পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8טול কালের ন্যায় যেন শত রাজ্যে বিভক্ত রহিয়াছে কাজেই প্রতিষ্ঠা প্রচার বাঙ্গালায় ५९म७ अङि रुट्टेिन । • নববার্ষিকীর অপকৃষ্ট অংশ সম্বন্ধে আমরা অনেক কথা বলিলাম। ইচ্ছা ছিল উৎকৃষ্ট অংশ লইয়া আলোচনা করি কিন্তু আমাদের স্থানাভাব । নববার্ষিকী গ্রন্থে উৎকৃষ্ট ভাগ অনেক আছে। পঞ্জিকা প্রকরণটি আদ্যোপান্ত সকলের পাঠ করা আবশ্যক । সংগ্রহকার যে একটি বিশেষ ভম দৰ্শাইরাছেন তাহা সকলের জানা উচিত । আমরা তাহার কতকাংশ নিয়ে উদ্ধৃত করিলাম। “আমাদিগের দেশের পঞ্জিকাকারের এক্ষণে যে সময় হইতে নুতন বৎসরের গণনা আরম্ভ করিয়াছেন,এবং যে নিয়মে মাসিক দিনসংখ্যার ভাগ করিতেছেন, তাহাতে গুরুতর ভ্রম লক্ষিত হয় । এই ভ্ৰম আগু সংশোধন না করিলে আমাদিগের পঞ্জিকা ক্রমেই অধিকতর অশুদ্ধ হইতে থাকিবে, এবং তিন চারি সহস্ৰ বৎসর পরে এক ঋতুতে অন্য ঋতুর গণনা আরম্ভ হইবে । সৰ্ব্বসাধারণের সন্মতিভিন্ন যদিও এই ভ্রম সংশোধন করা আমাদিগের ক্ষমতাধীন নহে, তথাপিও এই ভ্রম প্রদর্শন করিয়া ত্বাহার প্রতিকারের উপায় নির্দেশ করা কৰ্ত্তব্য সন্দেহ नiं ।* , प्रजाषज गवष्क गरअश्कांद्र ७ई निम्नः उड्रेडे আশ্চর্য্য কথা লিখিয়াছেন । বঙ্গদর্শল । ( श्रांशिन “বহুকাল পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষে যে মুদ্রাযন্ত্র ছিল তাহার একটা প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে। ওয়ারেন হেষ্টিংসের শাসন কালীন তিনি দেখিতে পান যে, বারীনসী জেলার এক স্থলে মৃত্তিকার কিছু নীচে পশমের ন্যায় অণশীল একরূপ পদার্থের একটি স্তর রহিয়াছে। মেজর রুবেক ইহার সংবাদ পাইয়া তথায় উপস্থিত হন এবং সে স্থান খনন করিয়া একটি খিলান দেখিতে পান। পরিশেষে খিলানের অভ্যন্তরদেশে প্রবেশ করিয়া দর্শন করেন যে, তথায় একটি মুদ্রাযন্ত্র ও স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র অক্ষর মুদ্রাঙ্কনের নিমিত্ত সাজান রহিয়াছে। মুদ্রাযন্ত্র ও অক্ষর পরীক্ষা করিয়া সিদ্ধান্ত হয়, সে সকল একালের নয়, অনুনি এক সহস্ৰ বৎসর এই অবস্থায় রহিয়াছে। আমাদিগের পূৰ্ব্ব পুরুষেরা যে মুদ্রাযন্ত্র ও উপকরণাদি ব্যবহার করিতেন, আমরা যবনাধিকারে তাহা হইতে বঞ্চিত হইয়াছি।” সংগ্রহকার এই সংবাদ কোথায় পাইয়াছেন তাহ বিশেষ করিয়া লিখিলে ভাল হইত।" না লেখায় এই পরিচয় অনেকের নিকট গ্রাহ হইবে না । মুদ্রাযন্ত্র প্রাচীনকালে চীনদেশে ছিল কিন্তু তারতবর্ষে ষে কখন ছিল এমত কাহারও বিশ্বাস নাই । এক্ষণে তাহা বিশ্বাস করাইতে হইলে বিশেষ প্রমাণ অবিস্তক। wal of Gentleman's Magazine নামক একখানি লামান্য সাময়িক পত্রে এই কথা লিখিত হইয়াছিল কিন্তু তাহ