পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম-সংখ্যা । ] . কেকানি। ఇవీసా এইরূপ স্বজনের অবসর পায়। পৰ্য্যাপ্ত, পুষ্পস্তবকাবনম্রা”—ইহার মধ্যে লয়ের যে উখান-পতন আছে, কঠোরে কোমলে যথাযথক্কপে মিশ্রিত হইয়া ছন্দকে যে দোলা দিয়াছে, তাহা জয়দেবী লয়ের মত অতিপ্রত্যক্ষ নহে—তাহ নিগুঢ় ; মন তাহা আলস্যভরে পড়িয়া পায় না, নিজে आदिकांब्र कब्रिग्रा णहेब्रा भूनि इब्र। ७हे শ্লোকের মধ্যে যে একটি ভাবের সোনার্য্য, তাহাও আমাদের মনের সহিত চক্রান্ত করিয়া অশ্রুতিগম্য একটি সঙ্গীত রচনা করে—সে সঙ্গীত সমস্ত শব্দসঙ্গীতকে ছাড়াইয়া চলিয়া शांग्र,-भप्न श्ब्र, cयन कॉन खूङ्गाईब्रl cशणকিন্তু কান জুড়াইবার কথা নহে, মানসা মায়ায় কানকে প্রতারিত করে । আমাদের এই মায়াবী মনটিকে স্বজনের অবকাশ না দিলে, লে কোন মিষ্টতাকেই বেশিক্ষণ মিষ্ট বলিয়া গণ্য করে না । সে উপযুক্ত উপকরণ পাইলে কঠোর ছন্দকে ললিত, কঠিন শব্দকে কোমল করিয়া তুলিতে পারে । সেই শক্তি খাটাইবার জন্য সে কবিদের কাছে অনুরোধ প্রেরণ করিতেছে । কেকারব কানে শুনিভে মিষ্ট নহে, কিন্তু অবস্থাবিশেষে, সময়বিশেষে মন তাহাকে মিষ্ট করিয়া শুনিতে পারে, মনের সেই ক্ষমতা আছে । সেই মিষ্টতার স্বরূপ, भूए७fप्नञ्च विहेऊी झहे८ङ ऋङङ्ग । नदবর্ষাগমে গিরিপাদমূলে লতাজটিল প্রাচীন মহরিণের মধ্যে যে মত্তত উপস্থিত ইধ, কেকারৰ তাছারি গান। আষাঢ়ে "मप्रिबॉन डभांण-फॉर्जी-वद्वनम्र वि७*ऊब्र ঘনায়িত অন্ধকারে, মাতৃস্তন্যপিপাস্ক উৰ্দ্ধবাহ শতসহস্ৰ শিশুর মত অগণ্য শাখাপ্রশাখায় আন্দোলিত মন্মরমুখর মহোল্লাসের মধ্যে রাহয়৷ রহিয়া কেক। তারস্বরে যে একটি কাংস্যক্ৰেষ্কার ধ্বনি উখিত করে, তাহাতে প্রবীণ বনস্পতিমণ্ডলীর মধ্যে আরণ্য মহোৎসবের প্রাণ জাগিম্বা উঠে । কবির কেকারব লেহ বর্ষার গান,—কান তাহার भाभूर्ष) आप्न ना, भनई छाप्न । cनहेछनjहें মন তাহাতে অধিক মুগ্ধ হয় । মন তাহার সঙ্গে সঙ্গে আরো অনেকখানি পায় –সমস্ত মেঘাবৃত আকাশ, ছাপ্পাবৃত অরণ্য, নীলিমাচ্ছল্প গিরিশিখর, বিপুল মুঢ় প্রকৃতির অব্যক্ত অন্ধ আনন্দরাশি । বিরহিণীর বিরহবেদনার সঙ্গে কবির কেকারব এইজন্যই জড়িত । তাহা শ্রীতিমধুৱ বলিয়। পথিকবধূকে ব্যাকুল করে ন। —তাহ সমস্ত বর্ষার মৰ্ম্মোদঘাটন করিয়া দেয়। নরনারাঃ cপ্রমের মধ্যে একটি অত্যন্ত আদিম প্রাথমিক ভাব আছে— তাহা বহিঃপ্রকৃতির অত্যস্ত নিকটবৰ্ত্তী, তাহ জল-স্থল-আকাশের গায়ে গায়ে সংলগ্ন । ষড় ঋতু আপন পুষ্পপৰ্য্যায়ের সঙ্গে সঙ্গে এই প্রেমকে নানা রঙে রঙিাইয়া দিয়া যায় । যাহাতে পল্লবকে স্পন্দিত, নদীকে তরঙ্গিত, শস্যশীর্ষকে হিল্পোলিত করে, তাহা ইহাকেও অপুৰ্ব্ব চাঞ্চল্যে আন্দোলিত করিতে থাকে। পূর্ণিমার কোটাল ইহাকে স্ফীত করে এবং সন্ধ্যাভ্রের রক্তিমায় ইহাকে লজ্জামণ্ডিত বধুবেশ পরাইয়া দেয়। এক একটি ঋতু যখন আপন সোনার কাঠি লইয়া প্রেমকে স্পর্শ করে, তখন সে রোমাঞ্চ