te বৰ্ত্তমান জগৎ ইংরাজ চাতি ভাবুকতাময় একেবারেই নয়। ইহার একটা দূর ভবিষ্যতের স্বপ্নরাজ্যে বাস করে না-অথবা অতীন্দ্ৰিয় জগতের ধার ধারে না । দুই জন চারি জন লোক হয়"ক “আচডিয়েলিজম”, রহস্যবাদ, "মিষ্টিসিজম, ধ্যানতত্ত্ব ইত্যাদির চর্চা করিয়া থাকেন । কিন্তু সাধারণ উচ্চশিক্ষিত ও অৰ্দ্ধশিক্ষিত সমাজে এরূপ ঈস্লন- প্রবণতা ও আদর্শ-প্ৰিযুতার সম্পূর্ণ অভাব। ইহারা বৰ্ত্তমান লইয়া ব্যস্ত থাকিতে চাষ্টে । হাতের সম্মুখে, চোখের সম্মুখে যে কাজ বা কৰ্ত্তব্য উপস্থিত তাঁহাই সমাধা করিবার জন্য উৎসুক। বেশী দূর ভবিষ্যতের লক্ষ্য ইহার আলোচনা করিতে ইচ্ছা করে না ! অবস্থা বুঝিয়া ব্যবস্থা করা যাইলে এইরূপ বিবেচনা করিয়৷ ইহারা সর্বদা নিশ্চিন্ত পাকে । কাজেই কোনরূপ আবেগ, উদ্বেগ, হুজুগ, উন্মাদনা, উত্তেজনা বা অত্যধিক আকাঙ্ক্ষা বিলাতী সমাজে বিরল। কাৰ্য্যকারী বুদ্ধিমত্তা ইহাদের জাতীয় গুণ স্বরূপ । বিলাতেও "জাতিভেদ” যথেষ্ট । টাকা-পয়সা হিসাবে এদেশে উচ্চনীচ বিভাগ হইয়া থাকে, একথা সকলেই জানে। কিন্তু আমাদের অনেকের বিশ্বাস যে,-"ইংরাজের ইচ্ছা করিলে ছোট অবস্থা হইতে DBDi DDD BDB EBDS BDBBDBD S DDBBD DBBDuuDBDD KKS BDBDB BDLBTYSKK DBBDS SYYYS Si OYS DDEEE SS SBD S DDLSDuS আসিয়। তাহা বুঝিতে পারলাম না । এখানকার কুলী, মজুর, গাড়োয়ান, আরবান, বি-চাকর, সৈন্য, খালাশী ইত্যাদি হইতে আরম্ভ করিয়া শিক্ষক, কেরাণী, অধ্যাপক, ব্যবসায়ী ইত্যাদি নানা শ্রেণীর লোকের বিবাহসম্বন্ধ এবং বৈষয়িক ক্ৰমোন্নতির উপায় আলোচনা করিলে কি দেখিতে পাই? অনুসন্ধানে জানা যায় যে, নিয়া হইতে উচ্চ স্তরে উঠবার দৃষ্টান্ত এ সমাজে অনেক আছে। সন্দেহ নাই। কিন্তু মোটের উপর
