পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఈు यङ्गझैनि । ... : :". . . . পদের উপর যতিপাতের নিয়ম ও উচ্চারণবিধি, ৭ম ও ৮ম অধ্যারে স্বর ও ব্যঞ্জন বর্ণের उांशिकi, &ध्श्iांग्ढ़ॆब्र निघ्रभ ५द१ षांश्लिब्र নিয়ম অনুসারে শাসকলের বিভাগ প্রভৃতি প্রদত্ত হইয়াছে । এই প্রাতিশাখ্যে শাকটায়ন, শাকলা, গার্গ্য, (ঋক্ প্রাতিশাখ্যেও ইহাদের নাম দেখিতে পাওয়া যায়) কাশুপ, দালভ্য, জাতুকণা, শৌনক, (ঋকৃ-প্রাণ-কার?) ঔপশিবি, কাশ্ব প্রভৃতির নাম উল্লিখিত আছে । ইহার মাতৃমোদক নামে উবটের টীকা অতি প্রসিদ্ধ। এতদ্ব্যতীত নিতান্ত আধুনিক কালে বিরচিত “প্রাতিশাখ্যজ্যোৎস্না” নামে ইহার আর একখানি টীকা আছে। সিদ্ধেশ্বরের পুত্র রামচন্দ্র ইহার রচয়িত। অধ্যাপক গোল্ড কর ( Prof. Goldstucker ) HER FUGIR, এই কাত্যায়ন ও পাণিনির ভাষ্যকার কাত্যায়ন একই ব্যক্তি । কিন্তু তিনি ইহার সস্তোষজনক প্রমাণ দিতে পারেন নাই । কেবল নামসাদৃশ্যে এ বিষয়ের প্রকৃত সত্য নিৰ্দ্ধাপিত হইতে পারে না। আর পাণিনি র্তাহায় ব্যাকরণের সুত্রে (৪,১১৮) যে কাত্যারনের নাম উল্লেখ করিয়াছেন, তিনিও বোধ হয় এই প্রাতিশাখ্যকার। কেন না, ভাষাকার পাণিনির পরে আবিভূত হইয়াছিলেন। শৌনকীয় চাতুরধ্যায়িক অথৰ্ব্ববেদপ্রাতিশাথ্যের অন্ততর নাম । ঋগ্বেদ প্রাতি শাখ্যকার ইহার রচয়িতা বলিয়া প্রসিদ্ধি আছে। এখানি পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী প্রাতিশাখাগুলি অপেক্ষা আধুনিক বলিয়া বোধ হয়। পণ্ডিত সত্যব্রত সামশ্রমী মহাশয় পুষ্প-ঋষি-প্রণীত সামবেদ-প্রাতিশাখ্য মুদ্রিত করিয়াছেন। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে প্রাদুভূত হইয়৷ বোপদেব আটজনমাত্র শাদিকের নাম উল্লেখ করিয়াছেন । ইহাদের মধ্যে ইন্দ্ৰই সৰ্ব্বপ্রথম ব্যাকরণের প্রণেতা, এইরূপ প্রসিদ্ধি আছে । কিন্তু এ পর্য্যন্ত ইন্দ্রপ্রণীত কোন ব্যাকরণ আবিষ্কৃত হয় নাই । দ্বাদশশতাব্দীতে বিরচিত সোমদেবের কথাসরিৎসাগরনামক গল্পপুস্তক হইতে আমরা জানিতে পারি, পাণিনির ব্যাকরণের আবির্ভাবের পর হইতেই ইন্দ্রব্যাকরণের চর্চা বিলুপ্ত হয়। বৃহৎকথামঞ্জরী হইতেই কথাসরিৎসাগরের গল্পগুলি সংগৃহীত হইয়াছে। ইহাতেও ঠিক এইরূপই উল্লিখিত আছে। বৌদ্ধ গ্রন্থাবলী হইতেও ইন্দ্রব্যাকরণের কথা নিতে পারা যায়। অবদানশতকে লিখিত অাছে, শারিপুত্র বাল্যকালে ইন্দ্রব্যাকরং অধ্যয়ন করিয়াছিলেন । তিব্বতীয় ইতিহাসেও দেখিতে পাওয়া যায়, : সৰ্ব্বজ্ঞান ( শিব ) সৰ্ব্বপ্রথম ব্যাকরণ প্রণয়ন করেন । কিন্তু এই ব্যাকরণ তিনি জমুীপে কখনও প্রেরণ করেন নাই। ইন্দ্র ইন্দ্রব্যাকরণের

  • ইন্দ্রশচন্দ্রঃ কাশকৃৎস্কাপিশলী শাকটায়নঃ।

পাণিন্যমরজৈনেন্দ্র। জয়ন্তাষ্টদিশাদিকাঃ ॥ ধাতুপাঠ, উপক্ৰমণিক। † Eugene Burnouf.

  1. Taranath's Tibetan History of the Indian Buddhism. P. 294; 54.