পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"मबत्र সংখ্যা। }. . भड्ांक्षदिङ्गि गच्ह१ ।। ઇન્કઃ এই সম্পর্কে আর একটা কথা না বলির निब्रख * इहेष्ठ भाब्रिएडश् िन । भशভারতকে আদর্শ মহাকাব্য বলিয়া গ্রহণ করিয়া এৰং হিমগিরির সহিত তাহার তুলনা করিতে গিয়া লেখক মহাকাব্যের একটা লক্ষণ নিৰ্দ্ধারণ করিয়া ফেলিয়াছেন। বলা বাহুল্য, এই আবিষ্কার জগতের যাবতীয় অলঙ্কারশাস্ত্রের রোমহর্ষ উৎপাদন করিবে । তাহা জানিয়াও সেই আবিষ্কারটি পাঠকগণের সম্মুখে উপস্থিত করিবার দুঃসাহস আশ্রয় করিলাম ; আশা করি, তাহীদের গুন্দ্রোজ্জল দশনচ্ছটা লেখককে রণারস্তেই পৃষ্ঠপ্রদর্শনে বাধা করিবে না। লেখকের মতে যে কাব্য পড়িতে হয় না, তাছারই নাম মহাকাব্য। না পড়িয়াই আমরা মহাকাব্যের কাব্যরসাস্বাদনে অনেকটা অধিকারী হইতে পারি। রামায়ণের চতুবিংশতিসহস্ৰ শ্লোকের ও মহাভারতের লক্ষশ্লোকের অধিকাংশই অপঠিত রহিয়াছে, ইহা স্বীকার করিলে ৰোধ করি পাঠকসমাজের অধিকাংশই লজ্জিত হইবেন না । তথাপি এই পাঠকসমাজ উভয় মহাকাব্যের কাব্যরসের আস্বাদন জানেন না, ইহা স্বীকার করিতে ॐांशंब्रां कथनहे जश्वाड झहेररुन न । ब्रांभচরিত্র ও কৃষ্ণচরিত্র, লক্ষণচরিত্র ও কর্ণচরিত্র, দশাননচরিত্র ও দুৰ্য্যোধনচরিত্র, ভরতচরিত্র ও ভীষ্মচরিত্র, মহাকাব্যের গহনবন ভেদ করিয়া এই সকল মহামানবচরিত্রের পূৰ্শলাভ অামাদের অধিকাংশের डांcशाहे वह नौहे । आभद्रा प्रब्र श्रङ खेश নিরীক্ষণ করিয়াছি মাত্র, তথাপি দূর হইতেই তাহার মাহাঙ্কো আমরা বিক্ষিত ও স্তম্ভিত, হইয়া রছিয়াছি জিজ্ঞাসা করা যাইতে পারে, ভারতবর্ষে আর্য্যসমাজে জন্মগ্রহণ করিয়া যে ব্যক্তি মাতৃস্তম্ভ পান করিয়া বন্ধিত হইয়াছে, অথচ রামচরিত ও সীতাচরিতের পুণ্যধারা, সেই মাতৃস্তম্ভের প্রবাহের মত তাহার আধ্যাত্মিক জীবনের শিরায় শিরায় সঞ্চারিত হয় নাই, স্বায়ুতন্ত্রীতে তাড়িতস্রোতের সঞ্চালন করে নাই, তাহার অস্থিতে, তাহার মজ্জায়, ভাহীর পেশীতে বল বিধান কয়ে নাই, সেই হতভাগোর- সেই পিওঁীভূত জড়ের ভারতসমাজে স্থান কোথায় ? পঞ্চবিংশতি-কোটি হিন্দুসন্তানের অধিকাংশ, অন্ত কারণ ন থাকিলেও, শুদ্ধ ভাষাজ্ঞানের অভাবে, সেই পুণ্য স্রোতস্বিনীর মূল প্রস্রবণে গিয়া তৃষ্ণানিবারণে অশক্ত আছে, সন্দেহ নাই ; কিন্তু লক্ষ্মণের মত ভাই, হকুমানের মত দাস, ভীষ্মের ন্তায় পিতামহ ও কর্ণের গুণয় বৈরীর জাগ্রত-জীবন্ত প্রতিমূৰ্ত্তি কয়জনেয় মানসচক্ষুর সম্মুখে দণ্ডায়মান নাই ? অামাদের বঙ্গদেশেরই অসংখ্য নরনারী মাতৃমুখে লঙ্কাদহনের ও লক্ষ্মণভোজনের কথা শুনি য়াছে ; কথকের মুখে, গায়কের মুখে মন্থরার লাঞ্ছনা ও অঙ্গদরাবণসংবাদের অতিরঞ্জনে আমোদিত হইয়াছে ; যাত্রার, গানে ভরতমিলন ও গীতানিৰ্ব্বাসন অভিনীত হইতে দেখিয়া অশ্রুবিসর্জন করিয়াছে ; কৃত্তিবাসী রামায়ণ হস্তে অবকাশরঞ্জন করিয়াছে ; এবং শেষের সেদিন রামনাম শুনিতে শুনিতে জগৎসংসারের নিকট হইতে চিরবিদায় গ্রহণ করিয়াছে ; কিন্তু সেই আদিকৰিয়