সাহিত্য-প্রসঙ্গ । style ) এস্থলে “রীতি” অথবা “দ্বাদ” ঠিক এভাবে চলেন। কিন্তু একটু ঘুরাষ্টয়া বলিলে কাজ চালান যায় ;–লেখার ছাদের মধ্যে যদি চালাকী থাকে তাহা দেখিয়। ভুলিয়ে না -অথবা, লিখনরীতির চাতুরীতে ভুলিয়ে না ! কিন্তু যেখানে ষ্টাইল কথাট। ব্যবহার করিলে সুবিধা পাওয়া যাইবে, সেখানে আমরা প্রতিশব্দ বসাইবার চেষ্টা করিব না । “ডুসোণ্ট বলেন, মনের অভ্যাস হইতে ষ্টাইলের উৎপত্তি । কিন্তু অস্তঃপ্রকৃতির অ ভাস হইতে যাহাঁদের ষ্টাইল গঠিত তাহারাই ধন্ত ।” অনু৭াণে আমরা সাহস করিয়া “প্রকৃতি” শব্দটা ব্যবহার করিয়াছি । মূলে যে কথা আছে তাহীর ইংরাজি প্রতিশব্দ “Soul” । এ স্থলে “অfস্থা" কথা বলা যায় না তাহার দার্শনিক অর্থ অন্ত প্রকার। এখানে "সোল" শব্দের অর্থ এই যে, ভte1 মনের দ্যায় डाः१िक न८ङ् । मन डोङtत्र श्रीन । मन হৃদয় ও চরিত্র তাহার অঙ্গ—এই “সোল" শব্দ দ্বারা মানসিক সমগ্রতা প্রকাশ হইতেছে । “আন্তঃপ্রকৃতি" শব্দ দ্বারা যদি ७ई अ१५ माननङtजग्न थैकाफ़ि ना बूशाब्र তবে পাঠকর। উপযুক্ত শব্দ ভাবিয়া লইবেন । জুলেয়ারের কথাটার তাৎপৰ্য্য এই ষে, মন ত্ত চিস্থার যন্থ, তাহার চালনা দ্বার কৌশল শিক্ষা হইতে পারে, কিন্তু সৰ্ব্বাঙ্গীন মামুবটিয় पब्रिl cष डेहेिग अर्किङ रुच्न उाश्हे डेोहेन् বটে। সেই লিখনরীতির মধ্যে কেবল sि*बि Gडांव नरश्, गबल यांशष्वग्न ५कः সম্পূর্ণ প্রভাব পাওয়া বtয় ! 6: 9) ‘মনের অভ্যাস হইতে নৈপুণ্য, প্রকৃতির অভ্যাস হইতে উৎকর্ষ’ এবং সম্পূর্ণত ।” ভাল লেখকমাত্রেরই একটি স্বকীয় লিখনরীতি থাকে—কিন্তু বড় লেখকের সেই রীতিটি পরিষ্কার ধরা শক্ত । তাহার মধ্যে একটি বৃহৎ অনির্দিষ্টতা থাকে। এ সম্বন্ধে জুবেয়ার লিখিতেছেন : “ব’হাদের ভাবনা डांबरफ झाङ्गांश्ग्रा यांग्र नl, यांशcमग्न भू४ि ভাবনাকে অতিক্রম করে না, তাহদেরই লিখনরীতি অত্যন্ত সুনিদিষ্ট হুষ্টয় থাকে ৷” মহৎ লেখকদের ভাযা অপেক্ষা ভাবনা বড় হইয়া থাকে এবং তাহদের মানসদৃষ্টি তাহীদের ভাবনাকে ও অতিক্রম করিয়া যায় তাহার যুক্তিতর্ক চিন্তাকে লঙ্ঘন করি। অনেক জিনিষ সহজে গ্ৰeণ করিয়া থাকেন । cगई छछ उँीशरमब्र द्रौङि वै॥१ ईमा काभ्रे, ছাটা নহে, তাহার মধ্যে একটি অনির্দেগুত৷ অনিৰ্ব্বচনীয়তা থাকিয় ষায় । “স্ব কথিত রচনার লক্ষণ এই ষে, ঠিক যেটুকু আবখ্যক তার চেয়ে সে অধিক বলে অথচ যেটি বলিবার নিতা গু সেইটিই বলে ; ভাল লেখায় একই কালে প্রচুর এবং পরিমিত, ছোট এবং লভু মিশ্রিত থাকে । এক কথায় ইহার শব্দ সংক্ষিপ্ত, অর্থ অসীম ।” “অতিমাত্রায় ঠিকঠাকের ভাবটা ভাল নয়, —কি সাহিত্যে কি আচরণে ঐ রক্ষা করিয়৷ চলিতে গেলে এই নিয়ম স্মরণ রাখা আৰশুক।” “কোন কোন রচনারীতির এক প্রকার পরিষ্কার খোলাখুলি ভাব আছে, লেখকের cमछfछ श्हे८ङ उfक्षांव्र छद्म । cनप्ले। बांभांtषग्न ভাল লাগিতে পারে কিন্তু সেটা চাইই চাই এমন কথা বলা যায় না ।
