পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७७७8 ] পথে-প্রবাসে له بواS শ্ৰী অন্নদাশঙ্কর রায় কথার শ্রতিলিখন-পলাতকমতি উন্মনা বালক কর্তৃক উপন্যাসপাঠ বা কবিতাসংরচন-বার বার ঘড়ির দিকে YDD DSBzYSDBSDD uBDBBLuDuBB S BDBuDuYYYS ধাঁকিপূর্বক ক্লাস থেকে বহিৰ্গম। নতুন দেশে এলে কেবল যে সব ক’টা ইন্দ্ৰিয় সহসা DKS ESD SLLL DDD DDS BBD DD DDBDB DKBDB BDBB cथांव्ग छांफु.एड् छाङ्.एड् क्रश्न cष नडून श'ंद्र आठे ङ দেশে ফিরে গেলে দেশের লোকের চোখে খটু ক'রে বাধে, নিজের চেখে ধরা পড়ে না । মানুষ খাদ্য পেয় সম্বন্ধে বোধ হয় কিছু রক্ষণশীল, দেশী রান্নার স্বাদ পেলে রসনা। আর কিছু চায় না। কঁচা বাঁধাকপি চিবিয়ে খেতে যতখানি উৎসাহ দরকার, বাঁধাকপির ডালন-চাখ রসনা কোনোBB BBD DBDD BDLSKD BDBDSDD BBB DDSS DD পরিচ্ছদ সম্বন্ধে মানুষের এতটা রক্ষণশীলতা নেই। দেশে যখন এক-আধা দিন কোটি ট্রাউজার্স পরা যেত তখন সে কী অস্বস্তি! আর সে কী সাহেব-মানসিকতা ! ধুতী পাঞ্জাবী পরা বাঙালীগুলোর উপরে তখন কী অকারণ করুণা ! জাহাজে থাকবার সময় জাহাজা কানুনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা ক’রে ধুতী পাঞ্জাবী পরার স্মৃতি মনে পড়ে গেলে হাসি পায়। এতদিনে ইউরোপীয় ধড়াচুড়া গায়ে ব'সে গেছে, চব্বিশ ঘণ্টা এই বেশে থাকতে একটুও বেখাপ্পা বোধ

  • | नl ; qथन भ6न श्व eछेत्रिशे স্বাভাবিক, যেন এই পোষাক, প'রে ভূমিষ্ঠ হয়েছি। প্রতিদিন যন্ত্রচালিতের মতো টাইটা s বাঁধি, ট্রাউজার্স জোড়াটার হাঁ-দুটোতে পা-জোড়াটা গিলিয়ে দিই, মনখানেক ভারি ওভারকোটটার বাহন হ’য়ে চলি। "

দৈবাৎ কোনোদিন ধুতী পাঞ্জাবী চাদর বার ক’রে পরি তো আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারিনে, আমোদের অন্ত থাকে না, জগৎকে দেপিয়ে আসতে ইচ্ছা করে আমাদেরও জাতীয় পরিচ্ছদ আছে। কিন্তু আমাদের জাতীয় পরিচ্ছদ কি একটা ? মান্দ্ৰাজী ভায়াদের সঙ্গে পাঞ্জাবী ভায়াদের আপাদমস্তক অমিল, বাঙালী DBD EEDED DB DBDBDB BBD DDD S SBBD সফেদ ধুতী আর সবুজ পাঞ্জাবীটার ওপরে জরীর কাজ করা নীলকৃষ্ণ উত্তরীয়খানা জড়িয়ে ঘরের বাইরে পা বাড়াই তো রাস্তায় ভীড় জমে যাবে; পুলিশ যদি বা আমাকে মানুষ ব’লে না চিনতে পেরে চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষীদের হাতে সমর্পণ না করে তো ট্রাফিক বন্ধ করার অজুহাতে সাৰ্ব্বজনীন শ্বশুরালয়ে চালান দেবে। মজা এই যে ইউরোপের লোকের ধারণা তাদের এই অপরূপ শ্ৰীবেণ বুঝি ভারতীয়দেরও স্বাভাবিক বেশ! তারা ভাবতেই পারে না যে, মানুষের এ ছাড়া অন্য কোন রকম বেশ থাকতে পারে। ইংরেজরা দোপে ফরাসী জাৰ্ম্মান ইতালীয়ান সকলেরই গায় এই পোষাক, সুতরাং তাদেরি মতো বিদেশী যারা সেই চীনা জাপানী ভারতীয়দের গায়ে এই পোষাক দেখলে সাহেবিয়ানাগ্ৰস্ত ব’লে ঠাট্টা করতে পারে না । বরং না দেপালেই ফাল ফাল ক’রে তাকিয়ে থাকে, যেমন আমাদের মেয়েদের শাড়ী পৰ্ব্বতে দেখে একটা দৃশ্য দেখলে ভাবে। নতুন দেশে এলে নতুন আবহাওয়ায় নিশ্বাস নিয়ে গোটা মানুষটারই একটা অন্তঃপরিবর্তন ঘটে যায়। র্যারা বলেন তঁাদের পরিবর্তন হয়নি তারা খুব সম্ভব জানেন না কোথায় কি ঘটে গেছে। দেশে ফেরবার সময় তারা সর্পাংশে - এমন কি মতবাদেও-—ঠিক সেই মাসুষটি থেকেই ফিরতে পারেন, কিন্তু মনেরও অগোচরে মানুসের কোনখানে কোন প্যাচটি আলগা ত'য়ে যায় তা মানুষ কোনােদিন না জানতে পারলেও সত্যের নিয়ম অমোঘ। নিজেকে জেরা করলে বুঝতে পারি দেশে ফিরে গেলে আমার যেন সেই অবস্থা হবে যে অবস্থা হয় দীঘিতে ফিরে গেলে স্রোতের মাছের। ইউরোপের জীবনে যেন বন্যার উদ্ধাম গতি সৰ্পাঙ্গে অনুভব করতে পাই, ভাবকৰ্ম্মের শতমুর্গা প্রবাহ মানুনকে ঘাটে ভিড়তে দিচ্ছে না, এক একটা শতাব্দীকে এক একটা দিনের DLS KSS S S SS DD SSD SDB DD YS DBD 0D স্বাভাবিক বোধ হচ্ছে পরস্পরের সঙ্গে প্ৰতিদিনের প্রতিকাজে সংযুক্ত থেকে নারী ও নরের একস্রোতে ভাসা । নারী সম্বন্ধে এ দেশের পুরুষ দুর্ভিক্ষের ক্ষুধা নিয়ে মুম্বুর মতো বাঁচে না, নারীর মাধুৰ্য্য তার দেহকে ও মনকে তুল্যরূপ সক্রিক্স ক’রে তোলে। কেবল চোখে দেখারও একটা সুফল আছে, মানুষের রূপবােধকে তা ঐশ্বর্যান্বিত ক’রে দেয়। নারীকে অবরুদ্ধ রেখে আমাদের দেশের পুরুষ নিজের চোখের