প্রাকৃতিক নিয়ম। ২৯ তষপ, আমাদের ন্যায়পরতা – ও উপচিকীৰ বৃত্তির । বৈলক্ষণ্য ন। হুইলে প্রতারণা ও নরহত্যায় অন্তঃকরণ প্রফুল্ল হয় না। এইরূপ, আমাদিগের সমস্ত মানসিক শক্তি স্ব স্ব প্রকৃতি ও বাহ বস্তুর সহিত নির্দিষ্ট সম্বন্ধা নুসারে স্ব স্ব কার্যে প্রত্ত হয়। যে নিয়মে তত্তং কাৰ্য্য সম্পন্ন হয়, তাহারই নাম মানসিক নিয়ম। এই সমস্ত প্রাকৃতিক নিয়মের বিষয় বিবেচনা করিরা দেখিলে তাহার কতকগুলি অতি উপাদেয় গুণ প্রতীত হয়, যথ : প্রথমতঃ। সমুদায় নিয়ম পরস্পর স্বতন্ত্র, অর্থাৎ এক নিয়ম প্রতিপালনের মুখ কদাপি অন্য নিয়ম লঙঘনদ্বারা নিরাকৃত হয় না, এবং এক নিয়ম ভঙ্গের ডঃখ কদাপি অন্য নিয়ম পালন ট্রায়া খণ্ডিত হয় না। পরোপকার দ্বারা জ্বর রোধের শান্তি হয় না, এবং ঔষধ সেবন দ্বারা কদাপি শোক ও মনস্তাপ দূর হয় ন। যদি কোন ব্যক্তি পরম ধাৰ্ম্মিক হন, আর আপ নার জ্ঞাতসারে অথবা অজ্ঞাতসারে সাংঘাতিক বিব পান করেন, তবে তিনি শারীরিক নিয়মের অ্যথাচরণ । করাতে অবশ্যই মৃত্যু গ্রসে পতিত হইবেন । তথন । bাহার সঞ্চিত পুণ্যবলে দেহ-ভঙ্গের নিবারণ হইবে ন, কারণ শারীরিক নিয়ন স্বতন্ত্র, অন্য অন্য নিয়মের অধীন নহে। যদি কোন পাপাসক্ত ব্যক্তি মিথ্যাবাদী, মিত্ৰদ্রোহীপ্রতারক ও বিশ্বাসঘাতী হয়, তথাপি সে যথানিয়মে পরিমিত পান ভোজন ও ব্যায়ামাদি শারীরিক নিয়ম প্রতিপালন করিলে দই, পুট ৩
