পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এম সংখ্যা ] दिङ ङ इईश्व *ा?ांनद्रा अङTा5ांद्रविभू१ इहे८२ मा । অন্যত্র মুসলমানদের উপর অত্যাচারের সম্ভাবনা থাকিলেও তাহাদের অতটা দরদ হইত না । তাহাদিগকে ঠাও। করিতে কতকটা গবন্মেণ্ট পারেন, এবং সম্পূর্ণরূপে পারেন তাহাঁদের পরিচালকের, এবং ভারতীয় মুসলমানদের নেতারা। যে কারণেই হউক, হিন্দুবছল প্রদেশসকলে মুসলমানদের উপর অত্যাচার হইবে না। হওয়া উচিত নহে। হইলে অভ্যস্ত লজ্জার বিষয় হইত। কিন্তু ইহা নিশ্চিত, যে, উত্তরপশ্চিম সীমান্তে হিন্দুর উপর অত্যাচার হওয়ায় ভারতবর্ষের সর্বত্র হিন্দুমুসলমানের মধ্যে অসদ্ভাব খুব বাড়িতেছে । কল্যাণকর নহে, পরন্তু অমঙ্গলজনক ।

  • জমীন্দার” নামক একথান! কাগজে মহাত্মা গান্ধীর নামে এক খোল চিঠি বহির হইয়াছে । উহা মামুদ, আফ্রিদি, ওয়াজিরি প্রভৃতি পাঠান উপজাতির নেতাদের দ্বারা লিখিত বলিয়। প্রকাশিত হইয়াছে। লেখার ধরণধারণ ও বাধুনি দেখিয়৷ কিন্তু উহ! কোন ইংরেজী শিক্ষিত চতুর মুসলমানের লেখাই মনে হয়। উহাতে হিন্দুমহাসভার সংগঠন ও শুদ্ধি-প্রচেষ্ট এবং মাৰ্য্যসমাজদের প্রচারাদি কার্য বন্ধ করিবার জন্য গান্ধীজি কিছু করেন নাই বলিয়া তাহাকে খোট। দেওয়া হইয়াছে ! যেন তিনি বলিলেই ঐ সব প্রচেষ্ট বদ্ধ হইয়া যাইত এবং ষেন আর সব ধৰ্ম্মসম্প্রদায়েরই স্বধৰ্ম্ম প্রচার, স্বালবৃদ্ধি, স্বদলের সংখ্যাহ্বাস নিবারণ, স্বদলকে শক্তিমান করিবার অধিকার আছে, কেবল হিন্দুদেরই নাই ! যাহা হউক, সে-বিষয়ের আলোচনা করিবার জন্য এই চিঠিটির উল্লেখ করিতেছি না। উল্লেখের কারণ এই, যে, উহা হইতে অকুমান হয়, শুদ্ধি সংগঠন প্রভৃতির উল্লেখ স্বারাও পাঠান উপজাতি (trices) সকলকে ক্ষ্যাপান হইয়া থাকিবে। কিন্তু যাহারা মনে করে, কোন জায়গায় হিন্দুদের উপর অত্যাচার করিয়া শুদ্ধি সংগঠন প্রভৃতি বন্ধ করা যাইবে, তাহারা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত । তাহাতে বরং হিন্দুর শুদ্ধি ও সংগঠনের প্রয়োজন জারও বেশী করিয়া উপলব্ধি ৰরিবে । অত্যাচারীরা ও অত্যাচারের প্ররোচকেরা

বিবিধ প্রসঙ্গ-বঙ্গে নারীনিৰ্য্যাতন এরূপ অসদ্ভাব-বৃদ্ধি কোন সম্প্রদায়ের পক্ষে । ? సిసి ইতিহাস পড়ে না ; নতুবা,মানুষের মাথা কাটিয়া, মানুষকে তেলে ভাঞ্জিয়, মানুষকে জীয়ুস্তে পুড়াইয়াও ধৰ্ম্ম প্রচেষ্টা বিনষ্ট করা যায় না,তাহার প্রমাণ তাহারা দেখিতে পাইত । “জমীম্বারে” প্রকাশিত চিঠির একটু নমুনা নীচে দিতেছি । “The Jamrud incidents were justa, few drops out of the ocean of our activities. Still, if your community is incapable of divining its own future, . think. what will happen to the seven percent òi the Hindu p೦ಚ್ಟೆ here that is absolutely, at our mercy, ... If in the Punjab, Bengal and other parts of India, a common demonstration of Islamic brotherhood took place, what arrangements have you Mahatma Gaudhi, or your community made to withstand it o’’ লেখক বা লেখকেরা বোধ হয় মনে করে, সংখ্যায় নূ্যন হিন্দুদিগকে অত্যাচারের ভয় দেখান ইসলামিক ভ্রাতৃসংঘের আধ্যাত্মিক শ্রেষ্ঠতার স্থম্পষ্ট প্রমাণ ! বঙ্গে নারীনিৰ্য্যাতন ঘরে অমানুষ আত্মীয়দের দ্বার, বাহিরে পশু প্রকৃতি অন্ত লোকদের দ্বারা অনেক বঙ্গনারীর নির্ধ্যাতন চলিতেছে । ইহা জঘন্ত কাপুরুষতা ; এবং পশুত্বেরও অধম, কারণ পশুর এরূপ অত্যাচার করে না । এইসকল অত্যাচারের সুযোগ যে-সকল সামাজিক প্রথা বা অগু রীতিনীতি হইতেই হউক না কেন, তাহার উল্লেখ ৰrর। নরাধমদের দুষ্কার্য্যের আংশিক দোষক্ষালনও নিন্দনীয় । ভদ্রলোকের মত ঐসব কুপ্রথা ও কুরীতির উচ্ছেদসাধনের চেষ্টা করিবার অধিকার অবশু সকলেরই আছে । প্রতি সপ্তাহের “পঞ্জীবনী”ভে জামরা এইসকল অত্যাচারের তালিকা দেখিয়া থাকি । দেখিতেছি, আগে কার কয়েক বৎসরের চেয়ে ১৩৩৩ সালে অত্যাচারের সংখ্য বেশী হইয়াছে। উহার তালিকা এখনও চলিতেছে । বৃদ্ধির কারণ কি ? প্রতি সপ্তাহেই তালিকায় দেখি, অত্যাচরিতাদের মধ্যে হিন্দু ও মুসলমান নারী দুই-ই আছেন। হিন্দু নারীর। যে অধিক সংখ্যায় অত্যাচরিত হন, ইহা দুঃখ ও লজ্জার বিষয় ; মুসলমান নারীরা যে কয়জন অত্যাচরিত হন, তাহাও লঙ্গ ও দুঃখের বিষয়। মুসলমান অভ্যাচরিতার। যে সংখ্যায় অপেক্ষাকৃত কম, ইহা মন্দের ভাল। কিণ্ড কোন সম্প্রদায়েরই একটি নারী৪ নিগৃহীত ন হইলে