পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সার সত্যের আলোচনা | --శక్టీంస్ట్రి*} বুদ্ধি, মন এবং প্রাণের মধ্যে একাত্মভাবের সূচনা। বুদ্ধি, মন এবং প্রাণের মধ্যে একাত্মভাব কিরূপ, তাহ দেখিতে হইলে, বুদ্ধির নিজাধিকারের অভ্যস্তরেই মন এবং প্রাণ কিরূপ এক-যোগে কার্য্য করে, তাহার প্রতি প্রণিধান করা কর্তব্য বুদ্ধি বড়, মন মেজো, এবং প্রাণ ছোটো । যিনি যখন বড় হ’ন, তিনি ছোটো এবং মেজো’র ধাপ মাড়াইয় বড়'র ধাপে উত্তীর্ণ হ’ল । বুদ্ধি—প্রাণ এবং মনের ধাপ মাড়াইয়া নিজাধিকারে সমুখান করিয়াছে ; কাজেই মন এবং প্রাণের মধ্যে সত্ব যাহা কিছু অাছে, সবই বুদ্ধির মধ্যে একাধারে সন্ধুক্ত থাকিবারই কথা । বুদ্ধির নিজাধিকারে মন এবং প্রাণ কি ভাবে সন্ধুক্ত রহিরছে, তাহা দেখিতে হইলে, বুদ্ধির অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পৃথকৃ পৃথক্ করিয়া নিৰ্ব্বাচন করা আবশ্যক—সৰ্ব্বপ্রথমে ठांशद्दे कब्र वां’कृ । 哆 বুদ্ধির অঙ্গ-নির্বাচন । कि ग७, कि श्री, कि भन्नुषा–नूङन नूठन च्छांद-cबांथ नकणरकहे नूङन नूठन কার্য্যে প্রবৃত্ত করে। একটা বন-মানুষ— যে ইতিপূৰ্ব্বে কোনো জন্মে জলে নাৰে নাই, তাহাকে যদি একদল শিকারী ঘেরা ও করে, তাহা হুইলে—পলাইবার আর কোনো পথ না থাকিলে—সন্মুখস্থিত নদীতে ঝম্পপ্রদান कद्विग्ना नॅोऊब्राहेब्रा ननौ *ांद्र श्७ब्रl ठांशग्न পক্ষে কিছুই বিচিত্র •নহে । বন-মানুষের এইরূপ যত প্রকার বুদ্ধির কার্য্য দেখিতে পাওয়া যায়, সমস্তই শুদ্ধ-কেবল অভাববোধের উত্তেজনায় উপস্থিত-মতে ঘটিয়া থাকে । বন-মানুষ কেন—ওরূপ সঙ্কটে পড়িলে জাত-মানুষও অভাব-বোধের উত্তেজনায় ঐরূপে নদী পার হয় । কিন্তু মন্তব্য তাহাতেই ক্ষান্ত থাকে না । মঙ্গুষ্যের মনে যখন “নদী পার হওয়া আবশ্যক” এইরূপ একটি অভাব-বোধ উপস্থিত হয়, তখন সে—আর কোনো জন্তু নদীতে সস্তরণ করে কি না, তাহা চিস্ত করে ; তুtহার পরে হংস কিরূপে সস্তরণ করে, মৎস্ত কিরূপে সন্তরণ করে, নেীমীন ( Nautilus ) কিরূপে সন্তরণ করে, তাহা অনুসন্ধান করে ; তাহার পরে, হংসের মুখ্য অবয়বের আদর্শ-অম্বুসারে একটা কাষ্ঠের বাহন নিৰ্ম্মাণ করে ; হংসের পদদ্বয়ের আদৰ্শ-অম্বুসারে, তাহার দুইট দাড় নিৰ্ম্মাণ করে ; মৎস্তের ল্যাজার আদশअठूनां८ब्र ठांझांब्र झांझेण निन्द्रीं★ कtप्र, ८नोभौय्नब्र आनर्ण-अश्गारब्र डाशब्र ग्यारेण