পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6भोकों g छशध | R6 | । उाशं মাস্তুল ছিল, পাল ছিল, স্টীম এঞ্জিন ৰ কথা বিশ্বাস করা যায় না। কিন্তু সেই ছবিটা ত এখনও আছে তাহা ত অবিশ্বাস করা যায় না। সে ছবিও অল্প দিনের নয়, অন্তত চৗদ্ধ শ বৎসর হইয়া গিয়াছে।. তখনও লোকে মনে করিত, বিজয় এই ভূবে এইরূপ নৌকায় লঙ্কায় সামিয়াছিলেন। বুদ্ধের আগেও ভারতবর্ষের অন্যত্র এরূপ অনেক বড় বড় নৌকা ছিল। श्रेड बढ्न बङ्घ खाशछ शक्क्न श शालिन शङ्ख्। श्क्षाश श्रेयरूख জাহাজ ঘাইত। এক জাহাজে সাত শ লােক যাইবার কথা অনেক জায়গায় BDB DDSS DDD BDDDD DDD DDDB BDBD BBB BDBBD BDKS বুদ্ধদেবের আগে বা পরেও অনেক বৎসর ধরিয়া আর শুনা যায় না। তথাপি ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা মনে করেন, বুদ্ধের সময়ও তাম্রলিপ্তি একটি বড় বন্দর ছিল। অর্থশাস্ত্রে বলে যে, যিনি রাজার “নাবধ্যক্ষ' থাকিতেন, তিনি ‘সমুদ্রসংযানে'রও অধ্যক্ষতা করিতেন। সুতরাং তখনও যে বঙ্গ মগধ হইতে সমূদ্রে জাহাজ যাইত, সে বিষয়ে আর সন্দেহ নাই। বঙ্গ মগধ । হইতে জাহাজ যাইতে হইলে, তাম্রলিপ্তি ছাড়া আর বন্দরও নাই। : দশকুমারচরিত একখানি প্রাচীন গ্রন্থ। উইলসন সাহেব মনে করেন যে, উহা খ্ৰীস্টের জন্মের ছয় শত বৎসর পরে লিখিত। অনেকে কিন্তু মনে করেন, উহা শ্ৰীস্টের জন্মের পূর্বেই লেখা হইয়াছে। উহাতে তাম্রলিপ্তি নগরের বিবরণ আছে। সেখান হইতে অনেক পোত বঙ্গসাগরে যাইত। দশকুমারের এক কুমার। তাম্রলিপ্তি হইতে সেইরূপ। 4क পােতে চড়িয়া দূর সমুদ্রে যাইতেছিলেন। রামোয়ু নামে এক যবনের পোত তাঁহার পোতকে ডুবাইয়া দেয়। “রামেষু নাম্নেী যবন্যস্ত’ পড়িয়া ইজিপ্টর