পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শারীরিক নিয়ম কজনের ফল । ১৫৭ র্তাহাদের নিয়মানুসারে অষ্ঠাপি এই লোক-প্ৰবাদ প্রচলিত আছে, যে পিতা মাতার সগোত্র' ও সপিণ্ড ক্যার পাণিগ্রহণ করিলে, কখনই বংশ বৃদ্ধির সম্ভা বন। ধাকে না । কিন্তু মনুষ্য কখন ঘধবিধানে স্ব কৰ্ত্তব্য সম্পন্ন করিতে ও তদ্দারা পরমেশ্বরসমীপে নিরপরাধ থাকিতে পারেন না । ইহা প্রত্যক্ষ দেখা। গিয়াছে, যে এমন্ত প্রবল শাসন সত্ত্বেও বাঙ্গালাদেশীয় কোন কোন ব্যক্তি এই কল্যাণকর নিয়ম লঙঘন করিরা স্বকুলের লোপাপত্তি সম্ভাবনা উপস্থিত করিয়াছেন। ৩ ।-কিন্তু আর আর সমুদায় নিরম পালন করি লেও, যদি কোন দেশে বিজাতীয় স্ত্রীর পাণি-গ্ৰহণ কয়নিতান্ত ব্যবহার-বিৰুদ্ধ হয়, তবে তত্রত্য লোকের বিশিষ্টরূপ বংশোন্নতি হওয়া সস্তাবিত নছে, কারণ। তাহাদের যে সমুদায় মূলীভূত প্রাকৃত দোষ থাকে তাহ৷ আর কোন ক্রমেই দূরীভূত হয় না । কোন । জাতির কোন অংশে বৈলক্ষণ থাকিলে, তহৎ অংশে মুলক্ষণসম্পন্ন অন্য জাতির সহিত উদ্ধাহ-ত্রে সংযুক্ত ন হইলে, তাহা নিরাঙ্কত হইতে পারে না। এইরূপ বৈজাত্য বিবাহের প্রথা ন ধাকায় আমাদের যে পৰ্য্যন্ত অনিফ ঘটিয়াছে, তাহ বলিবার নহে। অক ল্যাগের বীজ আমাদের মানসক্ষেত্রকে ঘুষিত করিয়া রাখিয়াছে, এবং অন্যান্য নানা কারণ সহকারে জামা দিগকে ক্রমাগতই নিবীর্য ও নিস্তেজ করিতেছে, তা স্থা, নিঃশেষে নিষ্কাশিত হইবার আর দ্বিতীয় পৰ্থ নাই। কিন্তু তির দেশীয় লোকের সহিত আমাদের