशद्र शरठ cकांन भभजाहे न-ब्रांथिब्रा, প্রৰণসী SNలి83 নিজেদের হাত পা বাধিয়া আত্মসমপণ ন}-করিলে ভাল করিবেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেণ্ডার হইতে রাজশাহী কলেজ সম্বন্ধে কয়েকটি তথ্য সংকলন করিয়া দিতেছি । ১৮৭২ সালে দুবলহাটির রাজা হরনাথ রায় বাধিক পীচ হাজার টাকা আয়ের একটি জমিদারী দ্বান করায় গবন্মেটি রাজশাহী জেলা-স্কুলটিকে ১৮৭৩ সালে দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে পরিণত করেন। মহারাণী শরৎস্বন্দরী দেবী অতঃপর কলেজটির পাকা বাড়ীর সম্পূর্ণ ব্যয় নিৰ্বাহ করেন। ১৮৭৭ সালে ইহাকে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত করিবার প্রস্তাব হয়। রাজশাহী এসোসিয়েশুনের মীরক্ষতে দীঘাপাতিয়ার রাজা প্রমথনাথ রায় দেড় লক্ষ টাকা দান করায় এই প্রস্তাব কাৰ্য্যে পরিণত হয় । ১৮৭৮ সালে বি-এ ক্লাস খোলা হয়। রাজশাহী এসোসিয়েশুন আরও ৬০,৭৯৩ টাকা চাদ তুলিতে সমর্থ হন। তাহাতে একটি নূতন বাড়ী নিৰ্মিত হয় ও তাঁহাতে কলেজ ক্লাসগুলি স্থানান্তরিত হয়। ১৮৮১ সালে এম-এ ও ১৮৮৩ সালে বি-এল ক্লাসগুলি খোলা হয়। ২৯ বৎসর পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নূতন রেগুলেখন অনুসারে এম-এ ও বি-এল পড়ান বন্ধ হয়। কলেজটির প্রায় সমুদয় বৃত্তি, পদক ও পুরস্কার হিন্দুদের প্রদত্ত। তথ্যের নিভুলতার খাতিরে “প্রায় সমূল্পে" বলিলাম। সমুদয় না-বলিবার কোন কারণ দেখিতেছি না। হিন্দু ছাত্রাবাসের এটি ব্লকের প্রত্যেকটিতে • জন ছাত্রের স্বান আছে। মুসলমান ছাত্রাবাসের ব্লক একটি। তাহাতে ৫০ জন ছাত্র থাকিতে পারে। শিক্ষাদাতা অধ্যাপক প্রভূতির সংখ্যা ৪৭ । কলেজটি উঠাইয়া দিলে এতগুলি লোকের ভাবনা ভাবিতে হইবে। মূল রাষ্ট্রবিধি প্রণয়নের সভা খে জনসভায় মূল রাষ্ট্রবিধি প্রণয়নের ব্যবস্থ হয়, ইংরেজীতে তাহাকে কন্সটিটিউয়েণ্ট এসেমরী বলে। কংগ্রেসী মন্ত্রিমণ্ডলশাসিত কয়েকটি প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভায় বর্তমান ভারতশাসন আইনের নিম্বা করিয়া তাহা বর্জনের এবং কন্সটিটিউয়েন্ট এসেমরীর সাহায্যে নূতন রাষ্ট্রবিধি প্রণয়নের প্রস্তাব গৃহীত হইয়াছে। কংগ্রেসী মন্ত্রিমণ্ডল