পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] মধ্যযুগে এক সমরে যুরোপে শাস্ত্রশাসনের খুব জোর ছিল। তখন বিজ্ঞানকে সেই শাসন অভিভূত করেছে। স্বর্ঘ্যের চারিদিকে পৃখিবী ঘোরে একথা বলতে গেলে মুখ চেপে ধরেছিল-ভুলেছিল বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের একাধিপত্য--তার সিংহাসন ধর্মের রাজত্বণীমার বাইরে। আজকের দিনে তার বিপরীত হ’ল। বিজ্ঞান প্রবল হ'য়ে উঠে কোথাও আপনার সীম মানতে চায় না। তার প্রভাব মানধ-মনের সকল বিভাগেই স্থাপন পেয়া পাঠিয়েছে। নূতন ক্ষমতার ভকুম পরে কোথাও সে অনধিকার-প্রবেশ করতে কুষ্ঠিত হয় না। বিজ্ঞান পদার্থটা ব্যক্তিস্বহাযবর্জিত—তার ধৰ্ম্মই হচ্চে সন্ত্য সম্বন্ধে অপক্ষপাত কৌতুহল। এই কৌতুহলের বেড়াঞ্জাল এখনকার সাহিত্যকেও ক্রমে ক্রমে ঘিরে ধরচে। অথচ সাহিঙ্গোর বিশেষত্বই হচ্চে তার পক্ষপাত ধৰ্ম্ম :-সাহিত্যের বাণী স্বয়ম্বর। বিজ্ঞানের নির্বিচার কৌতুহল সাহিত্যের সেই বরণ-ক'রে নেবার স্বভাবকে পর্যন্ত করতে উদ্যত। আজকালকার যুরোপীয় সাহিত্যে যৌনমিলনের দৈহিকতা নিয়ে খুব-যে একটা উপদ্রব চলচে সেটার প্রধান প্রেরণ। বৈজ্ঞানিক কৌতুহল, স্টোরেশন যুগে সেট ছিল লালস। কিন্তু সেই যুগের লালসার উত্তেজনাও যেমন সাহিত্যের রাজটক চিরদিনের মতে পায়নি, আজকালকার দিনের বৈজ্ঞানিক কৌতুহলের ঔৎসুক্যও সাহিত্যে চিরকাল টিকতে পারে মা ! একদিন আমাদের দেশে নাগরিকত। যখন খুব তপ্ত ছিল তখন ভারতচন্ত্রের বিদ্যাসুন্দরের যথেষ্ট আদর দেখেছি । মদনমোহন তর্কাল স্ক বের মধ্যেও সে ঝ ঞ্জ ছিল। তখনকার দিনের নাগরিকসাহিত্যে এ জিনিষটার ছড়াছড়ি দেখা গেছে। যারা এই নেশায় বৃন্দ হয়ে ছিল তারা মনে করতে পারঙ্গ না যে, ৭েদিনকার সাহিত্যের রসাকাঠের এই ধোয়াটাই প্রধান ও স্থায়ী জিনিষ নয়, তার আগুনের শিখাটাই আসল । কিন্তু আজ দেখা গেল, সেদিনকার সাহিত্যের গায়ে যে কাজীর ছাপ পড়েছিল সেট তার চামড়ার রং নয়, কালস্রোতের ধtatল্প আজ তার চিহ্ন নেই। মনে তো আছে, যেদিন ঈশ্বরগুপ্ত পাঠার উপর কবিতা লিখেছিলেন সেদিন নুতন ইংরেজরাজের এই হঠাৎ দহর কলকাতার বাবুমস্থলে কি রকম তার প্রশংসাধ্বনি উঠেছে । আজকের দিনে পাঠক তাকে কাব্যের পংক্তিতে স্বভাবতই স্থান দেবে ন – পেটুকতার নীতিবিরুদ্ধ অসংযম বিচার করে নয়, ভেঞ্জনলালসার চরম মুল্য তার কাছে নেই বলেই । $ সম্প্রতি আমাদের সাহিত্যে বিদেশের আমদানি যে একটা যে-আক্রতা এসেছে সেটাকেও এখানকার কেউকেউ মনে কবৃচেন নিত্য পদার্থ, ভুলে ধান, যা নিত্য তা অতীতকে সম্পূর্ণ প্রতিবাদ করে না। মামুমের রসবোধে যে-আব্রু আছে সেইটেই নিত্য, যে-আভিজাত্য আছে রসের ক্ষেত্রে সেইটেই নিত্য । এখনকার বিজ্ঞানমদমত্ত ডিমোক্রাপি তাল ঠুকে বলুচে, ঐ আক্রটাই দৌৰ্ব্বল্য, নির্বিচার অলঙ্গতাই আর্টের cोग्रय । এই ল্যাঙট-পরা গুলি-পাকানো ধূলোমাখ আধুনিকতারই একটা স্বদেশী দৃঃান্ত দেখেছি হেলিখেলার বিনে চিৎপুং বোড়ে। সেই খেলার আধির নেই, গুগাল নেই-পিচ কারি নেই, গান নেই, লম্বা লম্বা ভিজে কাপড়ের টুকরে দিয়ে রাস্তার ধুলোকে পাক ক'রে তুলে ভাই চীৎকার শঙ্কে পরস্পরের গায়ে ছড়িয়ে ছিটিরে পাগলামি করাকেই জনসাধারণ বসন্ত-উৎসব বলে গণ্য করেচে। পরস্পরকে মলিন করাই उीब्र अथा, ब्रडौन् कब्र मद्र। भाष्क भाष्क अ३ अशाब्रिड मानिtछद्र छत्राखल भीषूदइ शनसtस rयtण न अनन कष पणिtन । जङअरु BBBDSDDBBBB BB BBSBBB DDDB DBBS DD BBDD রসবোধই যে-উৎসবের মূল প্রেরণ সেখানে বমি সাধারণ মলিনতায় সকল কষ্টিপাথর—বেদ-কথা

१०७ মানুষকে কলঙ্কিত করাকেই আননাপ্রকাশ বলা হয়, তবে সেই বৰ্ব্বরতার মনন্তশ্বকে এ ক্ষেত্রে অসঙ্গত ব'লেই আপত্তি কম্বুব, অসত্য ব'লে লয় । সাহিত্যে রমের হেলিখেলার কান-মাখামাৰিৱ পক্ষ-সমর্থন উপলক্ষে অনেকে প্রশ্ন করেন, সত্যের মধ্যে এর স্থান নেই কি ! এ প্রশ্নটাই অবৈধ। উৎসবের দিনে ভোজপুরীর দল যখন মাংলামির ভূতে-পাওয়া মাদল-করতলের থচোথাচা-খচকার যোগে একঘেয়ে পদের পুনঃপুনঃ আবৰ্ত্তিত গর্জনে পীড়িত স্বরলোককে আক্রমণ কৰূঙ্গে থাকে তখন জাওঁ ব্যক্তিকে এ প্রশ্ন জিজ্ঞান করাই অনাবশ্বক যে, এটা সত্য কিন, যথার্থ প্রশ্ন হচে, এটা সঙ্গীত কিনা ৷ মত্ততার আত্মবিস্মৃতিতে এক রকম উল্লাস হয়, কণ্ঠের অক্লাস্ত উত্তজনায় খুব-একটা জোরও আছে । মাধুর্য্যহীন সেই রূঢ়তাকেই যদি শক্তির লক্ষণ বলে মানতে হয় তবে এই পালোয়ানির মাতামাতিকে বাহাদুর দিতে হবে সেকথা স্বীকার করি । কিন্তু ততঃ কিম্। এ পৌরুষ চিৎপুর রাস্তার, অমরপুরীর সাহিত্যश्कुळtञ्च नद्र ! উপসংহারে এ-কথাও বলা দরকার যে, সম্প্রতি যে-দেশে বিজ্ঞানের অপ্রতিহত প্রভাবে অলজ কৌতুহলবৃত্তি দুঃশাসন-মুৰ্বি ধরে সাহিত্যলক্ষ্মীর বস্ত্রহরণের অধিকার দাবী কবৃচে, দে দেশের সাহিত্য অন্ততঃ বিজ্ঞানের দোহাই পেড়ে এই দৌরাত্ম্যের কৈফিয়ৎ দিতে পারে। কিন্তু যে-দেশে অস্তরে-বাহিরে, বুদ্ধিতে-ব্যবহারে বিজ্ঞান কোনোখানে প্রবেশাধিকার পারনি, সে-দেশের সাহিত্যে ধারকর নকল মিল্ল জুতাকে কার দেহাই দিয়ে চাপ দেবে । ভারপ্তসাগরের ওপরে যদি প্রশ্ন কর। যায়, “তোমাদের সাহিত্যে এত ইট্রগোল কেন?” উত্তর পাই, “হট্টগোল সাহিত্যের কল্যাণে নয়, হাটেরই কল্যাণে । হাটে যে ধিরেচে।” ভারতসাগরের এগারে যখন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করি তখন জবাব পাই, “হাট ত্রিসীমানায় নেই বটে, কিন্তু হটগেtল যথেষ্ট আছে। আধুনিক সাহিত্যের ঐটেই বাহাদুরী।" ( বিচিত্র, শ্রাবণ---১৩৩s ) ॐ द्रौञ्छनाथ ठेiदूब % বেদ-কথা ৩ । ঋগ্বেদ-সংহিতা कक् मक्ष बिख्त्रि जबग्न विछिप्न १दिभ१ कर्तुक श्रृंहे ७ अकवि७ হইরাছিল। কালে ঋক্‌-সংখ্যা যহুল হইয়া পড়িল। সকল ঋক সকলের জানিবার সম্ভাবনা থাকিল না, অনেক ঋক্ লুপ্ত হইতে চলিল, এমন সময় তৎকাল-প্রচলিত ঋক্গুলি সঙ্কলন করিং ও শ্রেণীবিভাগ করির সংগ্ৰহগ্রন্থ রচনা আবগুক হইয়া পড়িল । এই সংগ্রহ-গ্রন্থের নাম ঋগ্বেদम:श्ऊिी । अइ पजिtण शिशिठ 3झ दूषिcठ श्रेंtद न । अंश् णिथिद्र ब्रांथियांब প্রথা তৎকালে প্রচলিত ছিল না, আবিষ্কৃত হইয়াছিল কিনা তাহ লইয়। শুর্ক চলিতে পারে। সঙ্কলিত হইলে পর এই সংহিতাও অধ্যাপকের ও অধ্যয়নকৰ্ত্তার মুখেই রাখিতেন। কালভেদে ও স্থানভেদে এই সংগ্রহের মধ্যে পাঠাদি ভেদ জন্সিয়া শাখাঙ্কেজ উৎপন্ন হয় । এককালে হয়ত এইরূপ একুশধানি শাখা উৎপন্ন হইয়াছিল । এই শাখাসমূহের মধ্যে প্রভেদ BBB S BBDD DDDBB BBB BBDD SBBD BBDD DHBBBB ७थ८डल, कछकg cनइँझ” । চরণব্যুহের সময় পাঁচখানি মাত্র শাখা অবশিষ্ট ছিল। এখন কেৰল ४कथानि भtख चांप्छ, आश३ शाकल श्रोथ । जचलब्रिम' ८थौद्धभूह गउक्छ: िशक्३ डिडि कम्नि अझैछ श्रेव्राष्ट्रिण, गाइबझाश ख्शब्बरे