পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নৰম সংখ্যা । ] পাত্রির কঙ্কাল । , 德 6 eV) বাসন, মেঘের ন্যায় তাহার মস্তিষ্কের মধ্যে ভাসিঠেছে । মনের ভাব টুকিয়া রাখা অধ্যাপকের অভ্যাস ছিল । বিভিন্ন সময়ের মনোভাব তুলনা করিয়া, তাহা হইতে তিনি বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত স্থাপন করিতেন । তিনি এই সময়ে স্মৃতিলিপির বহি বাহির করিয়া, যে কথাগুলি তাহাতে লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন, আমুর তাছার অবিকল প্রতিলিপি - নিয়ে দিতেছি ঃ– “তেরেসিতা ! যে প্রেম এখন অস্তহিত श्ब्राप्छ्, cनई cथरभद्र छूमिहे यषिष्ठांजों দেবী ! তোমার একটি চাহুনিতে আমার জীবনের রহস্য খুলিয়। গিয়াছিল! ঝটিকাভগ্ন শৈলরাশির মধ্য দিয়া–উৎপাটিত বৃক্ষসমূহের মধ্য দিয়া কত-কত বৎসর চলিয়। গিয়াছে, তবু আমি তোমাকে ভালবাসি. কোথায় তুমি ? বোধ হয় লোকাস্তরে. আহা ! এই ‘বোধ হয়” কথাটির মধ্যে কি মোহনমন্থই নিহিত । আর আমি –সংসারের গলগ্রহ বৃদ্ধ আমি কিনা এখানে এই হাস্যজনক তুচ্ছ ক্রীড়ামোদে আত্মবিনোদন কল্পিতেছি । আর তুমি রাফায়েল, স্বপ্নময় রহস্যময় ভাবে ভোর বিশুদ্ধচরিত্র যুবক—তুমি কি চাও ?...আমার চক্ষের সম্মুখ দিয়া তোমার সেই भूéिषांनि cयन कणिब्र दांश्তেছে—তোমার মুখে কি-এক অদ্ভুত হাসির রেখা যেন আমি অঙ্কিত দেখিতে পাইতেছি। यांनदन्नगड झःथकडे रुहेरठ *णांब्रन नी করিয়া তুমি প্লান্ত্রির বেশে সেই সব দুঃখकडे आंब्र७ cषन श्रीकूफ़ाहेब्र! शब्रिहण ; *८ब्र ५कनिन गश्नां ¢कॉर्षांङ्ग अखहिंड इहे८ण । ওঃ ! সে কি ভয়ানক দিন ! তেরেসিত ! রাফায়েল ! আমি সমস্ত জীবন.....”। এই বাক্যগুলি একটু প্রলাপের মত শুনাইলেণ্ড, উহা হইতে বুঝা যায়, সেই বৃদ্ধ অধ্যাপকেরও একদিন ভালবাসার দিন ছিল ; আর ইহাও নিশ্চিত, সে সময়ে বিজ্ঞান তার একমাত্র চিস্তার বিষয় ছিল না। যাহাই হউক, কুরাশী ক্রমেই ঘনাইতে লাগিল ; রাত্রিও নিকটবর্তী, এখন গৃহে ফিরিবার কথা ভাবিবার সময় উপস্থিত হইল। অধ্যাপক লম্ব ছিপ কাঠির চারিদিকে স্বতা গুটাইয়া জড়াইতে লাগিলেন, তাহার ফাতনাটা সুদূর জলে একগুচ্ছ তৃণের মধ্যে ভাসিতেছিল। মনে হইল, স্থতায় যেন টান পড়িতেছে, কিসে যেন আট্‌কাইয়াছে। চেষ্টা করিয়াও ছিপূট উঠাইতে পারিলেন না। মনে করিলেন, বড়শিতে একটু বড় মাছ বাধিয়াছে ; তাই আস্তে আস্তে মৃদুভাবে স্বতাটি টানিতে লাগিলেন ; ক্রমে বড়শিধূত বস্তুটা নিকটবৰ্ত্তী হইলে, সেই বস্তুটি দেখিবামাত্র ভয়মিশ্র বিস্ময় তাহার মুখে সহসা প্রকটিত হইল । নিশ্চয়ই সামান্ত একটা মৎস্ত হইবে । মনে হইল, বড়শি একটা জড়পিণ্ডে আটকাইয়াছে সৌভাগ্যের বিষয়, সে সময় দিনের আলো একেবারে তিরোহিত হয় নাই , সেই আলোকে মামুষের মাথার খুলির মত কি যেন একটা পদার্থ দেখিতে পাইলেন। কিন্তু যখন দেখিলেন যে, সেই মাথা একটা শরীরের সহিত স্বাভাবিক বন্ধনে সংযুক্ত, এবং যখন সেই মাংসহীন