পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাক্ষশ সংখ্যা। ] . ૭૧૯ হাড়ের কাছে মাথা নত করিয়া রাখিল। কুটাদি গলা হইতে মালা খুলিয়া যতীনের গলায় পরাইয়া দিল। তখন পটল তাহার কাছে আসিয়া .ডাকিল, “ - কুড়ানি তাহার শীর্ণ মুখ উজ্জল করিয়া f" . - কহিল—“কি দিদি !" ... - পটল কাছে আসিয়া তাহার হাত খুরিয়া. কহিল—“আমার উপর তোর আর কোন রাগ নাই বোৰু ?” । কুড়ানি স্নিগ্ধকোমল দৃষ্টিতে কহিল—“না निनि !” o পটল কহিল, “যতীন, একবার তুমি ও-ঘরে যাও!” যতীন পাশের ঘরে গেলে পটল ব্যাগ খুলিয়া কুড়ানির সমস্ত কাপড়-গহনা তাহার মধ্য হইতে বাহির করিল। রোগিণীকে অধিক নাড়াচাড়া না করিয়া একখানি লাল বেণাক্সপি শাড়ী সন্তপণে তাহার মলিন ৰন্ত্রের উপর জড়াইয়া দিল। পরে একে একে একএফগাছি চুড়ি তাহার হাতে দিয়া দুই হাতে দুই বালা পরাইয়া দিল। তার পরে ডাকিল—“যতীন " | যন্ধন আলিতেই তাকে বিছানায়কা, ইয়া পটল তাঁহার হাতে কুড়ানির একছড়া সোনার হার দিল। যতীন সেই হারছড়াটি ৩ লইয়া অন্তে আস্তে কুড়ানির মাথা তুলিয়া ধরিয়া তাহাকে পরাইয়া দিল। ভোরের আলো যখন কুড়ালির মুখের উপরে আসিয়া পড়িল, তখন সে আলো সে আর দেখিল না! তাহার অমান মুখকাস্তি দেখিয়া মনে হইল, সে মরে নাই—কিন্তু সে যেন একটি অতলস্পর্শ মুখস্বপ্নের মধ্যে নিমগ্ন হইয়া গেছে। *剑 যখন মৃতদেহ লইয়া যাইবার সময় হইল, তখন পটল কুড়ানির বুকের উপরে পড়িয়া কাদিতে ক্লাদিতে কহিল, “বোন, তোর ভাগ্য ভাল ! জীবনের চেয়ে তোর মরণ মুখের ” যতীন কুড়ানির সেই শান্তস্নিগ্ধ মৃত্যুচ্ছবির দিকে চাহিয়া ভাবিতে লাগিল—“জীবনে হঠাৎ এমন যে ভালবাসা লাভ করিয়াছি, মৃত্যুর দিন পর্য্যস্ত সে সৌভাগ্য কখনো ভুলিতে পারিব না। ভগবান, তোমার ধন তুমিই নিলে, আমাকেও বঞ্চিত করিলে न !” ്-ബ=-ൽ সন্ধ্যার একটি স্বর। • cकोर्थ ७ष पूनरङ्ग थिएुरझ कङ्ग५ কে আমায়ে জানাইবে বল ? . কেন নদীতীরে বসি নয়ন অক্ষণ— চল যাই চল গৃহ চল । ७ई cष नौब्र नैौटब्र · বসচ্ছায়া পড়ে ঘিরে গগন আঁধার করি’ রৰি চলে ঘর-.