Stoos পথে-প্ৰবাসে Yy ́G: ख्झांबंहद्भ ब्रांब्र এক একদিন কালো কুয়াশায় দিনের ভিতর রাতের জের চলে, রাতের দুঃস্বপ্ন যেন বুকের ওপরে বসে ক্ষান্ত হয় না দিনের • বেলা, মনেরও ওপরে চাপে । এক একদিন DDS BDBDD BDDBD DDDD Bg DD DS BBBBDBDB দল “চলি-চলি-পা-পা” ক’রে :শিশুর মতো হাটে, মোটর গাড়ীতে ঘোড়ার গাড়ীতে মন্থরতার প্রতিযোগিতা বাধে, তবু BDS D DBuBDBDS BDBD BD DDDDS DBS BBB মানুষ গাড়ী চাপা পড়ে মরে । হঠাৎ এক একদিন মেঘধোঁয়া-কুয়াশার পর্দা তুলে আকাশের অন্তঃপুরে সুৰ্য্যের পদপাত হয়, আমাদের মুখের ওপরে খুসীর হাসির লহর খেলে যায়। দু’দিন সপ্তাহে একদিন করে আলোর জোয়ার আসে, দু’এক ঘণ্টায় তার ভাটা পড়ে, তবু সেই দু’টি একটি ঘণ্টার জন্যে আমরা সমরখন্দ ও বোখার দান করতে রাজি আছি। এক সহস্ৰ কাণ্ডলপাওয়ার বিশিষ্ট বিজলীর আলোর চেয়ে এক কণা সুৰ্য্যের আলোর দাম যে কত বেশি তা যেদিন नशनक्रम झी, नलिन “না চাহিতে মোরে যা করেছ দান আকাশ আলোক তনু মন প্ৰাণ” সে মহাদানের মূল্য হৃদয়ঙ্গম করে লণ্ডনের বিভব সম্ভোগ তুচ্ছ মনে হয়। দৈবাৎ এক আধবার চাদ দেখা দেয়। আমার বিরহী বন্ধুটি খবর দিয়ে যায়-চাদ উঠেছে। বাংলা দেশের চাদ, সাত সমুদুর পেরিরে আসা চাদ, কোন বিরহিনীর পাঠিয়ে দেওয়া চাদ। আমাদের কাছে চাদের মতো আশ্চৰ্য্য। আর নেই, সে তো কেবল আলো দেয় না, সে দেয় , সুধা । বিজলীর আলোর সঙ্গে তার তফাৎ ঐখানে ।:সভ্যতা আমাদের কেরোসিনের আলোর পরে গ্যাসের ও গ্যাসের আলোর পরে বিজলীর আলো দিয়ে অন্ধকার থেকে আলোকে নিয়ে চলেছে বটে, কিন্তু প্ৰকৃতি আমাদের দয়া করে যে মধাটুকু দিয়েছে সভ্যতা তার পরিমাণ বাড়াতে পারেনি। कथं। शर्ष्णिक्ष्ण नडून 6cष ७rण भांशविव्र नवकं शक्षिब्र একসঙ্গে এমন সচেতন হয়ে ওঠে যে, মানুষের দশা হয় সেই ভদ্রলোকের মতো যে ভদ্রলোক এক পাল আত্মীয় পরিাবুত হয়ে কাশীতে বা পুরীতে ট্রেন থেকে নামেন। দশটা 9ܐܸܠ পাণ্ডা যখন দশটি আত্মীয়কে ছিনিয়ে নিয়ে দশদিকে রাওয়ানা হয় এবং আরো দশটা এসে কৰ্ত্তার দশ অঙ্গে টান মারে, DD SYG DBDBD D DBDDD DBDLD LDB BB BDBDS ঘর ছেড়ে একবার যদি বা’র হই তো লণ্ডন সহরের সব ক’টা রাস্তা একসঙ্গে আহবান করতে থাকবে, “এদিকে, বন্ধ, এদিকে,” সব ক’টা মাঠ উদ্যান সব কটা মিউজিয়াম আট গালারী থিয়েটার কন্সার্ট সমবেতস্বরে গান ক’রে উঠবে, “এখানে, বন্ধু, এখানে।” তাদের আহবান যদি নাই শুনি, যদি কোনো একটা রাস্ত ধ’রে ক্ষাপার মতো যেদিকে খুসি পা চালাই, তবে মানব-মানবীর শোভাযাত্রা থেকে কত রঙের পোষাক কত ভঙ্গীর সাজ কত রাজ্যের ফুলের মতো মুখ আমার চোখ দু'টিকে এমন ইঙ্গিতে ডাকবে যে, মনটা ভাল ছেড়ে দিয়ে ভাববে, এর চেয়ে চুপ ক’রে ঘরে ব’সে ভ্রমণকাহিনী লেখা ভালো, বৈরাগ্যবিলাসীর মতো সমস্ত ইন্দিয় নিরুদ্ধ ক’রে সর্ব প্ৰলোভনের অতীত হওয়া ভালো, সুরদাসেৰ মতো দু'টি চক্ষু বিদ্ধ ক’রে ভুবনমোহিনী মায়ার হাত থেকে 어fGife fS 던ft" | আমি ঘরে বসে লিখছি, আমার চোখজোড়া অশ্ব মোধের ঘোড়ার মতো ভূপ্ৰদক্ষিণে বেরিয়েছে। প্ৰথমে যেখানে গেল সেটা আমাদের বাড়ীর পাশের টেনিসকোট, সেখানে যুবক যুবতীরা লাফিয়ে লাফিয়ে ছুটি ছুটে তেসে ক্ষেসে খেলছে। যে দুটো জাতির পরস্পর থেকে শত হস্ত বাবধানে থাকা উচিত, সেই দুটো জাতি যে বয়সে মানুষের শিরায় t SJDBDBDDDBD BDYSLYSDD DBDSDSBDB LB BBLSLOSY জন্যে শীতবাতাসের মধ্যে আঁধার আকাশের তলে খেলা করচে তা নয়, সেই সঙ্গে এত প্রচুর স্থলুচে যে, ভারভবর্ষের লোক মোহমুদাগরের আমল থেকে আজ অবধি সব মিলিয়ে এত DD BBBS SDBDD LL KB YDKYJ KSYK নামল। আমাদের পাড়ার বাড়ীগুলো এক-পায় দাড়িয়ে থাকা ঘুমন্ত বকের মতো নিস্তািন্ধ, এটা একটা শহরতলী। BBBDBDD DDD D BuuD D BBDBBDB DBBBD BBuDSDD সিঁড়ির ওপর ন্যাত বুলোচ্ছে, তার হাত প্ৰতি দেশের কল্যাণী নারীর হাত, ধূলা যার স্পর্শ পেয়ে প্রত্যহ শুচি হয়। আমার চোখ এগিয়ে চলল। এর পরের রাস্তািট পাঙ্গাড় থেকে
