পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থসংখ্যা।] नूउन निकोख्। ›boጫ মন্তব্য । নিউটনের একটি স্বপ্রসিদ্ধ সিদ্ধান্ত এই যে, চলমান বস্তু প্রতিরুদ্ধ ন হইয়! থামিতেপারে না এবং স্থির বস্তু চালিত না হইয়া চলিত্তে পারেন । এই সিদ্ধাস্ত হক্টতে এখানে একটি নূতন সিদ্ধান্ত টানিয়া বাহির কয়। হইতেছে এই যে, চলমান বস্ত দুই স্থই মুহূর্বে পর্য্যায়ক্রমে প্রতিরুদ্ধ এবং চালিত হর । এরূপ হইতে পারে না যে, নিউটনের সিদ্ধান্ত সত্য-সিদ্ধান্ত—এখানকার নূতন সিদ্ধান্ত মিথ্য-সিদ্ধান্ত ; কেন না, এখানকার নুতন সিদ্ধাস্তটি যে, নিউটনের সিদ্ধান্তের অবগুণ্ডাধী ফল, তাহার অকাট্য প্রমাণ উপরে বিধিমতে প্রদর্শিত হইয়াছে। অতএব যদি সভ্য হয়, তবে উভয় সিদ্ধান্তই সত্য ; शनि धिर्था1 श्ब्ल, ७८ख खेङग्न निक्षालु हे भिक्षा । নিউটনের আবিষ্কৃত আমুকেঞ্জিক এবং Affētosfère (centripetal aqs centrifugal) শক্তির সহিত এখানকার প্রতিরোধকশক্তি এবং চালক-শক্তির সোসাদৃশ্যের কতকটা আভাস পাওয়া যায় ; তাছা এইঃ– মনে কর একগাছি জড়ির এক প্রাস্তে একখণ্ড লীলা বাৰিয়া উহার দ্বিতীয় প্রাস্ত ধরিয়া লীগাটাকে ক্ৰতগতি যুদ্ধানে যাইতেছে । এরূপ স্বলে, চালক-শক্তির প্রভাবে সীসাটা ঘূর্ণান্ধকের হস্ত হইতে দূরে প্রধাৰিত হইয়া দড়িটাকে ৰাছিয়েশ্ন দিকে টানিতেছে, **९ वृ*ीब्रप्कब्र हtखङ्ग ८ब्रांथक-अखि प्रक्लि"प्र उंशब्र विनबैौड क्रिक छानिएडts । *भीब ५रेब्रन बरन हब ८ष, बफ़िके कृहे ইং মুহূর্বে পৰ্যায়ক্রমে প্রসারিত এবং প্রতিকৃদ্ধ হয়। এরূপ মনে হইবার বিশেষ একটি কারণ আছে, তাহা এইঃ गैौनाüारक घूबाहेरउ शूबांहेरठ मक्लिफ़ै। যদি কোনে মুহূৰ্ত্তে বেশীমাত্র প্রসারিত হইয়া হস্ত হইতে উড়িয়া পলাইবার উপক্রম করে, তবে তাহার অব্যবহিত পরমুহূর্তে ঘূর্ণায়ক দড়িটার ধূতস্থান বেশীমাত্রা বলের সহিত মাটিয়া ধরে । দড়ি 'বেণীমাত্রা প্রসারিত হইলে, পরে ঘুর্ণায়ক বেশী মাত্রা বলের সহিত্ ধুতস্থান আণটিয়া ধরে । কাজেই বলিতে হইতেছে যে, ওরূপ স্থলে চালকশক্তি এবং রোধক-শক্তি পূৰ্ব্বাপর দুই মুহূৰ্ত্তে পৰ্য্যাধক্রমে কাৰ্য্য করে। এখানে 5two-offs wifstofo (centrifugal) — অর্থাৎ কেন্দ্রের বন্ধন অতিক্রম করিয়া সীসাটাকে দূরে নিক্ষেপ করিতে চেষ্টা করে, এবং রোধক-শক্তি আমুকেন্দ্রিক centripetal—অর্থাৎ সীসাটাকে কেন্দ্রের দিকে টানিয়ু। রাখিতে চেষ্টা করে, ইছা দেখিতেই পাওয়া যাইতেছে । ফলকথা এই যে, কবিতার ছন্দে যেমন লঘু-গুরু মাত্রা পর্য্যায়ক্রমে সন্নিবেশিত হয়, তেমনি বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের সৰ্ব্বত্র রোধক-চালক, আমুকেন্দ্রিক-আতিকেন্দ্রিক, রাত্ৰি-দিবা, কৃষ্ণপক্ষ-শুক্লপক্ষ, উত্তরায়ণ-দক্ষিণায়ণ প্রভৃতি যুগলগণ পৰ্য্যায়ক্রমে তরঙ্গিত হইতেছে-এই সহজ সত্যটি অযাচিত ভাবে আমাদের চক্ষের সম্মুখে প্রতিনিয়ত উপস্থিত হয় বলিয়া আমরা ছেলা করিয়া তাহা দেখিয়াও দেখি না। কথায় ৰলে—“গেয়ে যোগী ভিখ পায় না।” ঐদ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর।