বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.২য় সংখ্যা । ] ১৯০৬-০৭ সালের ভারতের বাণিজ্য হিসাব నd এপ্রেল-মার্চ “༣་བརྒྱུད་་ را م - 4 م $ لا ১৯০৬-১৭ আরো প্রতিজ্ঞ করিতে হইবে বিদেশকে শিল্পপণ্য দিতে

  • l Rس. - মাল টীকা " পারি দিব, কিন্তু “শস্ত বা কাচা মাল বিদেশকে দিব না। সোণ রূপ প্রভৃতি ধন ং এক্ট প্রতি .یک ایس -

ব-সরকারী ' ৮,০৮,৮৫,৬৫৬ ৬,৪৪,৯৭,৫৬৯ d,१>,७०,०१७ এবং এক্ট প্রতিজ্ঞ হৃদয়ের রক্ত দিয়া ও পালন করিতে সরকারী v,8d.२२,d >> २,०२,०२,8vd ৫২.৪a. গুইবে, নতুবা সমগ্র জাতির বিলোপ অবশুম্ভাবী। মোট সোণ রূপার - যষ্টিতে আসিতে ফরাতের দাতের মত সরকার হইতে यूना ১৬,৪৪, ৮,১৫৭ ১৪,৪৭,• •.০৫৪ ૮.૧૭, ૨, ૨૭ *ستم সৰ্ব্ব মোট রপ্তানির সালের উপর শুলু আদায় করা হয়। এই সেই অর্থটা আমাशूला ১৭৪,২৬,২৮,৬৯৬ ১৭৭,২৯,৫৪-৯৩১ ১৮২.৩৮,৭৬,৭৯৬ দের পকেটষ্ট রিক্ত করির গৃহীত হয়, তাহারও পরিমাণ গত বৎসরে পূৰ্ব্ব বৎসর অপেক্ষ ৫ কোটি টাকার ও অধিক ভারত হইতে রপ্তানি হইয়া গিয়াছে। বিদেশীয়গণ ধনশাস্ত্রের দোহাই দিয়া ইহা দ্বারা ভ্রান্তি উৎপাদনের চেষ্টা করিবেন। বিলাতী ধনুশাস্ত্র বলে যে দেশের রপ্তানির পরিমাণেষ্ট দেশের ধনবুদ্ধির পরিচয়, যত রপ্তানি হইবে বিদেশের ধন তত ঘরে আসিবে । কিন্তু আমরা যেন মনে রাপি ভারত ও ইংলণ্ডের অবস্থা এক মহে । ইংলণ্ড শিল্প প্রধান দেশ, তাহার রপ্তান মানেই ধনবৃদ্ধি ; আর ভারত কৃষিপ্রধান দেশ, আমাদের রপ্তানি মানে অন্ননাশ ও দুর্ভিক্ষ । আমাদের দেশে আমদানির বৃদ্ধি যেমন অর্থনাশের কারণ, রপ্তানি বুদ্ধি তদপেক্ষ সৰ্ব্বনাশের হেতু । আমাদের দেশের আমদানি রপ্তানিতে আমরা দ্বিগুণ ক্ষতিগ্রস্ত হতেছি । একমণ পাট ৮ টাকায় আমরা বিদেশে রপ্তানি করিতে, রপ্তানি শুল্ক আমাদিগকে দিতে হইবে মনে করা যাক ২ টাকা ; অতএব একমণ পাটে আমরা পাইলাম ৬ টাকা মাত্র। সেই একমণ পাটে বিলাত হক্টতে ২০ জোড়া কাপড় হইয়া আসিল, তাহার মূল্য দিলাম আমরা মনে করা যাক ৪০২ টাকা ও শুল্ক ৮ টাকা। আমরা পাট বেচিয়া বিদেশর কাছে পাইয়াছিলাম ৬ টাকা মাত্র, বিদেশীকে ফিরাইয়৷ দিলাম ৪৮২ টাকা। ৪২ টাকা আমাদের ঘর হইতে অধিক চলিয়া গেল। প্রত্যেক রপ্তানি কাচা মাল সম্বন্ধে এই কথা । তারপর খাদ্য শস্ত যত রপ্তানি হয় তাহা ত, একেবারে সমুলে বিনাশের কারণ, যে পরিমাণ রপ্তানি সেই পরিমাণ উদরের শৃষ্ঠতা ত অনিবাৰ্য্য। আমরা সরকারী কর্তাদের বড় বড় অঙ্কপাত দেখিয়া যেন ভ্রান্ত ন হই ; আমাদের সর্বনাশের প্রতি যেন অন্ধ হইয়া না থাকি। আমরা যেমন প্রতিজ্ঞ করিয়াছি যে দেশে যাহা প্রস্তুত হয়, এরূপ জিনিষ বিদেশের কিছু লইব না, তেমনি দেখা যাউক—- আমদানি শুল্ক ১৯০৪-০৫ মায় লবণ ৭,২৩,৪৪,৯২২ I ৬,৮৪,৬৬,৪০৫ । ৬,৯২,৬৩,৬৩২ ৷ ు : 0 (t = 0 & ১৯০৬-০৭ | রপ্তানি শুস্ক ১,৩১,৭৫,৭৭২ । ১,১৫,১১,২৫৭ ৷ ১,০৫,৩৯,৯১৯ । লবণের মাশুল হ্রাস হওয়া সত্ত্বেও আমদানি শুল্ক বাড়িয়াছে এবং বিদেশীর সুবিধার জন্ত রপ্তানি শুল্ক কমিয়াছে । রপ্তানি দ্রব্যের মধ্যে পাট, তুলা, গালা, চামড়া প্রধান। ইহাদের পরিমাণ বৃদ্ধি হইয়াছে। খাদ্যসামগ্রীর রপ্তানি অল্প কমিয়াছে । চা অধিক রপ্তানি হইয়াছে। এতদ্ভিন্ন ধাতব সামগ্রী, তৈল, ঔষধ প্রভৃতি অন্তান্ত বৎসর অপেক্ষা গত বৎসর অধিক রপ্তানি হইয়াছে। আমদানি মধ্যে, শিল্পপণ্য প্রধান । দানি অল্প কম হইয়াছে । গত বৎসর আম কিন্তু খাদ্যপেয় সামগ্ৰী, যেমন চিনি, মসলা, লবণ, মুর, অধিক আমদানি হুইয়াছে। ঔযধও অধিক আমদানি হইয়াছে । আমাদের দেশে প্রধান আমদানি দ্রব্য চিনি ও কাপড়, উভয় দ্রব্যক্ট অধিক আমদানি হইয়াছে । চিনি জাভ হইতেই অধিক আসিয়াছে ; জাভার পর অষ্ট্রিয়া । কিন্তু কোন দেশই আমাদের দয়া করিতে ক্রটি করেন নাই । য়ুরোপের প্রত্যেক দেশ, আফ্রিকার মিশর ও নেটাল, আমেরিকার মেক্সিকো, মরিসস্ প্রভৃতি, এসিয়ার চীন, জাপান, অষ্ট্রেলিয়া প্রভৃতি সকলেই কিছু না কিছু চিনি পাঠাষ্টয়াছেন । ভারতীয় সকল প্রদেশের মধ্যে ১৯০৬ সালে সিন্ধু প্রদেশ সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক বিদেশী চিনি লইয়াছিল, ১৯০৭ সালে বোম্বাই সৰ্ব্বপ্রধান, ১৯০৬ সালে বাংলা তৃতীয় ছিল, ১৯০৭ সালে বাংলা দ্বিতীয় হইয়াছে। এ বৎসর সিন্ধু প্রদেশ তৃতীয় হইয়াছে, ৫০৪২৬৫ হন্যরের স্থলে এ বৎসর