পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१० s প্রথমেই মুখবন্ধ আলোচনা করা বাৰু। গ্রন্থকারের মতে১৯e••••••• বৎসর পূৰ্ব্বে ভারতবর্ধে ব্লসবিদ্যার প্রচলন ছিল । পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব সম্বন্ধে এই মত যতই শাস্ত্রসন্মত হউক না কেন আধুনিক ভূতত্ত্ব ইহার সমর্থন করে না, বলাই বাহুল্য। নৈসর্গিক ব্যাপারে অনুসন্ধান না করিরা আগুবাক্যে অন্ধ বিশ্বাস স্থাপন করিবার প্রবৃত্তি আধুনিক বিজ্ঞানের ধারার পরিপন্থী। ইন্দ্রির-গ্রাহ বস্তু মামুঘ পঞ্চেপ্রিয় ও বুদ্ধিবৃত্তির সাহায্যে যাচাই করিয়া লইবে, ইহাই হইল নব্যবিজ্ঞানের লক্ষ্য । সুতরাং যে-সকল পরীক্ষণলব্ধ তথ্যের উপর নির্ভর করিয়া বৈজ্ঞানিক আদিম মানবের জন্মক্ষণ নিরূপণ করিতে চাহেন সেগুলি খণ্ডন না করিয়া শুধু দার্শনিক আলোচনা করিলে প্রশ্নের সমাধান হয় না, বলাই বাহুল্য। বৈজ্ঞানিক মত-বাদ ধ্রুব সত্য নহে, পরীক্ষণলব্ধ সত্যকে কোনরূপে ব্যাখ্যা করাই মতবাদের লক্ষ্য—অজ্ঞাতপূর্ব পরীক্ষালব্ধ সত্যের আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে বৈজ্ঞানিক মতবাদও বদ্বলাইরা যাইতেছে। পৃথিবীর জন্মবৃত্তান্ত সম্বন্ধে প্রচলিত বৈজ্ঞানিক মত ভ্রান্ত হইতে পারে কিন্তু এখন পর্যাপ্ত গ্রন্থকার বা অঙ্ক কেহই এমন কোন প্রামাণিক তথ্য উপস্থাপিত করেন নাই বাহাতে পৌরাণিকমতকে ধ্রুব সত্য বলিয়৷ মানিয়া লইতে পারি। আধুনিক ভূতত্ত্বানুযায়ী পৃথিবীর বয়স কয়েকটি বিশেষ বিশেষ অংশে বিভক্ত হইয়াছে। ইহাদিগের নাম যথাক্রমে, প্রাগাধুনিক, অঙ্গাধুনিক, মধ্যাধুনিক, বহাধুনিক, অন্তাধুনিক, উপাধুনিক ও আধুনিককাল । * ইহার মধ্যে বহাধুনিক তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার বৎসর ও উপাধুনিক কাল একলক্ষ বৎসর পূর্বের। বৈজ্ঞানিকের বিশ্বাস মানবের জন্ম সময় এই দুই সময়ের মধ্যবর্তী। স্বতরাং কোটা কোটা বৎসর পূর্বে छांद्रठौष्ठ मछाठांद्र कछमा कब्रिह आश्कांद्र cग-cशोब्रव अरष्टद করিয়াছেন তাহার অংশীদার হইবার সৌভাগ্য সকলের পক্ষে সম্ভবপর হইবে না। জাৰ্য্যগণের উৎপত্তি সম্বন্ধে নানাপ্রকার মত প্রচলিত আছে, কিন্তু কেহই সগুৰতঃ এতদূর অগ্রসর ( ) হইতে পারেন নাই। পুরাণের নজির দেখাইলে আমাদিগকে নিৰ্ব্বাক্ থাকিতে হইৰে ; কিন্তু গ্রন্থকার সামাঙ্গ একটু ভুল করিয়াছেন। যদি তিনি বলিতেন যে, এই কলিকাতা সম্বরই কোটি কোটি ৰৎসর পূৰ্ব্বে প্রাচীন রসবিদ্যার একটি প্রধান কেন্দ্র हिण, ठाझ शहैंtल दिशग्नt cतल छभकtण हईठ । शाह झट्रेक sट्रे “শাস্ত্রসন্মত" মতের স্বপক্ষে তিনি যে প্রমাণ উপস্থিত করিতেছেন, দুঃখের विवब्र छाश निडांछहे चलाएँौद्र हड़ेब्रा जिब्रांtझ् । श्रांठारी थगूझकष्टाब्र हिन्दूत्वमोब्रम मषकौग्न बश्यूणा अझ ब्रामटा-स्त्रिाभनि नामक ८बोझगृष्ण লিখিত একখালি পুস্তকের উল্লেখ আছে। গ্রন্থকার সম্ভবতঃ বৌদ্ধশ্রমণ ঘুঙুদ্ধনাখ-কোন কোন পাণ্ডুলিপিতে গ্রন্থকৰ্ত্তার নাম গুজবংশীয় রামচন্দ্র बलिब्र। 5fब्रषिष्ठ श्ब्रांtझ । ●धांशैन ब्रमांब्रन नषकौन्न मांश्रिड) ब्रtनजहिखान१ि अरूषांनि मूणादांम् अइ । अठिक वwउ: इ$क अथवा অনবধানত বশেই হউক বেচারা ধুণ্ডুকনাথ গ্রন্থকারের হস্তে দণ্ডকনাথে পরিণত হইয়াছেন এবং যে হেতু হিন্মুর পরমারাধ্য দেবতা ভগবান ঐরামচন্ত্র পিতৃদত্যরক্ষার্থ চতুর্দশবর্ঘকাল দণ্ডকারণ্যে যাস করিয়ছিলেন মুক্তরাং সূৰ্য্যবংশাপতংস রামচন্দ্র শিল্প এ গ্রন্থের রচয়িত আর কে হইতে পারে? এরূপ প্রমাণ অকাট্য, ইহার বিপক্ষে কিছু বলিবার নাই । কিন্তু ইহার পরই গ্রন্থকার আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রকে লক্ষ্য করির যে-ভাষী প্রয়োগ कब्रेिब्रांtइन टांश अभाéनौग्न । वांकांt६iब्र थtत्र * भनैौद्र धरण*

  • Eocene, Oligocene. Myocene, Pliocene, Pleistocene, Subrecent and Recent.

প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, 》○○お ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড লাগিবে ন সত্য, কিন্তু এরূপ বেঙ্গাদৰি বয়দান্ত অঙ্কের পক্ষে অসাধ্য। র্যাহার হিন্মুরসায়ন রাসায়নিক-ঐতিহাসিক সাহিত্যে যুগান্তর আনিয়াছিল, বার্থশোর স্থায় ঐতিহাসিক রাসায়নিক,সিলভ্য গেভীর স্থায় প্রাচ্যভাষাবিং এবং সম্প্রতি আৰ্হেনিয়াসের স্থায় মহারথী ষে-গ্রন্থের প্রশংসার শতমুখ হইয়াছিলেন তাহার গ্রন্থকারকে অশিক্ষিত ছাত্র (untrained student), srst Hattnisw (amateur critie) zęfs fitoisto ভূষিত করিয়া, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূৰ্ব্ব বাণিজ্য-এতিষ্ঠান বিষয়ের শিক্ষক,এম-এ উপাধিধারী (ত্রী)কবিরাজ ভূদেব মুখোপাধ্যায় যে স্বরুচির পরিচয় দিয়াছেন তাহ অতুলনীয়। যিনি ধুণ্ডুকনাথকে দণ্ডকনাথ বলিয়া ভুল করেন, বৌদ্ধভিক্ষুকে রামচন্দ্র সাজাইয় দেন দেই পরমপণ্ডিত গ্রন্থকারের পক্ষে মুর্থ প্রফুল্লচন্দ্রকে এইভাবে অভিহিত করা বেশ শোভা পায় ! শুধু ইহাই নহে, মুখবন্ধটি আরো অনেক মূল্যবান তথ্যে পরিপূর্ণ ; পুস্তকখানি যেন প্রফুল্লচন্দ্রের অজ্ঞতা প্রতিপন্ন করিৰার জন্যই লিখিত হইয়াছে। অর্কপ্রকাশ নামে একখানি সংস্কৃত গ্রন্থ আছে ; গ্রন্থকারের বিশ্বাস ইহার রচয়িত লঙ্কেশ্বর রাবণ । প্রাচীন প্রমাণিক রাসায়নিক কোন গ্রন্থে ‘অর্ক’ শব্দের উল্লেখ মাত্রও নাই, ইহা পায়স্ত শব্দ আরকের রূপান্তর মাত্র। এই গ্রন্থে ফৈরিঙ্গ রোগ অর্থাৎ ফিরিঙ্গি বা পর্তুগীজগণের আনীত সিফিলিস রোগের নিদান ও ঔষধ বর্ণিত আছে। স্বতরাং ইহাকে চতুর্দশ ব৷ পঞ্চদশ শতাব্দীতে ফেলিয় প্রফুল্লচন্দ্র কোনই ভুল করেন নাই । এই গ্রন্থ ভিন্ন অঞ্চ কুত্ৰাপি আপ্লকের (এসিডের) উল্লেখ নাই। ইহ গ্রন্থকারও স্বীকার করিয়াছেন, স্বতরাং অজৈব স্মারক (mineral acid) প্রাচীন ভারতে অজ্ঞাত ছিল, পর্তুগীজ বা জন্ত কোন বৈদেশিক জাতি এদেশে পরবত্তী কালে ইহার প্রচলন করে ইহা বলিয়া আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র কোন মারাত্মক ভুল করেন নাই নিশ্চয়। এক শুধু অর্কপ্রকাশের উপর নির্ভর করিয়া প্রফুল্লচন্দ্রের ভুল ধরিতে যাওয়া নিতান্ত , ধৃষ্টতার কাজ হইয়াছে। বে-গ্রন্থের প্রাচীনতা সম্বন্ধে যথেষ্ট সন্দেহ আছে, যাঁহাতে অপেক্ষাকৃত আধুনিক বৈদেশিক জীবনের প্রতিচ্ছায়া বর্তমান, তাহীকে রাবণ-বিরচিত গ্রন্থ বলিয়া বড়াই করিলে মিথ্য জাত্যাভিমান বৰ্দ্ধিত হইতে পারে, সতের মর্যাদা রক্ষিত হয় না নিশ্চিত। আর ধে-গ্রন্থের অসারভ প্রতিপন্ন করিবার জন্ত গ্রন্থকার পনেরো পৃষ্ঠাব্যাপী ভূমিকার অবতারণা করিয়াছেন তাহার সম্বন্ধে কবিরাজ ভূদেব মুখোপাধ্যায় অপেক্ষ। বিজ্ঞতর লোকে ভিন্ন মত প্রকাশ করিয়াছেন । ১৯-২ খ্ৰীষ্টাব্দে হিন্দুরসায়নের ইতিহাস প্রকাশিত হইলে সমগ্র ইউরোপ ও আমেরিকায় এই গ্রন্থ সাদরে গৃহীত হয়। এই গ্রন্থ সম্বন্ধে বার্থলে৷ বলিয়াছেন, - "বিজ্ঞান ও মানব-সভ্যতার ইতিহাসে এক নুতন মনোজ অধ্যায় সংযুক্ত হইয়াছে।” ডারহামু বিশ্ববিদ্যালয়ের তাইস্ চান্সেলার প্রফুল্লচন্দ্রকে সন্মানসূচক “বিজ্ঞানাচাৰ্য্য” উপাধিতে ভূষিত করিবার সময় বলেন, "* * রাসায়নিক জগতে তাহার ( প্রফুল্লচন্দ্রের ) প্রতিপত্তি মুখ্যতঃ হিন্মুরসায়নের ইতিহাস नषकौग्न दिलांण अप्इ दिछछ ब्रश्ब्रिाप्छ्:” “4दें अंइ दिशांन७ छांदाठtसूत्र দিক দিরা তুল্যসম্পদশালী। অঞ্চ কোন গ্রন্থ সম্বন্ধে একথা না বলা চলিলেও, ইছায় সম্বন্ধে নিঃসঙ্কোচে বল বাইতে পারে যে, এবিষয়ে চরম মীমাংস হইয়| গিয়াছে।” পাশ্চাত্য রসায়নে ঘোর অভক্ত কবিরাজ ভূদেব মুখোপাধ্যায় সম্ভবতঃ ब्रामाग्रनिक छणप्उद्र णिज्राभङ्, प्रश्रख्झनन्न cनोप्क्ज अकit७ीग्न उस्त्राक्षाग्नक জাৰ্ছেনিয়াসের নাম জ্ঞাত মহেন। জার্থনিয়াসের কীৰ্ত্তি, কলাপ খোৰণী