পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] চাই। কিন্তু গ্রন্থকার ভুলিয়াচেন, ভীর গুরুর শিষ্য জোটে না । ধিনি নিজে ভদ্রলোকের ভয় করিতেছেন, কোন ভদ্রলোক-শিষ্য সে ভয়ে ভীত না হইবেন ? সে যাহা হউক, কথাটা ঠিক বটে, ঠিক নয়। लेिक रुt;a ऎझांझ्ब्र१ अtनक थांtझ । “तेिक्षjी' ७ “बिष्ठशांन' wक्ष छांद्र ভয়ঙ্গ রক্ষার চেষ্টা দেখিয়াছি। “বয়ন বিদ্যা”, “সঞ্জী বিজ্ঞান” এই এই নামের বইর বিজ্ঞাপন পড়িয়াছি । একবার “ভারতবর্ষে” সুচাকমনয়, “সীবনাঞ্জলি” নামে এক প্রবন্ধ ছাপা হইয়াiহল। এইমাত্র এখানে একটা বিজ্ঞাপনে পড়িলাম, বাঁকুড়ায় “ব্যারাম বিদ্যালয়” স্থাপিত হইয়াছে, ছেলেরা সেখানে যায়ামবিদ্য শিখিতে পারবে । কিন্তু ব্যায়াম বিদ্য ও ব্যারাম শিক্ষণ এক পদার্থ নয়। বিদ্যা আমাদের শিরে এমন ভর করিয়াছেন, আমরা সার জগৎ বিদ্যাময় দেখিতেছি । কি জানি, মল্পত্রীড়া, কুস্তি আখড়া বলিলে তদ্রতা নষ্ট झग्न, वाiब्राभ दिल्लji दल, भाल श्tउ झरेंtरु न ! Physical Training School বল, ভদ্রত রক্ষার চুড়াস্ত হইবে । দজী বলা হইবে না, টেলার : দপ্তর বলা হইবে না, বুক্‌-বাইওরে ; ইত্যাদি। এই যে আত্মগোপনের ইচ্ছা, সেট কেবল জঞ্জী ও দপ্তরীর নয় ; সাহেবী সাজায় সেই ইচ্ছা । সকল ইচ্ছার নিদান এক লয়। বাবুর বাড়ীর মেয়েরা যখন কল ঘুরাইয়া কাপড় সেলাই করেন, তখন ভাইরা দর্জী হন না । আমার এক বিদ্বান বন্ধু কামারের কম বেশ করিতে পারেন, তিনি কামার হন নাই । গন্ধীজী মাকি আপনাকে তাতী বলেন ; কিন্তু কেহ কি উহাকে উতীি বলে ? তাত বোন। তাই'র পেশা হইলেও কেহ কি তাইকে অবজ্ঞা করিত ? কিন্তু যে ব্যক্তি কোন রকমে কেবল কাপড় বুনিতে শিথিয়াচে, সে উতী বই আর কি ? বিলাতেও দোকানী পস্তারী, ছুতার কামার, প্রভূতির পদ-গৌরব আছে কি ? যেদিন কার, বিদ্যাবান হইবেন, সেদিন তাহার সম্মান আপনি বাড়িয়া উঠিবে। এইগুণে পটুয়ার কম এখন সভ্য হইল্প দাড়াইয়াছে। আমাদের দেশে আর এক অন্তরায় আছে। সেট এমন প্রচ্ছন্নভাবে আছে যে সহজে চোখে পড়ে না। মানুষের জাতিভেদ আছে, সুতরাং কমেরও জাতিভেদ ঘটিয়াছে। শূদ্র ছিল কার, । পুত্র ইনবৰ্ণজস্বগু : তাহার বুত্তিও জঘন্থ । যে অপ্রিয়, তাহার কম নিন্দিত। এদিকে কিন্তু কার, না থাকিলে ব্রাহ্মণের দিন চলিত না । কাজেই সে অধম হইলেও তাহার নিমিত দ্রব। তাছার নিকট শুদ্ধ গণ্য হইল। চমকার অস্পৃগু, কিন্তু উপানহ দেহে ধারণীয়। "ছোট” লোকে কল্পিত ৰলিয়াই কায়ুকম— “ছোট” হইরা গিয়াছিল। সে কন আৰ্য "ভদ্রলোকে” করিলে “ছোট” হইত না । মৃগয়া রাজধম ; নিষাদে করিলেই প্রাণিহিংসা । তখনও কিন্তু সখের আর্য ছিলেন, রাজপুত্রও ছেলেবেলায় ধূলা-বালি লইয়া খেল করে । প্রকৃতির প্ররোচনায় আধও খেলা করিতেন। দুই হাজার বৎসর পূৰ্ব্বে যখন প্ৰভু ও দাসে হিন্দুসমাজ বিভক্ত, যখন শূদ্র মাত্রেই দাস গণ্য হইভ ; তখন দেখি আর্যের, বিলাসী সভ্য আর্যের সখের কম ছিল তক্ষকম। তক্ষকম ছোট হইলে কোন আর্য দাসের সম্মুখে করিতে পারিতেন ? wांथांtअग्न एअ१द्र वरठविक इंद्विनिग्नग्न । इंग्लिनिब्रtब्रग्न भान याcए, সুত্রধরেরও ছিল । তাই'র অধীনে ও অাদেশে তক্ষী কাজ করিত। কারণ তক্ষকমের মূলে যন্ত্রৰিষ্ঠ mেechanics), সে বিদ্যা স্বত্রধরের । গ্রামে গ্রামে ঘে অসংখ্য ঘর আছে, স্বত্রধর সে সব গড়িয়া দিয়াছেন ; उोईब्रिहे दिछांद्र शtब्रग्न छांण निभिश्च श्छायझ । दांप्लरें ७ शब्रांभि, छूठांद्र ও কামার ঘরের.কাষ্ঠকম করিতেছে বটে ; সেট। কিন্তু স্বত্রধরের নিকট শেখ । পুস্তক-পরিচয় ዓ86: বস্তুত: যে কম যে জাতিই শুরুষ, গুণীর আর চিরকাল আছে। তাহার দুর্ভাগ্য, তাহার দলে অগপ অগপ চুক্তিয়াছে। আরও দুর্ভাগ্য, “ভদ্রলোকে” মুড়ি-মুড়কির প্রভেদ জানেন না, বাইরের রঙ্গ চঙ্গে তুলিয়t যান। কলিকাতার বাজারে এমন জুড় পাই নাই, যার তলা চাচা খবা হয় নাই। সৌখিন ক্রেতা জানেন না, সে তল কপেটের উপর টিকিতে পারে ; বালি কঁাকরে চলিতে হইলে চমের “নীল’ আরও দুইমাস টিকিত ৷ তক্ষকম ছুতারে করে বটে কিন্তু দরজা জ্ঞানাল মজবুত করির গড়িতে পারে কপাট ঠিক মত ঝুলাইতে পারে, এমন ছুতার সহস। মেলে না। কপাট ঝুলনায় দোষে গৃহস্বামীকে পাগল হইতে হয় ; কিন্তু তিনিই আনাড়ীর দল বাড়াইয়াছেন, মুড়ি-মুড়কির সমান দর কধিরাছেন । আনাড়াই বা পাই কই ? বহু বহু গ্রাম আছে, যেখানে দুই তিন ক্রোশের মধ্যে ছুতার নাই। পূব কালের কারকুল রোগে ও অন্যহারে হ্রাস পাইয়াছে ; এখন দিন ফিরিরাছে বটে, দিন বেতন এক টাকা, কোথাও পাচসিক দিয়াও কিন্তু ছুতার পাওরা যায় না । টেবিল চেয়ার করখানা চাই ? দুই দশ দিন পরে পাইলেও চলে ; কিন্তু গৃহ-শিমাণে বিলম্ব সয় না। গোরুর গাড়ীর চাকার পুঠ কি আর ভাঙ্গিয় গেলে কাজ অচল। অথচ গ্রামে বহু বহু লোক আছে, কষ্টকমে যাহাদের জাতি খোয়াইবার ভয় নাই। কিন্তু কে শেখায় ? বই কই যে পড়িয়া শিখিয়া লইতে পারে ? অন্ন-সমস্ত সমাধানের নানাপথ থাকিতেও নাই । এখানে একটা ঘটনা বলি। কয়েক বৎসর পুবে বাঁকুড়া বিষ্ণুপুরে এক উৎসাহী ডেপুটি আসিয়াছিলেন । সেখানে একটা টেক্‌নিকাল ইস্কুল খুলিবার জন্য উঠা পড়িয়া লাগিয়াছিলেন। এই নাম শ নিয়াই আমার মনে কেমন খটকা লাগে। শুনিলাম বিশ পঁচিশ হাজার টাকা খরচে পাকা বাড়ী হইতেছে। এই সংবাদে খটকা আরও বাড়িয় ওঠে। একদিন দৈবক্রমে তাহার সহিত আমার সাক্ষাৎ ঘটে। তখন ইস্কুলে শিক্ষা কিছু কিছু আরম্ভ হইয়াছে। জিজ্ঞাদিলাম, কে শিখিতেছে, কি শিখিতেছে। “ইস্কুলের ছেলেরা শিখিতেছে, ফটাে-ফ্ৰেম করিতেছে।” এই উত্তর আমার খটকার সময়েই মনে হইয়াছিল। পরে শুনিলাম তিনি বিষ্ণুপুরে হঠাৎ মারা গিয়াছেন। আর, মাস ছয়েক পূর্বে বিষ্ণুপুরের সংবাদে পড়িয়াছিলাম, ইস্কুলটির ভগ্নাবস্থা। হয়ত তিনি থাকিলে এত অল্পকালের মধ্যে ইস্কুলটির এই দশা হইত না । ব্যয় ও আড়ম্বরের তুলনায় দেশে কয়জন ছুতার বৃদ্ধি হইয়াছে ? “কাঠের কাজ” বইখানি এইরূপ টেক্‌নিকাল ইস্কুলের জঙ্ক লিখিত। গ্রন্থকার লিখিয়াছেন, “বাহীদের উদ্দেশ্যে বইখানি লেখা, সেই আগত, আহতু,অনাহুত ও রবাহত শিক্ষার্থীদের হাতে বইখানি উৎসর্গ করিলাম।” জানিনা, কে সে শিক্ষার্থী, যে গুরু-নিরপেক্ষ হইয়া এই বই পড়িয়া কাঠের কাজ করিতে পরিবে । গ্রন্থকারের আরম্ভ-যাক্য এই,"আমাদের দেশে কাঠের কাজ শিক্ষার বিশিষ্ট কোন নিয়ম বা কৰ্ম্মপদ্ধতি নাই।” এটা ত ঠিক কথা নয়, লেখা-পড়ায় মাই কিন্তু কৰ্ম্মপদ্ধতি বিলক্ষণ আছে । সেট স্বাভাবিক ক্রম, এবং সে ক্রমই শ্রেষ্ঠ । গুরুর শিষ্য হইয়া হাতে-হেতেরে শিক্ষার তুল্য আর কি শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি আছে ? এই হেতু হস্তসিদ্ধির বই লেখা ভারি কঠিন। গ্রন্থকার প্রথমেই আৰম্প্রাক যন্ত্রের ফা দিয়াছেন। এই ফদ ও পয়ে शि१ि७ ग-श्ङ्गन, tङ्ग**, फ्रांब्रिअtन ¢कङ्ग कोछ कब्रेिषांद्र ८षशि इंठाणि উপকরণ দেখিলেই বুঝি টেকনিকাল ইস্কুল তাইরে লক্ষ। ফলে নাই, এমন অনেক যন্ত্র তাছায় জালুমারিতে দেখিতে পাইভেক্তি। গ্রন্থকার যদি দাম ধরিয়া মোট খরচ দিতেন, তাহ হইলে বুঝিতেন, কলিকাতার দুই পাঁচজন ভাল কারিকর ছাড়া দেশের সাধারণ ছুতারের অত টাঙ্ক।