পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পটল এবং হরকুমারবাৰু - হাসিয়া উঠিলেন। কুড়ানি কৌতুকের মর্শ না বুঝির ক্টাছাদের অনুকরণে মুখখানি হাসুিতে ভরিয়া চাহিয়া রহিল। शर्डौन लांण रुहेब्रां ऊँटैिंग्रां दाख श्ब्रां —“আঃ, পটল, তুমি বাড়াবাড়ি করিতেছ—ভারি অন্তায় ! হরকুমারবাবু, আপনি পটলকে বড় বেশি প্রশ্রয় দিয়া থাকেন ?” - হরকুমার কহিলেন—“নহিলে আমিও যে উ হার কাছে প্রশ্রয় প্রত্যাশা করিতে পারি না। কিন্তু যতীন, কুড়ানিকে তুমি জান না বলিয়াই অত ব্যস্ত হইতেছ। তুমি লজ্জা করিয়া কুড়ানিকে-মুদ্ধ লজ্জা করিতে শিখাইবে দেখিতেছি। উহাকে জ্ঞানবৃক্ষের ফল তুমি খাওয়াইয়েনে। সকলে উহাকে লইয়া কৌতুক করিয়াছে—তুমি যদি মাঝের থেকে গাম্ভীৰ্য্য দেখাও, তবে সেটা উহার পক্ষে একটা অসঙ্গত ব্যাপার হইবে।” পটল। ঐজন্তই ত যতীনের সঙ্গে আমার কোনকালেই বনিল না—ছেলেবেলা থেকে কেবলি ঝগড়া চলিতেছে—ও বড় গম্ভীর । - হরকুমার। ঝগড়া করাটা বুঝি এমনি করিয়া একেবারে অভ্যাস হইয়া গেছে— ভাই সরিয়া পড়িয়াছেন, এখন— পটল। ফের মিথ্যা কথা! তোমার সঙ্গে ঝগড়া করিয়া মুখ নাই—আমি চেষ্টাও করি না।. , श्द्रकूर्मांद्र। श्रांभि cशोफ़ांष्ठहे शंब्र भांमिब्रां याँहे । o পটল। বড় কৰ্ম্মইঞ্চর! গোড়ায় হার ६ वर्छनश्वबि। ' [ ২য় বর্ষ, চৈত্র। ন মানিয়া শেষে হার মানিলে কত খুলি হইতাম ! ** • খুলিয়া দিয়া যতীন অনেক কথা ভাবিল। যে মেয়ে আপনার বাপ-মাকে না খাইতে পাইয়া মরিতে দেখিয়াছে, তাহার জীবনের উপর কি ভীষণ ছায়া পড়িয়াছে ! এই নিদারুণ ব্যাপারে সে কত বড় হইয়া উঠিয়াছে —যুহাকে লইয়া कि ८कोछूक कब्र यांब्र ? বিধাতা দয়া করিয়া তাহার বুদ্ধিবৃত্তির উপরে একটা আবরণ ফেলিয়া দিয়াছেন— এই আবরণ যদি উঠিয়া যায়, তবে অদৃষ্ট্রের রুদ্রলীলার কি ভীষণ চিন্তু প্রকাশ হইয়া পড়ে। আজ মধ্যাহ্লে গাছের ফাঁক দিয়া যতীন যখন ফাস্তুনের আকাশ দেখিতেছিল, দুর হইতে কঁঠাল-মুকুলের গন্ধ যুদ্রতর হইয়া তাহার ভ্রাণকে আবিষ্ট করিয়া ধরিতেছিল— তখন তাহার মনটা মাধুর্য্যের কুহেলিকায় সমস্ত জগৎটাকে আচ্ছন্ন করিয়া দেখিয়াছিল —ঐ বুদ্ধিহীন বালিকা তাহার হরিণের মত চোখ-দুটি লইয়া সেই সোনালি কুহেলিকা অপসারিত করিয়া দিয়াছে—ফান্ধনের এই কুজন-গুঞ্জন-মৰ্ম্মরের পশ্চাতে সংসারে যে ক্ষুধাতৃষ্ণাতুর দুঃখকঠিন দেহ লইয়া বিরাটু মূৰ্ত্তিতে দাড়াইয়া আছে, উদঘাটিত যবনিকার শিল্পমাধুৰ্য্যের অন্তসালে সে দেখা দিল । পরদিন সন্ধ্যার সময় কুড়ানির সেই বেদন ধরিল। পটল তাড়াতাড়ি যতীনকে ডাকিয়া পাঠাইল। যতীন আসিয়া দেখিল, কষ্ট্রে কুড়ানির হাতে-পায়ে খিল ধরিতেছে— শরীর আড়ষ্ট । যতীন ঔষধ আনিতে পাঠাইয়া বোতলে করিা গরম হয়, আনিতে