পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిలిg - ہی ، مہراہی xم.. یہ حملہ উদেখে খড়গবাহাদুর হীরালালকে আঘাত করেন, তাহা বিবেচনা করিলে তাহাকে মুক্তি দেওয়া কৰ্ত্তব্য। এরূপ মুক্তি দিবার অধিকার রাজার আছে, এবং সেই ক্ষমতা ভারতবর্ষের গবর্ণর-জেনার্যাল ও প্রাদেশিক গবর্ণরদের জাছে। বঙ্গের গবর্ণরকে খড়গবাহাদুরের মুক্তির জন্য অনেক সভাসমিতি অনুরোধ করিয়াছেন । তদনুসারে তাহার মুক্তি হইলে ভাল হয়। অন্ততঃ পক্ষে তাহাকে সাধারণ দুবৃত্ত কয়েদীদিগের সঙ্গে না রাখাই উচিত, কারণ, সেরূপভাবে রাখিলে তাহার উন্নতি না হইয়া অবনতি হইবার সম্ভাবনা । খড়গবাহাদুরের উদেখা যে খুব ভাল ছিল এবং তিনি যে সাহসের সহিত আদালতে বিচারের সময় নিজের কাজের দায়িত্ব সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করিয়াছিলেন,তাহাতে সন্দেহনাই । তাহার জন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিধারী এই মেধাবী যুবক সকলের গভীর শ্রদ্ধা ও প্রীতির অধিকারী। আমাদের দেশের যুবকের ও প্রৌঢ় ব্যক্তিরা এইরূপ সাহসী ও সন্ধুদ্ধেশুশালী হইলে, দেশে যে শত শত নারীর অপমান ও নির্ধ্যাতন অহরহ হইতেছে, তাহীদের জন্য খড়গবাহাদুরের মত এইসকল পুরুষের প্রাণে ব্যথা লাগিলে, কত ধে সামাজিক উন্নতি হইতে পারে তাহার ইয়ত্ত৷ नां । কোন নরপশু কোন নারীর উপর অত্যাচার করিতে যাইতেছে বা করিতেছে দেখিয়া যদি কেহ অত্যাচারীর প্রাণবধ করিয়াও অত্যাচার নিবারণের চেষ্টা করে, তাহা হইলে কর্তব্যই করা হয়। এইরূপ চেষ্টা সৰ্ব্বথা প্রশংসনীয়, একটুও নিন্দনীয় নহে। বরং এরূপ চেষ্ট না করাই অপরাধ। সৰ্ব্ববিধ অত্যাচার নিবারণ ও দমনের ভার অবশু প্রত্যেক দেশের শাসনযন্ত্রের উপর আছে। কিন্তু সৰ্ব্বসাধারণের সাহায্য ব্যতিরেকে শাসকদের এই কৰ্ত্তব্য পালিত হইতে পারে না। কাহারও বাড়ীতে চুরি বা ডাকাতির উপক্রম বা চেষ্ট হইলে তখন পুলিশ ভাকিবার সময় নয় ; তখন চোর ডাকাতদের নিরস্ত করিবার ও छांwाहेबांद्र नभग्न । cउग्रनरें अफ्रिब्रां९ नांद्रौब्र छेशृब्र অজ্ঞাচারের সম্ভাবনা বা চেষ্টা প্রত্যক্ষ করিলে তখন পুপিল গৰিষার বা জালিতে নালিস ৰরিবার সময় এৰালী-বৈশাখ, ১৩৩৪ { ২৭শ ভাগ; ১ম খণ্ড AAS AA SAASAASAASAASAASAASAASAASAA নয়, তখন, প্রয়োজন হইলে অত্যাচারীর প্রাণবধ করিয়াও, জত্যাচার নিবারণ করা কৰ্ত্তব্য। খড়গবাহাদুর সিংহের কাজ ঠিক এই জাতীয় কৰ্ত্তব্যপালন নহে। কারণ, অত্যাচারের অনেক পরে, অত্যাচার নিবারণের জন্ত নহে, পরন্তু অত্যাচারীকে শাস্তি দিবার জন্য হীরালালকে তিনি আঘাত করেন। অতএব কাজটির বিচার অন্তভাবে করিতে হইবে । সকল দেশ ও জাতির এক সময় এরূপ অবস্থা ছিল, যখন আইন-আদালত প্রভৃতি ছিল না ; কেহ কাহারও কোন অনিষ্ট করিলে ক্ষতিগ্রস্ত বা আহত ব্যক্তি স্বয়ং বা পরিবার ও জ্ঞাতিবর্গের সাহায্যে অনিষ্টকারীকে শাস্তি দিত। কেহ হত হইলে তাহার জ্ঞাতির হস্তাকে শাস্তি দিত। পরে সভ্যতার বিকাশ এবং আইনের প্রবর্তনও আদালতের প্রতিষ্ঠা হইলে, যাহার বিরুদ্ধে কেহ অপরাধ করে, সে বা তাহার জ্ঞাতিবর্গ স্বয়ং অপরাধীকে সাজা না দিয়া, বিচার করিবার ও সাজা দিবার ভার শাসনযন্ত্রের অঙ্গ স্বরূপ আদালতকে দিয়া আসিতেছে। অনেক স্থলে আদালত দ্বার সুবিচার হয় ও অপরাধীর শাস্তি হয়, অনেক স্থলে হয় না। আইনের দোষে, পুলিসের দোষে, বিচার-প্রণালীর দোষে বা আদালতের দোষে যে-সব স্থলে অপরাধীর সাজা হয় না, সে-সকল স্থলে যাহাদের অনিষ্ট হইয়াছে তাহদের, তাহাদের জ্ঞাতিবর্গের এবং সৰ্ব্বসাধারণের কর্তব্য কি ? সাধারণভাবে বলিতে গেলে বলিতে হয়, যে, এইসকল স্থলে নিজেরাই দণ্ডদাতা না হইয়৷ আইনের সংস্কার, পুলিসের সংস্কার, বিচারপ্রণালীর সংস্কার ও আদালতের সংস্কারের চেষ্টা করা উচিত ; প্রয়োজন মত ब्राष्ट्रीय नाकाब, गमांज-नष्कांद्र ७द९ जाउँौब कब्रिtजब्र সংশোধনপ্ত জরুরি। এইরূপ বৰ্ত্তব্য নির্দেশ অনেকেরই মনঃপূত হইবে না, কিন্তু স্থায়ী এবং ব্যাপক প্রতিকার, সম্যক প্রতিকার, উক্ত সৰ্ব্বপ্রকার উপায় অবলম্বন । ব্যতিরেকে হুইবে না। 象 খড়গ বাহাদুর যে প্রকৃত বীরত্বের কাজ করিয়াছেন, .ই তাই অবলম্বনটরিয়া আমাদের বক্তব্য বুঝাইতে চেই

\ করিব। খড়গ বাহাদুর যদি গোড়াতেই, হীরালালকে, ও তাহার সৗদিকে অত্যাচারোয়ুখ দেখিয়া বা জানিয়া"