S\అప్ని বঙ্গদর্শন । [ শ্রাবণ । মহেন্দ্ৰ কহিল—“তুমি ত দিবে, আমি দিতে দিৰ কেন ?” আশা যে বিনোদিনীকে ভালবাসিতে পারে, মহেন্দ্র বলে, ইহাতে তাহার স্বামীর প্রতি প্রেমের খৰ্ব্বতা প্রতিপন্ন হয়। মহেন্দ্র स्रश्झांद्र कब्रिञ्च वलिऊ, “ञांभांब्र भङ অনন্তনিষ্ঠ প্রেম তোমার নহে।" আশা তাহা কিছুতেই মানিত না,—ইহা লইয়া ঝগড়া করিত, কাদিত, কিন্তু তর্কে জিতিতে পারিত না । মহেন্দ্র তাঁহাদের দু'জনের মাঝখানে বিনোদিনীকে স্বচ্যগ্র স্তান ছাড়িয়া দিতে চায় না, ইহাই তাহার গর্বের বিষয় হইয়া উঠিল। মহেঞ্জের এই গৰ্ব্ব আশার সহ হইত না, কিন্তু আজ সে পরাভব স্বীকার করিয়া কছিল--"আচ্ছা বেশ, আমার খাতিরেই তুমি আমার বালির সঙ্গে আলাপ कङ्ग ।” 颯 আশার নিকট মহেন্দ্র নিজের ভালবাসার দৃঢ়তা ও শ্রেষ্ঠত প্রমাণ করিয়া অবশেষে বিনোদিনীর সঙ্গে আলাপ করিবার জন্ত অনুগ্রহপূর্বক রাজি হইল।—বলিয়া রাখিল, “কিন্তু তাই বলিয়া যখন-তখন উৎপাত করিলে বাচিব না ।” পরদিন প্রত্যুষে বিনোদিনীকে আশা उठांशंब्र दिछ्ॉनॉञ्च शृिङ्गां छज्जांझेब्र! शद्भिल । বিনোদিনী কহিল—“এ কি আশ্চৰ্য্য ! চকোরী যে আজ চাদকে ছাড়িয়া মেঘের দরবারে ? - আশা কহিল—“তোমাদের ও সব কবিতার কথা আমার আসে নু ভাই, কেন বেনাবনে মুক্ত ছড়ানো ? যে তোমার কথার জবাব দিতে পারিবে, একবার তাহার কাছে কথা শোনা ও’লে!” বিনোদিনী কহিল, “সে রসিক লোকটি কে ?” আশা কহিল—“তোমার দেবর, অামার श्रागैौ ! मा छांझे ठेोप्लेो मब्र-ठिनि ८ठांयांब्र সঙ্গে আলাপ করিবার জন্ত পীড়াপীড়ি করিতেছেন ।” বিনোদিনী মনে মনে কহিল, “স্ত্রীর হুকুমে আমার প্রতি তলৰ পড়িয়াছে, আমি অমনি ছুটিয়া যাইব, আমাকে তেমন পাও नाहे !” বিনোদিনী কোনমতেই রাজি হইল না । আশা তখন স্বামীর কাছে বড় অপ্রতিভ হইল । মহেন্দ্ৰ মনে মনে বড় রাগ করিল। তাহার কাছে বাহির হইতে আপত্তি ! তাহাকে অন্ত সাধারণ পুরুষের মত জ্ঞান করা । আর কেহ হইলে ত এতদিনে অগ্রসর হইয়া নানা কৌশলে বিনোদিনীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ আলাপ-পরিচয় কল্পিত । মহেন্দ্র ষে তাহার চেষ্টামাত্র ও করে নাই, ইহাতেই কি বিনোদিনী তাহার পরিচয় পায় নাই ? বিনোদিনী যদি একবার ভাল করিয়া জানে, তবে অন্য পুরুষ এবং মহেঞ্জের প্রভেদ বুঝিতে পারে ! 象 বিনোদিনীও ছুদিন পূৰ্ব্বে জাক্রোশের সহিত মনে মনে বলিয়াছিল—“এতকাল বাড়ীতে অাছি, মহেন্দ্র যে একৰtয় আমাকে দেখিবার চেষ্টাও করে না ! যখন পিসিমার ঘরে থাকি, তখন কোন ছুতা করিয়াও যে মার ঘরে আসে না ! এত ঔদাসীন্য কিসের?
